রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি থেকে বাদ দেওয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক অংশের নেতারা।
সোমবার (২৭ মার্চ) সকালে শহরের একটি রেস্টুরেন্টে এই সংবাদ সম্মেলন করেন তারা।
সংবাদ সম্মেলন উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ডা. আশুতোষ বড়ুয়া, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন, সাবেক সংগঠনিক সম্পাদক মো. জমির উদ্দিন, সাবেক স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক স্মৃতি বিকাশ ত্রিপুরাসহ সাবেক কমিটির কয়েকজন নেতা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন।
সাবেক সংগঠনিক সম্পাদক মো. জমির উদ্দিন বলেন, সদ্য ঘোষিত রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি থেকে সাবেক ১৮ জন নেতাকর্মীকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তাদের অভিযোগ, সভাপতি দীপংকর তালুকদার ও মুসা মাতব্বরের সিন্ডিকেট রাজনীতির কারণে কমিটি থেকে বাদ পড়েছি। এতে দলের ঐক্য বিনষ্টের পাশাপাশি দলকে দুর্বল করবে বলে মনে করেন পদবঞ্চিত নেতারা।
সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন বলেন, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের একপেশে কমিটি পুনরায় সংশোধন করে ত্যাগীদের কমিটিতে সংযুক্ত করার জন্য দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ করছি।
গত বছরের ২৪ মে রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের প্রায় ৯ মাস পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে পূর্বের কমিটির ১৮ জন ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের বাদ দেয়া হয়েছে। আবার বিভিন্ন দল থেকে আসারা কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। এছাড়া, ২৭ জন দ্বৈত পদে দায়িত্বে আছেন।
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩
রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি থেকে বাদ দেওয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক অংশের নেতারা।
সোমবার (২৭ মার্চ) সকালে শহরের একটি রেস্টুরেন্টে এই সংবাদ সম্মেলন করেন তারা।
সংবাদ সম্মেলন উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ডা. আশুতোষ বড়ুয়া, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন, সাবেক সংগঠনিক সম্পাদক মো. জমির উদ্দিন, সাবেক স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক স্মৃতি বিকাশ ত্রিপুরাসহ সাবেক কমিটির কয়েকজন নেতা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন।
সাবেক সংগঠনিক সম্পাদক মো. জমির উদ্দিন বলেন, সদ্য ঘোষিত রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি থেকে সাবেক ১৮ জন নেতাকর্মীকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তাদের অভিযোগ, সভাপতি দীপংকর তালুকদার ও মুসা মাতব্বরের সিন্ডিকেট রাজনীতির কারণে কমিটি থেকে বাদ পড়েছি। এতে দলের ঐক্য বিনষ্টের পাশাপাশি দলকে দুর্বল করবে বলে মনে করেন পদবঞ্চিত নেতারা।
সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন বলেন, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের একপেশে কমিটি পুনরায় সংশোধন করে ত্যাগীদের কমিটিতে সংযুক্ত করার জন্য দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ করছি।
গত বছরের ২৪ মে রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের প্রায় ৯ মাস পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে পূর্বের কমিটির ১৮ জন ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের বাদ দেয়া হয়েছে। আবার বিভিন্ন দল থেকে আসারা কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। এছাড়া, ২৭ জন দ্বৈত পদে দায়িত্বে আছেন।