যান্ত্রিক কোলাহলের শহর, চারিদিকে গাড়ির হর্ণ, তবুও পাখির নিরাপদ অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে মাধবপুর সড়ক ও জনপদের ডাকবাংলো চত্বরের গাছগুলো। সারাদিনই বিভিন্ন প্রজাতির পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ শোনা যায়। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশ ঘেষা ডাক বাংলোটিতে ভিআইপিদের গাড়ির হর্ণ ও যান্ত্রিক কোলাহল নিত্য নৈমিত্তিক হলেও, পক্ষিকুল তা মেনে নিয়েছে। রীতিমতো কয়েক হাজার পাখি এখানে সংসার বেঁেধছে। ডাক বাংলো চত্বরের বিভিন্ন প্রজাতির দুই শতাধিক উঁচু গাছ রয়েছে। এসব গাছে এখন শুধু পাখির কলরব। সন্ধ্যা নামার কিছু আগে গেলেই দেখা যাবে গাছগুলোর মগ ঢালে বসে আছে সাদা বক, বালি হাঁস, পানকৌড়ি, সারসসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। পাখির কিছিমিচি শব্দ আর কোলাহল অবলোকন করতে অনেক পাখি প্রেমিকের ভিড় এখন মাধবপুর সড়ক ও ডাক বাংলোর আশপাশে। দেশীয় পাখিদের সঙ্গে সঙ্গে অনেক অতিথি পাখিরও আবাসস্থল হিসেবে পরিণত হয়েছে এই স্থানটি। প্রতিটি গাছের দিকে তাকালেই দেখা যায় পাখির বাসা। মাধবপুর ডাক বাংলোর কেয়ারটেকার মনোজ পাঠান বলেন, বহু বছর আগে থেকেই এখানে দেশীয় সারস, বকসহ কিছু পাখির উপস্থিতি ছিল। গত ৩/৪ বছর ধরে হঠাৎ করে এখানে পাখির আনাগোনা বেড়ে গেছে। নানা প্রজাতির অতিথি পাখিসহ রয়েছে অনেক পাখি। মাধবপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. মোহিত মিয়া জানান, সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে কেউ ডাক বাংলোতে ঢুকতে চাইলে পাখির বিষ্টা পড়বে তার ওপরে। কেউ এই পাখিদের বিরক্ত করে না।
বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২
যান্ত্রিক কোলাহলের শহর, চারিদিকে গাড়ির হর্ণ, তবুও পাখির নিরাপদ অভয়াশ্রমে পরিণত হয়েছে মাধবপুর সড়ক ও জনপদের ডাকবাংলো চত্বরের গাছগুলো। সারাদিনই বিভিন্ন প্রজাতির পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ শোনা যায়। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশ ঘেষা ডাক বাংলোটিতে ভিআইপিদের গাড়ির হর্ণ ও যান্ত্রিক কোলাহল নিত্য নৈমিত্তিক হলেও, পক্ষিকুল তা মেনে নিয়েছে। রীতিমতো কয়েক হাজার পাখি এখানে সংসার বেঁেধছে। ডাক বাংলো চত্বরের বিভিন্ন প্রজাতির দুই শতাধিক উঁচু গাছ রয়েছে। এসব গাছে এখন শুধু পাখির কলরব। সন্ধ্যা নামার কিছু আগে গেলেই দেখা যাবে গাছগুলোর মগ ঢালে বসে আছে সাদা বক, বালি হাঁস, পানকৌড়ি, সারসসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। পাখির কিছিমিচি শব্দ আর কোলাহল অবলোকন করতে অনেক পাখি প্রেমিকের ভিড় এখন মাধবপুর সড়ক ও ডাক বাংলোর আশপাশে। দেশীয় পাখিদের সঙ্গে সঙ্গে অনেক অতিথি পাখিরও আবাসস্থল হিসেবে পরিণত হয়েছে এই স্থানটি। প্রতিটি গাছের দিকে তাকালেই দেখা যায় পাখির বাসা। মাধবপুর ডাক বাংলোর কেয়ারটেকার মনোজ পাঠান বলেন, বহু বছর আগে থেকেই এখানে দেশীয় সারস, বকসহ কিছু পাখির উপস্থিতি ছিল। গত ৩/৪ বছর ধরে হঠাৎ করে এখানে পাখির আনাগোনা বেড়ে গেছে। নানা প্রজাতির অতিথি পাখিসহ রয়েছে অনেক পাখি। মাধবপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. মোহিত মিয়া জানান, সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে কেউ ডাক বাংলোতে ঢুকতে চাইলে পাখির বিষ্টা পড়বে তার ওপরে। কেউ এই পাখিদের বিরক্ত করে না।