কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর স্বাস্থ্যকর্মীদের অনিয়মিত ক্লিনিকে যাতায়াতের কারণে ভেঙে পড়েছে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সীমান্তবর্তী মানুষের স্বাস্থ্যসেবা। কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) বা স্বাস্থ্যকর্মীরা নিয়মিত ক্লিনিকে না আসার কারণে সংকটে রয়েছে গ্রামীণ হতদরিদ্র জনগণ। ফলে স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত হচ্ছে গারো পাহাড়বাসী। এ অবস্থা উন্নয়নে কর্তৃপক্ষও উদাসীন।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে মনিটরিং করা হচ্ছে। তবে বাস্তবে তেমন দেখা যাচ্ছে না। গ্রামীণ হতদরিদ্র মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবায় ১৯৯৯ সালে সরকার কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করে।
ক্লিনিকে মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা, প্রজনন স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা সেবা, টিকাদান কর্মসূচিসহ সেবা দেয়ার কথা। কিন্তু কর্তৃপক্ষের অনিয়ম কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্দেশ্য ভেস্তে যাচ্ছে। শেরপুর জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, গারো পাহাড়ের ঝিনাইগাতী উপজেলার ৭ ইউনিয়নে ২৩টি ক্লিনিক রয়েছে। সপ্তাহে ৬ দিন খোলার নিয়ম এবং সিএইচসিপির ৩ দিন ১ জন স্বাস্থ্য সহকারী ও ১ জন পরিবার পরিকল্পনা সহায়ক সকাল ৯টা-৩টা পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের কথা থাকলেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন।
ঝিনাইগাতী উপজেলার দিঘীরপাড় ও রাঙামাটিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকসহ কয়েকটি ক্লিনিকে রাস্তা কাঁচা। বর্ষাকালে সেবা নিতে ভোগান্তি পোহাতে হয় জনগণকে। যাতায়াতের রাস্তা পাকা করার দাবি স্থানীয়দের। এ প্রসঙ্গে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ রাজীব সাহা বলেন, সরকার স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক করেছেন। ক্লিনিকে সেবার মান বৃদ্ধিতে মনিটরিং করা হচ্ছে। ওষুধ সঙ্কট নেই। তবে বরাদ্দ বাড়ালে বেশি ওষুধ দেওয়া সম্ভব হবে।
মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩
কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর স্বাস্থ্যকর্মীদের অনিয়মিত ক্লিনিকে যাতায়াতের কারণে ভেঙে পড়েছে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সীমান্তবর্তী মানুষের স্বাস্থ্যসেবা। কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) বা স্বাস্থ্যকর্মীরা নিয়মিত ক্লিনিকে না আসার কারণে সংকটে রয়েছে গ্রামীণ হতদরিদ্র জনগণ। ফলে স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত হচ্ছে গারো পাহাড়বাসী। এ অবস্থা উন্নয়নে কর্তৃপক্ষও উদাসীন।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে মনিটরিং করা হচ্ছে। তবে বাস্তবে তেমন দেখা যাচ্ছে না। গ্রামীণ হতদরিদ্র মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবায় ১৯৯৯ সালে সরকার কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করে।
ক্লিনিকে মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা, প্রজনন স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা সেবা, টিকাদান কর্মসূচিসহ সেবা দেয়ার কথা। কিন্তু কর্তৃপক্ষের অনিয়ম কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্দেশ্য ভেস্তে যাচ্ছে। শেরপুর জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, গারো পাহাড়ের ঝিনাইগাতী উপজেলার ৭ ইউনিয়নে ২৩টি ক্লিনিক রয়েছে। সপ্তাহে ৬ দিন খোলার নিয়ম এবং সিএইচসিপির ৩ দিন ১ জন স্বাস্থ্য সহকারী ও ১ জন পরিবার পরিকল্পনা সহায়ক সকাল ৯টা-৩টা পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের কথা থাকলেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন।
ঝিনাইগাতী উপজেলার দিঘীরপাড় ও রাঙামাটিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকসহ কয়েকটি ক্লিনিকে রাস্তা কাঁচা। বর্ষাকালে সেবা নিতে ভোগান্তি পোহাতে হয় জনগণকে। যাতায়াতের রাস্তা পাকা করার দাবি স্থানীয়দের। এ প্রসঙ্গে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ রাজীব সাহা বলেন, সরকার স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক করেছেন। ক্লিনিকে সেবার মান বৃদ্ধিতে মনিটরিং করা হচ্ছে। ওষুধ সঙ্কট নেই। তবে বরাদ্দ বাড়ালে বেশি ওষুধ দেওয়া সম্ভব হবে।