সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের শেখ রাসেল চত্বরে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ত্রিশ লাখ বীর সন্তানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে জেলা প্রশাসন, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন।
রোববার (২৬ মার্চ) সকাল ৮টায় এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ শুরু হয়।
কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মো. আমিনুর রহমান। বাংলাদেশ পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, বিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, কারারক্ষী, নগরীর বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ স্কাউটস, রোভার স্কাউটস, গার্লস গাইড এবং শিশু কিশোর সংগঠন কর্তৃক বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শনী শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সেখানে অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এর আগে শনিবার রাতে আলো জ্বেলে একাত্তরের ভয়াল ২৫ মার্চের কালরাত স্মরণ করেছেন চট্টগ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সংস্কৃতিকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। নগরের পাহাড়তলী বধ্যভূমিতে মোমবাতি প্রজ্বালনে অংশ নেন প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
রোববার, ২৬ মার্চ ২০২৩
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের শেখ রাসেল চত্বরে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ত্রিশ লাখ বীর সন্তানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে জেলা প্রশাসন, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন।
রোববার (২৬ মার্চ) সকাল ৮টায় এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ শুরু হয়।
কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মো. আমিনুর রহমান। বাংলাদেশ পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, বিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, কারারক্ষী, নগরীর বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষা ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ স্কাউটস, রোভার স্কাউটস, গার্লস গাইড এবং শিশু কিশোর সংগঠন কর্তৃক বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শনী শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সেখানে অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এর আগে শনিবার রাতে আলো জ্বেলে একাত্তরের ভয়াল ২৫ মার্চের কালরাত স্মরণ করেছেন চট্টগ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সংস্কৃতিকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। নগরের পাহাড়তলী বধ্যভূমিতে মোমবাতি প্রজ্বালনে অংশ নেন প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।