যমুনা নদীর কোলঘেঁষে সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড়ে এক হাজার ৪১ একর জায়গায় গড়ে উঠছে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত অর্থনৈতিক অঞ্চল। এখন চলছে অবকাঠামো ও ভূমি উন্নয়নের কাজ। সম্প্রতি ডিএস কোরিয়া বিডি লিমিটেড কোম্পানির কর্মকর্তারা অঞ্চলটি পরিদর্শন করে সারে ৪শ কোটি টাকা বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এরই মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলের। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পর্যায়ক্রমে ৬৭টি কারখানা গড়ে উঠবে। কাজের সুযোগ পাবে ৫ লাখ মানুষ।
এখানে সড়ক, রেল এবং নৌপথের সরাসরি যোগাযোগ থাকায় কাঁচামাল আনা ও উৎপাদিত পণ্য পরিবহনে বাড়তি সুবিধা পাবেন বিনিয়োগকারীরা।
তাছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়ার ডিএস কোরিয়া বিডি লিমিটেডের চেয়ারম্যান হো ইয়াং বায়েক এই অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশে যে কয়টি অর্থনৈতিক অঞ্চল রয়েছে তার মধ্যে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলটি আমাদের সবচেয়ে বেশি পছন্দ হয়েছে। আমরা ডিএস কোরিয়া বিডি লিমিটেড এইখানে টেক্সটাইল, ডাইং কেমিক্যাল ও গার্মেন্স স্থাপন করবো। আমরা মোট সারে চারশত কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়েছি। ডিএস কোরিয়া বিডি লিমিটেড ভাইস চেয়ারম্যান মহসিন খান বলেন,উত্তরবঙ্গ সহ দেশের অর্থনীতিতে সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন একটি গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখবে। বিশাল এই কর্মযজ্ঞ নিশ্চয় দেশ ও মানুষের উন্নয়নে ভুমিকা রাখবে। সে জন্য আমরা এখানে টেক্সটাইল, ডাইং কেমিক্যাল ও গার্মেন্স স্থাপন করবো।
আমেরিকার আইটি ইন্ডাষ্ট্রি অ্যামাজান ওয়েব সার্ভিসের ক্লাউড বিশেষজ্ঞ শামীম আশরাফি বলেন, সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনে আইটি শিল্পের বিপুল সম্ভবনা রয়েছে। গবেষণা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্ত্ াউন্নয়নে দেশের রোল মডেল হবে বৃহৎ এ ইকোনমিক জোন।
অষ্টেলিয়া টেলিওয়াস এর সিইও লিয়াজাহাঙ্গীর আলম বলেন, উত্তরবঙ্গ সহ দেশের অর্থনীতিতে সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন একটি গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখবে। বিশাল এই কর্মযজ্ঞ নিশ্চয় দেশ ও মানুষের উন্নয়নে ভুমিকা রাখবে।
বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
যমুনা নদীর কোলঘেঁষে সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড়ে এক হাজার ৪১ একর জায়গায় গড়ে উঠছে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত অর্থনৈতিক অঞ্চল। এখন চলছে অবকাঠামো ও ভূমি উন্নয়নের কাজ। সম্প্রতি ডিএস কোরিয়া বিডি লিমিটেড কোম্পানির কর্মকর্তারা অঞ্চলটি পরিদর্শন করে সারে ৪শ কোটি টাকা বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এরই মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলের। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পর্যায়ক্রমে ৬৭টি কারখানা গড়ে উঠবে। কাজের সুযোগ পাবে ৫ লাখ মানুষ।
এখানে সড়ক, রেল এবং নৌপথের সরাসরি যোগাযোগ থাকায় কাঁচামাল আনা ও উৎপাদিত পণ্য পরিবহনে বাড়তি সুবিধা পাবেন বিনিয়োগকারীরা।
তাছাড়াও দক্ষিণ কোরিয়ার ডিএস কোরিয়া বিডি লিমিটেডের চেয়ারম্যান হো ইয়াং বায়েক এই অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশে যে কয়টি অর্থনৈতিক অঞ্চল রয়েছে তার মধ্যে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলটি আমাদের সবচেয়ে বেশি পছন্দ হয়েছে। আমরা ডিএস কোরিয়া বিডি লিমিটেড এইখানে টেক্সটাইল, ডাইং কেমিক্যাল ও গার্মেন্স স্থাপন করবো। আমরা মোট সারে চারশত কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়েছি। ডিএস কোরিয়া বিডি লিমিটেড ভাইস চেয়ারম্যান মহসিন খান বলেন,উত্তরবঙ্গ সহ দেশের অর্থনীতিতে সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন একটি গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখবে। বিশাল এই কর্মযজ্ঞ নিশ্চয় দেশ ও মানুষের উন্নয়নে ভুমিকা রাখবে। সে জন্য আমরা এখানে টেক্সটাইল, ডাইং কেমিক্যাল ও গার্মেন্স স্থাপন করবো।
আমেরিকার আইটি ইন্ডাষ্ট্রি অ্যামাজান ওয়েব সার্ভিসের ক্লাউড বিশেষজ্ঞ শামীম আশরাফি বলেন, সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনে আইটি শিল্পের বিপুল সম্ভবনা রয়েছে। গবেষণা, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্ত্ াউন্নয়নে দেশের রোল মডেল হবে বৃহৎ এ ইকোনমিক জোন।
অষ্টেলিয়া টেলিওয়াস এর সিইও লিয়াজাহাঙ্গীর আলম বলেন, উত্তরবঙ্গ সহ দেশের অর্থনীতিতে সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন একটি গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখবে। বিশাল এই কর্মযজ্ঞ নিশ্চয় দেশ ও মানুষের উন্নয়নে ভুমিকা রাখবে।