বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর নতুন মহা পরিচালক হিসেবে যোগদান করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন মেজর জেনারেল একে এম আমিনুল হক। গত রোববার নতুন ডিজির দায়িত্ব গ্রহণ করার পর আজ সোমবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনকের সমাধিতে তিনি পুস্পমাল্য অর্পণ করেন। এসময় তিনি সুরা ফাতিহা পাঠ করে জাতির জনক ও তার পরিবারের সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তর থেকে জানানো হয়, মহাপরিচালকের শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল খোন্দকার ফরিদ হাসান, উপ-পরিচালক (প্রশাসন) কর্নেল মো. নাজিম উদ্দিন, ঢাকা রেঞ্জের পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম উপ-পরিচালক (সমন্বয়) মো. মাহবুবুর রহমান সরকার, উপ-পরিচালক (মনিটরিং) মো. শরফুজ্জামান, গোপালগঞ্জ-২৩ আনসার ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক শাওন আসাদ ও গোপালগঞ্জ জেলা কমান্ড্যান্ট মো. ফজলে রাব্বি প্রমুখ।
মেজর জেনারেল এ কে এম আমিনুল হক। গত রোববার সকালে বিদায়ী মহাপরিচালক মেজর জেনারেল একে এম নাজমুল হাসানের কাছ থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দায়িত্ব গ্রহনের পর বিকেলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পণ করেন। এ সময় তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষার করেন।
আনসার সদর দপ্তর জানিয়েছে, আনসারের ডিজি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের আগে মেজর জেনারেল আমিনুল হক জাতীয় প্রতিরক্ষা কলেজে সিনিয়র ডিইরেক্টিং স্টাফ (আর্মি) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৬৯ সালে শরীয়তপুর জেলার এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী আবুল হাসেম এবং মা রতœগর্ভা খেতাবপ্রাপ্ত প্রয়াত বেগম আশ্রাফুন্নেছা। তিনি কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর ১৯৮৮ সালের ১২ জানুয়ারি ২১তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদী কোর্সে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে যোগদান করেন। ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যালস কোরে কমিশন অর্জনের মাধ্যমে তার সামরিক জীবন কাজ শুরু হয়। মেজর জেনারেল আমিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে ব্যাচেলার অব সায়েন্স (বিএসসি) ডিগ্রি লাভ করেন এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল থেকে সিকিউরিটি স্ট্যাটেজি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাস্টার সায়েন্স অ্যান্ড ক্লাইমেন্ট রেজিলিয়েন্স বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
মেজর জেনারেল আমিন সেনা সদরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সেনাবাহিনীর ট্রাস্ট ব্যাংকের পরিচালক পদেও দায়িত্ব পালন করেন। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ হাই কমিশনে দায়িত্বরত অবস্থায় যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি ও গ্রিসে সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মেজর জেনারেল আমিন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কঙ্গো, সেন্ট্রাল আফিকা রিপাবলিকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর নতুন মহা পরিচালক হিসেবে যোগদান করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন মেজর জেনারেল একে এম আমিনুল হক। গত রোববার নতুন ডিজির দায়িত্ব গ্রহণ করার পর আজ সোমবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনকের সমাধিতে তিনি পুস্পমাল্য অর্পণ করেন। এসময় তিনি সুরা ফাতিহা পাঠ করে জাতির জনক ও তার পরিবারের সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তর থেকে জানানো হয়, মহাপরিচালকের শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল খোন্দকার ফরিদ হাসান, উপ-পরিচালক (প্রশাসন) কর্নেল মো. নাজিম উদ্দিন, ঢাকা রেঞ্জের পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম উপ-পরিচালক (সমন্বয়) মো. মাহবুবুর রহমান সরকার, উপ-পরিচালক (মনিটরিং) মো. শরফুজ্জামান, গোপালগঞ্জ-২৩ আনসার ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক শাওন আসাদ ও গোপালগঞ্জ জেলা কমান্ড্যান্ট মো. ফজলে রাব্বি প্রমুখ।
মেজর জেনারেল এ কে এম আমিনুল হক। গত রোববার সকালে বিদায়ী মহাপরিচালক মেজর জেনারেল একে এম নাজমুল হাসানের কাছ থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দায়িত্ব গ্রহনের পর বিকেলে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পণ করেন। এ সময় তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষার করেন।
আনসার সদর দপ্তর জানিয়েছে, আনসারের ডিজি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের আগে মেজর জেনারেল আমিনুল হক জাতীয় প্রতিরক্ষা কলেজে সিনিয়র ডিইরেক্টিং স্টাফ (আর্মি) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৬৯ সালে শরীয়তপুর জেলার এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী আবুল হাসেম এবং মা রতœগর্ভা খেতাবপ্রাপ্ত প্রয়াত বেগম আশ্রাফুন্নেছা। তিনি কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর ১৯৮৮ সালের ১২ জানুয়ারি ২১তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদী কোর্সে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে যোগদান করেন। ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যালস কোরে কমিশন অর্জনের মাধ্যমে তার সামরিক জীবন কাজ শুরু হয়। মেজর জেনারেল আমিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে ব্যাচেলার অব সায়েন্স (বিএসসি) ডিগ্রি লাভ করেন এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল থেকে সিকিউরিটি স্ট্যাটেজি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাস্টার সায়েন্স অ্যান্ড ক্লাইমেন্ট রেজিলিয়েন্স বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
মেজর জেনারেল আমিন সেনা সদরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সেনাবাহিনীর ট্রাস্ট ব্যাংকের পরিচালক পদেও দায়িত্ব পালন করেন। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ হাই কমিশনে দায়িত্বরত অবস্থায় যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি ও গ্রিসে সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মেজর জেনারেল আমিন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কঙ্গো, সেন্ট্রাল আফিকা রিপাবলিকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।