বিজিবি-বিজিপি অধিনায়ক পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২০ মার্চ ) সকাল ১০টার দিকে এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সীমান্ত পিলার ৩১/১-এস এর সন্নিকটে কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) এবং প্রতিপক্ষ নম্বর (২) বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি), মিয়ানমার এর মধ্যে অধিনায়ক পর্যায়ে এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের ১৯ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী।
অন্যদিকে মায়ানমারের ২০ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন নম্বর (২) বিজিপি এর অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল কিয় নাইং সোই। পতাকা বৈঠকে সীমান্ত সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে অত্যন্ত ফলপ্রসূ আলোচনা হয় এবং উভয় দেশের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখাসহ ভবিষৎতে সীমান্ত এলাকায় যেকোনো ঘটনা ঘটলে তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার বিষয়ে উভয় অধিনায়ক একমত পোষণ করেন।
সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩
বিজিবি-বিজিপি অধিনায়ক পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২০ মার্চ ) সকাল ১০টার দিকে এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সীমান্ত পিলার ৩১/১-এস এর সন্নিকটে কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) এবং প্রতিপক্ষ নম্বর (২) বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি), মিয়ানমার এর মধ্যে অধিনায়ক পর্যায়ে এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের ১৯ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী।
অন্যদিকে মায়ানমারের ২০ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন নম্বর (২) বিজিপি এর অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল কিয় নাইং সোই। পতাকা বৈঠকে সীমান্ত সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে অত্যন্ত ফলপ্রসূ আলোচনা হয় এবং উভয় দেশের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখাসহ ভবিষৎতে সীমান্ত এলাকায় যেকোনো ঘটনা ঘটলে তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার বিষয়ে উভয় অধিনায়ক একমত পোষণ করেন।