ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে সিঁধ কেটে ঘরে ডুকে মা ও দুই শিশুকে এলোপাতাড়ি কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের খোলাপাড়া গ্রামের স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠায় বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আব্দুর রউফ।
আহতরা হলেন, ইটভাটা শ্রমিক মনির হোসেনের স্ত্রী আকলিমা (৩৫), তার দুই সন্তান মোহাম্মদ (৮) ও মারিয়া (৬)।
ইউপি সদস্য আব্দুর রউফ জানান, গ্রামের অন্যান্য বাড়িঘর থেকে মনির মিয়ার বাড়িটি কিছুটা নীরব এলাকায় আলাদা জমিতে। বাড়িতে চারচালা টিনের ঘর ও কাচা মেঝে অবস্থায় আছে।
ইট তৈরির মৌসুম থাকায় মনির ইটভাটায়, আর বাড়িতে শুধু তার স্ত্রী ও দুই ছেলে মেয়ে ছিলেন। বুধবার রাতে কোনো এক সময় ঘরের সিঁধ কেটে ঘরে ডুকে দুর্বৃত্তরা। তারা মনিরের স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রেখে যায়।
“সকালে এলাকাবাসীর কাছ খবর পেয়ে এসে দেখি তিনজন রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় বিছানায় পড়ে রয়েছে। স্থানীয়দের দিয়ে তাদের দ্রুত জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।”
ইউপি সদস্য রউফ আরও বলেন, “ঘরে ডুকে তাদের কোপালেও ঘরের কোনো জিনিস খোয়া যায়নি। বিষয়টি রহস্যজনক মনে হচ্ছে। আমরা পুলিশকে খবর দিয়েছি।”
এই বিষয়ে আশুগঞ্জ থানার ওসি আজাদ রহমান বলেন, “খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তাদের কাছ থেকে বিস্তারিত পেলে বলা যাবে।”
বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে সিঁধ কেটে ঘরে ডুকে মা ও দুই শিশুকে এলোপাতাড়ি কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের খোলাপাড়া গ্রামের স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠায় বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আব্দুর রউফ।
আহতরা হলেন, ইটভাটা শ্রমিক মনির হোসেনের স্ত্রী আকলিমা (৩৫), তার দুই সন্তান মোহাম্মদ (৮) ও মারিয়া (৬)।
ইউপি সদস্য আব্দুর রউফ জানান, গ্রামের অন্যান্য বাড়িঘর থেকে মনির মিয়ার বাড়িটি কিছুটা নীরব এলাকায় আলাদা জমিতে। বাড়িতে চারচালা টিনের ঘর ও কাচা মেঝে অবস্থায় আছে।
ইট তৈরির মৌসুম থাকায় মনির ইটভাটায়, আর বাড়িতে শুধু তার স্ত্রী ও দুই ছেলে মেয়ে ছিলেন। বুধবার রাতে কোনো এক সময় ঘরের সিঁধ কেটে ঘরে ডুকে দুর্বৃত্তরা। তারা মনিরের স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রেখে যায়।
“সকালে এলাকাবাসীর কাছ খবর পেয়ে এসে দেখি তিনজন রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় বিছানায় পড়ে রয়েছে। স্থানীয়দের দিয়ে তাদের দ্রুত জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।”
ইউপি সদস্য রউফ আরও বলেন, “ঘরে ডুকে তাদের কোপালেও ঘরের কোনো জিনিস খোয়া যায়নি। বিষয়টি রহস্যজনক মনে হচ্ছে। আমরা পুলিশকে খবর দিয়েছি।”
এই বিষয়ে আশুগঞ্জ থানার ওসি আজাদ রহমান বলেন, “খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তাদের কাছ থেকে বিস্তারিত পেলে বলা যাবে।”