বগুড়া-৬ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম জামানত হারিয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের বিধিমালা অনুযায়ী, কোনো প্রার্থীকে জামানত রক্ষা করতে হলে মোট বৈধ ভোটের (কাস্টিং ভোট) আট ভাগের এক ভাগ থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে।
সেই অনুযায়ী, জামানত রক্ষায় হিরো আলমের দরকার ছিল ১১ হাজার ৪৬৮ ভোট। কিন্তু তিনি পেয়েছেন ৫ হাজার ২৭৪ ভোট। ফলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
শুধু হিরো আলম নন, এই আসনে আরও আটজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। তারা হলেন- সাবেক সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম ওমর। তিনি লাঙল প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৯৫ ভোট। বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নজরুল ইসলাম বটগাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬৮ ভোট, জাকের পার্টির মো. ফয়সাল বিন শফিক গোলাপ ফুলে পেয়েছেন ৪১৭ ভোট, জাসদের ইমদাদুল হক ইমদাদ পেয়েছেন পেয়েছেন ১ হাজার ৩৪০ ভোট, গণফ্রন্টের আফজাল হোসেন মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১৭০ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুদার রহমান হেলাল আপেল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৬১৮ ভোট, রাবিক হাসান কুমির প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৪৯ ভোট, সরকার বাদল কুড়াল প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৮১১ ভোট।
তবে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে হিরো আলম ছিলেন প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী। আসনটিতে হিরো আলম একতারা প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ৫৭১ ভোট। বিজয়ী মহাজোট প্রার্থী মশাল প্রতীকের একেএম রেজাউল করিম তানসেন পেয়েছেন ২০ হাজার ৪০৫ ভোট। তাদের ভোটের ব্যবধান ৮৩৪। এই আসনে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে হিরো আলম তার নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আদালতে রিট করবেন।
বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
বগুড়া-৬ (সদর) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম জামানত হারিয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের বিধিমালা অনুযায়ী, কোনো প্রার্থীকে জামানত রক্ষা করতে হলে মোট বৈধ ভোটের (কাস্টিং ভোট) আট ভাগের এক ভাগ থেকে অন্তত একটি ভোট বেশি পেতে হবে।
সেই অনুযায়ী, জামানত রক্ষায় হিরো আলমের দরকার ছিল ১১ হাজার ৪৬৮ ভোট। কিন্তু তিনি পেয়েছেন ৫ হাজার ২৭৪ ভোট। ফলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
শুধু হিরো আলম নন, এই আসনে আরও আটজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। তারা হলেন- সাবেক সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম ওমর। তিনি লাঙল প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৯৫ ভোট। বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নজরুল ইসলাম বটগাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬৮ ভোট, জাকের পার্টির মো. ফয়সাল বিন শফিক গোলাপ ফুলে পেয়েছেন ৪১৭ ভোট, জাসদের ইমদাদুল হক ইমদাদ পেয়েছেন পেয়েছেন ১ হাজার ৩৪০ ভোট, গণফ্রন্টের আফজাল হোসেন মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১৭০ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুদার রহমান হেলাল আপেল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৬১৮ ভোট, রাবিক হাসান কুমির প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৪৯ ভোট, সরকার বাদল কুড়াল প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৮১১ ভোট।
তবে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে হিরো আলম ছিলেন প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী। আসনটিতে হিরো আলম একতারা প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ৫৭১ ভোট। বিজয়ী মহাজোট প্রার্থী মশাল প্রতীকের একেএম রেজাউল করিম তানসেন পেয়েছেন ২০ হাজার ৪০৫ ভোট। তাদের ভোটের ব্যবধান ৮৩৪। এই আসনে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে হিরো আলম তার নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, আদালতে রিট করবেন।