বগুড়া-৪ আসনের উপনির্বাচনে প্রথমে ৬৩ কেন্দ্রের ফল ঘোষণা করেছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এই ৬৩ কেন্দ্রে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বির চেয়ে দুই হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম।
তবে মোট ১১২ কেন্দ্রের ভোট গণনায় পিছিয়ে পড়েন তিনি। হেরে যান ১৪ দলের শরিক প্রার্থী জাসদের (ইনু) এ কে এম রেজাউল করিম তানসেনের কাছে।
এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন মশাল প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ৪০৫ ভোট। আর একতারা প্রতীকে ১৯ হাজার ৫৭১ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন হিরো আলম। শেষ পর্যন্ত ৮৩৪ ভোটে পরাজিত হন তিনি।
আজ বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর বগুড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বেসরকারিভাবে এই ফল ঘোষণা করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বগুড়া-৪ ও ৬ আসনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচনে ফলের প্রতিক্রিয়া জানতে হিরো আলমের একাধিক নম্বরে কল করা হলেও সেগুলো বন্ধ পাওয়া যায়।
বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
বগুড়া-৪ আসনের উপনির্বাচনে প্রথমে ৬৩ কেন্দ্রের ফল ঘোষণা করেছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এই ৬৩ কেন্দ্রে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বির চেয়ে দুই হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম।
তবে মোট ১১২ কেন্দ্রের ভোট গণনায় পিছিয়ে পড়েন তিনি। হেরে যান ১৪ দলের শরিক প্রার্থী জাসদের (ইনু) এ কে এম রেজাউল করিম তানসেনের কাছে।
এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন মশাল প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ৪০৫ ভোট। আর একতারা প্রতীকে ১৯ হাজার ৫৭১ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন হিরো আলম। শেষ পর্যন্ত ৮৩৪ ভোটে পরাজিত হন তিনি।
আজ বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর বগুড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বেসরকারিভাবে এই ফল ঘোষণা করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বগুড়া-৪ ও ৬ আসনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচনে ফলের প্রতিক্রিয়া জানতে হিরো আলমের একাধিক নম্বরে কল করা হলেও সেগুলো বন্ধ পাওয়া যায়।