বগুড়া-৪ আসনের উপনির্বাচনে হেরে যাওয়া প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম নির্বাচনের ফলাফলের প্রত্যাখ্যান করে রিট করবেন বলে জানিয়েছেন। বুধবার রাতে বগুড়া-৪ আসনের ফলাফল ঘোষণার পর সদরে নিজ বাসভবন এরুলিয়ায় তিনি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে হিরো আলম বলেন, “সারা দেশ তাকিয়ে ছিল হিরো আলমের কী হবে। মন ভরে গিয়েছিল এ কারণে; আমি যেন প্রধানমন্ত্রীর ভোট করছি।
“নন্দীগ্রাম উপজেলায় ভোট গণনার পর থেমে যায়। আরও ১০টি ভোট কেন্দ্রের ফলাফল প্রকাশ্যে বলেনি। আমার কাছে খবর ছিল প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রে জিতেছি। পুলিশ, বিডিআর সবাই বলেছে – হিরো আলম ভাই আপনি জিতেছেন।”
নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা লোকজন তার এজেন্টদের ফলাফলের কাগজ দেয়নি বলেও তিনি অভিযোগ করেন।এ নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে তিনি আদালতের শরণাপন্ন হবেন বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকদের।
হিরো আলম ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, “হিরো আলম এমপি হবে এটা শিক্ষিত লোকরা মেনে নিতে পারেনি। কিন্তু মশাল মার্কার নাম গন্ধ ছিল না, কীভাবে বিজয় হলো। আমি উচ্চ আদালতে রিট করব।”
২০১৮ সালে তিনি বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) সংসদীয় আসন থেকে নির্বাচন করে জামানত হারিয়েছিলেন। এবার ‘ভোটারদের চাওয়ার মুখে’ বগুড়া-৬ (সদর)আসনেও প্রার্থী হন।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার পর নির্বাচন কমিশনে প্রার্থিতা ফিরে না পেয়ে উচ্চ আদালতে গিয়ে প্রার্থিতা ফিরে পান হিরো আলম। পরে একতারা নিয়ে ভোটের মাঠে নামেন।
বগুড়া-৪ আসনে আওয়ামী জাসদ প্রার্থী এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন এবং বগুড়া-৬ আসনে আওয়ামী লীগের রাগেবুল আহসান রিপুর কাছে হেরে যান।
বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
বগুড়া-৪ আসনের উপনির্বাচনে হেরে যাওয়া প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম নির্বাচনের ফলাফলের প্রত্যাখ্যান করে রিট করবেন বলে জানিয়েছেন। বুধবার রাতে বগুড়া-৪ আসনের ফলাফল ঘোষণার পর সদরে নিজ বাসভবন এরুলিয়ায় তিনি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে হিরো আলম বলেন, “সারা দেশ তাকিয়ে ছিল হিরো আলমের কী হবে। মন ভরে গিয়েছিল এ কারণে; আমি যেন প্রধানমন্ত্রীর ভোট করছি।
“নন্দীগ্রাম উপজেলায় ভোট গণনার পর থেমে যায়। আরও ১০টি ভোট কেন্দ্রের ফলাফল প্রকাশ্যে বলেনি। আমার কাছে খবর ছিল প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রে জিতেছি। পুলিশ, বিডিআর সবাই বলেছে – হিরো আলম ভাই আপনি জিতেছেন।”
নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা লোকজন তার এজেন্টদের ফলাফলের কাগজ দেয়নি বলেও তিনি অভিযোগ করেন।এ নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে তিনি আদালতের শরণাপন্ন হবেন বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকদের।
হিরো আলম ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, “হিরো আলম এমপি হবে এটা শিক্ষিত লোকরা মেনে নিতে পারেনি। কিন্তু মশাল মার্কার নাম গন্ধ ছিল না, কীভাবে বিজয় হলো। আমি উচ্চ আদালতে রিট করব।”
২০১৮ সালে তিনি বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) সংসদীয় আসন থেকে নির্বাচন করে জামানত হারিয়েছিলেন। এবার ‘ভোটারদের চাওয়ার মুখে’ বগুড়া-৬ (সদর)আসনেও প্রার্থী হন।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার পর নির্বাচন কমিশনে প্রার্থিতা ফিরে না পেয়ে উচ্চ আদালতে গিয়ে প্রার্থিতা ফিরে পান হিরো আলম। পরে একতারা নিয়ে ভোটের মাঠে নামেন।
বগুড়া-৪ আসনে আওয়ামী জাসদ প্রার্থী এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন এবং বগুড়া-৬ আসনে আওয়ামী লীগের রাগেবুল আহসান রিপুর কাছে হেরে যান।