আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা খেলে জিততে চাই। তারা (বিএনপি) ২০১৪ সালে (জ্বালাও-পোড়াও) যেটি করেছিল সেটি করার সুযোগ পাবে না। ২০১৩-১৫ সালে আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের মোকাবিলা করেছি। এবার তারা যদি চেষ্টা চলায় তাহলে জনগণ তাদের সমুদ্রে নিক্ষেপ করবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজশাহীর জনসভা সফল করার লক্ষ্যে আজ শনিবার রাজশাহীতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আলী কামাল, সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসুক। বিএনপি যে ১২ দল, ২৪ দল, ৫৪ দল নিয়ে জোট করেছে, জোট করুক। আমরা চাই তারা (বিএনপি) নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। পৃথিবির কোথায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নেই। আছে শুধু পাকিস্তানে। বিএনপি তো পাকিস্তানকে অনুকরণ করে। আমাদের দেশে ভোট হবে সেভাবে যেভাবে হয় অস্ট্রেলিয়া, ইন্ডিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে বিএনপির যে বাহানা, তারা বুঝতে পেরেছে নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারবে না। ২০০৮ সালের নির্বাচন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত একটি নির্বাচন। সেই নির্বাচনে বিএনপি পূর্ণশক্তি নিয়ে অংশগ্রহণ করেছিল। ২০১৪ সালে নির্বাচন তারা বর্জন করে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিল। গণতন্ত্রকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে নির্বাচন প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিল। ৫০০ ভোটকেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়েছিল। ভোটকেন্দ্রের সঙ্গে সেখানে রক্ষিত শিশু-কিশোরদের বইপত্র পুড়িয়ে দিয়েছিল। কয়কটি নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। ২০১৮ সালে তারা ডান, বাম, অতি বাম, অতি ডান সবাই মিলে ঐক্য করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। তারা মাত্র ছয়টি আসন পেয়েছিল। তাদের কোন আশা নেই। দেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়েছে। পৃথিবির অন্য দেশেও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে নির্বাচন হয়। ভোটের সময় জিয়ার এবং এরশাদের স্লোগান ছিল ১০টি হুন্ডা, ১০টি গুন্ডা, নির্বাচন ঠান্ডা। ইভিএম হলে এই স্লোগান থাকবে না। সেজন্য আমরা ইভিএমের দাবি করেছি। ইভিএমে যত আসনেই নির্বাচন হোক আমরা মেনে নেব। নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে। তফসিল ঘোষণা করার পরে সরকারের একজন ওসি, ইউএনও, দারোগা বদলি করার ক্ষমা থাকে না। এসব চাকরি সবগুলো নির্বাচন কমিশনের হাতে। তখন সরকার শুধুমাত্র রুটিন কাজ করে।’
শনিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৩
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা খেলে জিততে চাই। তারা (বিএনপি) ২০১৪ সালে (জ্বালাও-পোড়াও) যেটি করেছিল সেটি করার সুযোগ পাবে না। ২০১৩-১৫ সালে আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের মোকাবিলা করেছি। এবার তারা যদি চেষ্টা চলায় তাহলে জনগণ তাদের সমুদ্রে নিক্ষেপ করবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজশাহীর জনসভা সফল করার লক্ষ্যে আজ শনিবার রাজশাহীতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আলী কামাল, সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসুক। বিএনপি যে ১২ দল, ২৪ দল, ৫৪ দল নিয়ে জোট করেছে, জোট করুক। আমরা চাই তারা (বিএনপি) নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। পৃথিবির কোথায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নেই। আছে শুধু পাকিস্তানে। বিএনপি তো পাকিস্তানকে অনুকরণ করে। আমাদের দেশে ভোট হবে সেভাবে যেভাবে হয় অস্ট্রেলিয়া, ইন্ডিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে বিএনপির যে বাহানা, তারা বুঝতে পেরেছে নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারবে না। ২০০৮ সালের নির্বাচন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত একটি নির্বাচন। সেই নির্বাচনে বিএনপি পূর্ণশক্তি নিয়ে অংশগ্রহণ করেছিল। ২০১৪ সালে নির্বাচন তারা বর্জন করে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিল। গণতন্ত্রকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে নির্বাচন প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিল। ৫০০ ভোটকেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়েছিল। ভোটকেন্দ্রের সঙ্গে সেখানে রক্ষিত শিশু-কিশোরদের বইপত্র পুড়িয়ে দিয়েছিল। কয়কটি নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। ২০১৮ সালে তারা ডান, বাম, অতি বাম, অতি ডান সবাই মিলে ঐক্য করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। তারা মাত্র ছয়টি আসন পেয়েছিল। তাদের কোন আশা নেই। দেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়েছে। পৃথিবির অন্য দেশেও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে নির্বাচন হয়। ভোটের সময় জিয়ার এবং এরশাদের স্লোগান ছিল ১০টি হুন্ডা, ১০টি গুন্ডা, নির্বাচন ঠান্ডা। ইভিএম হলে এই স্লোগান থাকবে না। সেজন্য আমরা ইভিএমের দাবি করেছি। ইভিএমে যত আসনেই নির্বাচন হোক আমরা মেনে নেব। নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে। তফসিল ঘোষণা করার পরে সরকারের একজন ওসি, ইউএনও, দারোগা বদলি করার ক্ষমা থাকে না। এসব চাকরি সবগুলো নির্বাচন কমিশনের হাতে। তখন সরকার শুধুমাত্র রুটিন কাজ করে।’