বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ১নং রায়হানপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের মো. হাকিমের ছেলে মো. খলিলুর রহমানের ভোগদখলিয় জমির মুগডাল বিষ দিয়ে পুড়ে ফেলেছে প্রতিপক্ষরা। গত বুধবার এই ঘটনা ঘটেছে।
এসময় খলিলের স্ত্রী রেবা, তার ভাইয়ের স্ত্রী রাহিমা সহ খলিলের চার ভাইয়ের স্ত্রীরা ডাল ক্ষেতে গিয়ে বিষ প্রয়োগে বাধা দিতে গেলে তাদের বেধমভাবে পিটিয়ে গুরতর আহত করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তাৎক্ষণিক সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মো. মঈনুল ইসলাম ও সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মো. বারেকসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের জানিয়েও কোন বিচার না পাওয়ায় চরম হতাশায় আছেন উল্লেখিত খলিলের পরিবার। সরেজমিনে গিয়ে খলিলের চাষকৃত ডাল ক্ষেতে বিষ প্রয়োগের কারনে পুড়ে যাওয়ার ব্যাপরে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, মকিম গং অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননা। তারা বলেন মকিম গং টাকা ও গায়ের জোরে সকলকে ম্যানেজ করে একেরপর এক খলিল গংদের ওপর হামলাসহ খলিল গংদের জমি দখল করার অপ চেষ্টা করে আসছে।
খলিলের ভাইয়ের স্ত্রী মোসা. রাহিমা বেগম বলেন, মকিম গং এযাবৎ আমাদের মারধর করলেও আমরা কোথাও বিচার পাইনা। তিনি বলেন, মকিন গংদ সকলকে ম্যানেজ করে তাই আমরা বর্তমানে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। রাহিমা বলেন, ওই ডাল দিয়ে আমরা আমাদের সন্তানদের লেখাপড়ার খরচযোগাতে চেয়েছিলাম কিন্তু এখন ডাল ক্ষেত পোড়ার সাথে আমাদের স্বপ্নও পুড়ে গেছে।
জানতে চাইলে মকিম এর ছেলে মো. ফারুক অনেক বিষয়ে অস্বীকার করে বলেন, আমার বাবায় উল্লেখিত জমিতে ওষুধ দিতে গিয়েছিল কিন্তু খলিল গংদের বাধার মুখে ওষুধ দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান ফোন রাসীভ নাকরায় তার সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য আ. বারেক বলেন ডাল ক্ষেতে বিষ প্রয়োগ করা ঠিক হয়নি।
শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ১নং রায়হানপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের মো. হাকিমের ছেলে মো. খলিলুর রহমানের ভোগদখলিয় জমির মুগডাল বিষ দিয়ে পুড়ে ফেলেছে প্রতিপক্ষরা। গত বুধবার এই ঘটনা ঘটেছে।
এসময় খলিলের স্ত্রী রেবা, তার ভাইয়ের স্ত্রী রাহিমা সহ খলিলের চার ভাইয়ের স্ত্রীরা ডাল ক্ষেতে গিয়ে বিষ প্রয়োগে বাধা দিতে গেলে তাদের বেধমভাবে পিটিয়ে গুরতর আহত করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তাৎক্ষণিক সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মো. মঈনুল ইসলাম ও সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মো. বারেকসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের জানিয়েও কোন বিচার না পাওয়ায় চরম হতাশায় আছেন উল্লেখিত খলিলের পরিবার। সরেজমিনে গিয়ে খলিলের চাষকৃত ডাল ক্ষেতে বিষ প্রয়োগের কারনে পুড়ে যাওয়ার ব্যাপরে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, মকিম গং অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননা। তারা বলেন মকিম গং টাকা ও গায়ের জোরে সকলকে ম্যানেজ করে একেরপর এক খলিল গংদের ওপর হামলাসহ খলিল গংদের জমি দখল করার অপ চেষ্টা করে আসছে।
খলিলের ভাইয়ের স্ত্রী মোসা. রাহিমা বেগম বলেন, মকিম গং এযাবৎ আমাদের মারধর করলেও আমরা কোথাও বিচার পাইনা। তিনি বলেন, মকিন গংদ সকলকে ম্যানেজ করে তাই আমরা বর্তমানে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। রাহিমা বলেন, ওই ডাল দিয়ে আমরা আমাদের সন্তানদের লেখাপড়ার খরচযোগাতে চেয়েছিলাম কিন্তু এখন ডাল ক্ষেত পোড়ার সাথে আমাদের স্বপ্নও পুড়ে গেছে।
জানতে চাইলে মকিম এর ছেলে মো. ফারুক অনেক বিষয়ে অস্বীকার করে বলেন, আমার বাবায় উল্লেখিত জমিতে ওষুধ দিতে গিয়েছিল কিন্তু খলিল গংদের বাধার মুখে ওষুধ দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান ফোন রাসীভ নাকরায় তার সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য আ. বারেক বলেন ডাল ক্ষেতে বিষ প্রয়োগ করা ঠিক হয়নি।