উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সাধারু সম্পাদক অধীর চন্দ্র দত্তের বড় ভাই ব্যাবসায়ী সত্যরঞ্জন দত্ত (৬৪) এর মরদেহ পাওয়া গেছে। স্বজনদের অভিযোগ, তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। গত বুধবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পাটাভোগ ইউনিয়নের জশুরগাও এলাকায় খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বাড়ির পাশের পুকুর পাড়ে তার ক্ষতবিক্ষত মরদেহ দেখতে পায় স্বজন ও স্থানীয়রা। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক জানিয়েছেন, তার বুকে ৩টি ও পিঠের ডান ও বাম পাশে ২টি সহ মোট ৫টি ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মৃত সত্যরঞ্জন দত্ত উপজেলার পাটাভোগ ইউনিয়নের জুশুরগাঁও এলাকার মৃত ননী গোপাল দত্তের ছেলে। উপজেলার শ্রীনগর বাজার এলাকায় এম রহমান কমপ্লেক্সের সামনে তার একটি গো-খাদ্য খৈল, ভুষি, কুড়া বিক্রির দোকান রয়েছে। শ্রীনগর থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, পুলিশ খবর পেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মগের কাজ শেষ হয়েছে। মৃতের শরীরে আঘাতের চিন্থ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সাধারু সম্পাদক অধীর চন্দ্র দত্তের বড় ভাই ব্যাবসায়ী সত্যরঞ্জন দত্ত (৬৪) এর মরদেহ পাওয়া গেছে। স্বজনদের অভিযোগ, তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে। গত বুধবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পাটাভোগ ইউনিয়নের জশুরগাও এলাকায় খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বাড়ির পাশের পুকুর পাড়ে তার ক্ষতবিক্ষত মরদেহ দেখতে পায় স্বজন ও স্থানীয়রা। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক জানিয়েছেন, তার বুকে ৩টি ও পিঠের ডান ও বাম পাশে ২টি সহ মোট ৫টি ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মৃত সত্যরঞ্জন দত্ত উপজেলার পাটাভোগ ইউনিয়নের জুশুরগাঁও এলাকার মৃত ননী গোপাল দত্তের ছেলে। উপজেলার শ্রীনগর বাজার এলাকায় এম রহমান কমপ্লেক্সের সামনে তার একটি গো-খাদ্য খৈল, ভুষি, কুড়া বিক্রির দোকান রয়েছে। শ্রীনগর থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, পুলিশ খবর পেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মগের কাজ শেষ হয়েছে। মৃতের শরীরে আঘাতের চিন্থ রয়েছে।