চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার ১নং করেরহাট ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় থেমে নেই পাহাড় কাটা। কোথাও দিনে কোথাও রাতে পাহাড় কেটে সাবাড় করা হচ্ছে বিভিন্ন অঞ্চলে। সরেজমিন ও মিলে আস্ত পাহাড়গুলো কেটে সাবাড় করার সচিত্র হাল।
জানা যায়, উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের সামনেরখিল, ফরেস্ট অফিস, কয়লা ও ঘেরামারা এলাকার অনেক জায়গায় পাহাড় কেটে মাটি নিয়ে যাচ্ছে এলাকার কোন ইটেরভাটা কিংবা কোথাও কোন ঠিকাদারি কাজে। এলাকাবাসী, জনপ্রতিনিধি সবাই নীরব অজ্ঞাত রহস্যজনক কারণে। কোথাও দিবালোকে, কোথাও রাতের অন্ধকারে আবার কোথাও দূর থেকে কেউ যেন টের না পায় সেভাবে তেরপাল দিয়ে আড়াল করে দিবারাত্র চলছে এই পাহাড় কাটা।
বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) সরেজমিন দেখা গেছে, ঘেড়ামারা বড়থলি জামে মসজিদের পশ্চিম দক্ষিণ পাশের্^র বেশ কয়েকটি পাহাড় গত কয়েক বছর ধরেই থেমে থেমে কাটা চলছে। সরেজমিন দেখা যায়, একটি ট্রাক মাটিভর্তি করে নিয়ে যাচ্ছিল কোথাও বিক্রি করতে। ট্রাকের শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে কেউ কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। পাশেই স্থানীয় কৃষক জেরু মিয়া ও বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগমও কোন মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ কররেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শুধু বলেন, মাটিগুলো সম্ভবত নাহিদ কোম্পানি কাটছে। নাহিদ এই এলাকায় কয়েকজন আছে কোন নাহিদ সেটা আর প্রকাশ করতে চাইলেন না কেউ। মাটি কেটে নেয়ার কাজ চলমান থাকা পাহাড়ের গায়ে সদ্য রোপণ করা অনেক বনজ ও ফলজ চারা ও দেখা যায়। আবার পাহাড়ের অন্য পাশে বসতিও দেখা গেছে। কিন্তু কেউ মুখ খুলছেন না এই বিষয়ে। একই দশা প্রতিটি বালু কেটে নেয়া এলাকায় দেখা যায়।
এ বিষয়ে স্থানীয় করেরহাট ইউপি চেয়ারম্যান এনায়েত হোসেন নয়নের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পাহাড় কাটা অবশ্যই একটি অপরাধ। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কার্যকর উদ্যোগ নিলে আমরাও সহযোগিতা করব।
মীরসরাইয়ের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজা জেরিন বলেন কোথাও কোন অন্যায় বা অপরাধ হলে সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর উদ্যোগ নেব। ওই পাহাড়ি এলাকায় ও শীঘ্রই অভিযান পরিচালনা করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩
চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার ১নং করেরহাট ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় থেমে নেই পাহাড় কাটা। কোথাও দিনে কোথাও রাতে পাহাড় কেটে সাবাড় করা হচ্ছে বিভিন্ন অঞ্চলে। সরেজমিন ও মিলে আস্ত পাহাড়গুলো কেটে সাবাড় করার সচিত্র হাল।
জানা যায়, উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের সামনেরখিল, ফরেস্ট অফিস, কয়লা ও ঘেরামারা এলাকার অনেক জায়গায় পাহাড় কেটে মাটি নিয়ে যাচ্ছে এলাকার কোন ইটেরভাটা কিংবা কোথাও কোন ঠিকাদারি কাজে। এলাকাবাসী, জনপ্রতিনিধি সবাই নীরব অজ্ঞাত রহস্যজনক কারণে। কোথাও দিবালোকে, কোথাও রাতের অন্ধকারে আবার কোথাও দূর থেকে কেউ যেন টের না পায় সেভাবে তেরপাল দিয়ে আড়াল করে দিবারাত্র চলছে এই পাহাড় কাটা।
বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) সরেজমিন দেখা গেছে, ঘেড়ামারা বড়থলি জামে মসজিদের পশ্চিম দক্ষিণ পাশের্^র বেশ কয়েকটি পাহাড় গত কয়েক বছর ধরেই থেমে থেমে কাটা চলছে। সরেজমিন দেখা যায়, একটি ট্রাক মাটিভর্তি করে নিয়ে যাচ্ছিল কোথাও বিক্রি করতে। ট্রাকের শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে কেউ কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। পাশেই স্থানীয় কৃষক জেরু মিয়া ও বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগমও কোন মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ কররেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শুধু বলেন, মাটিগুলো সম্ভবত নাহিদ কোম্পানি কাটছে। নাহিদ এই এলাকায় কয়েকজন আছে কোন নাহিদ সেটা আর প্রকাশ করতে চাইলেন না কেউ। মাটি কেটে নেয়ার কাজ চলমান থাকা পাহাড়ের গায়ে সদ্য রোপণ করা অনেক বনজ ও ফলজ চারা ও দেখা যায়। আবার পাহাড়ের অন্য পাশে বসতিও দেখা গেছে। কিন্তু কেউ মুখ খুলছেন না এই বিষয়ে। একই দশা প্রতিটি বালু কেটে নেয়া এলাকায় দেখা যায়।
এ বিষয়ে স্থানীয় করেরহাট ইউপি চেয়ারম্যান এনায়েত হোসেন নয়নের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পাহাড় কাটা অবশ্যই একটি অপরাধ। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কার্যকর উদ্যোগ নিলে আমরাও সহযোগিতা করব।
মীরসরাইয়ের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজা জেরিন বলেন কোথাও কোন অন্যায় বা অপরাধ হলে সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর উদ্যোগ নেব। ওই পাহাড়ি এলাকায় ও শীঘ্রই অভিযান পরিচালনা করা হবে।