নারায়ণগঞ্জের লাঙ্গলবন্দে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে শুরু হয়েছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মহাতীর্থ অষ্টমী স্নানোৎসব। আগত পূর্ণার্থীদের নিরাপত্তায় ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
শুল্কা তিথি অনুযায়ী মঙ্গলবার রাত ৭টা ৫ মিনিটে লগ্ন শুরু হবে। শেষ হবে বুধবার রাত ৯টা ৯ মিনিটে।
এবার বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, ভুটান ও শ্রীলংকা থেকে পূণ্যার্থীরা স্নানোৎসবে আসছে। দেশ-বিদেশি ১০ লাখের পুণ্যার্থী এবার স্নানে অংশ নেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে জানান আয়োজকরা।
পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তিনস্তরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তীর্থস্থানের তিন কিলোমিটার এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। স্থাপন করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। যানজট নিরসনে ট্রাফিক ও নদীতে নৌপুলিশ কাজ করছেন।
সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের পাপমোচন পুণ্যস্নান তীর্থভূমি লাঙ্গলবন্দে মহাতীর্থ অষ্টমী স্নানোৎসবে সব রকম আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসন।
পুরান মতে, হিন্দু দেবতা পরশুরাম হিমালয়ের মানস সরোবরে গোসল করে পাপমুক্ত হন। লাঙ্গল দিয়ে চষে হিমালয় থেকে এ পানিকে বহ্মপুত্র নদরূপে নামিয়ে আনেন সমভূমিতে।
পৌরাণিক এ কাহিনীকে স্মরণ করে প্রতিবছর চৈত্র মাসে নির্ধারিত দিনে লাখ লাখ তীর্থযাত্রী পূণ্য লাভের আশায় জড়ো হন নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দের ব্রহ্মপুত্র নদে।
মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩
নারায়ণগঞ্জের লাঙ্গলবন্দে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে শুরু হয়েছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মহাতীর্থ অষ্টমী স্নানোৎসব। আগত পূর্ণার্থীদের নিরাপত্তায় ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
শুল্কা তিথি অনুযায়ী মঙ্গলবার রাত ৭টা ৫ মিনিটে লগ্ন শুরু হবে। শেষ হবে বুধবার রাত ৯টা ৯ মিনিটে।
এবার বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, ভুটান ও শ্রীলংকা থেকে পূণ্যার্থীরা স্নানোৎসবে আসছে। দেশ-বিদেশি ১০ লাখের পুণ্যার্থী এবার স্নানে অংশ নেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে জানান আয়োজকরা।
পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তিনস্তরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তীর্থস্থানের তিন কিলোমিটার এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। স্থাপন করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার। যানজট নিরসনে ট্রাফিক ও নদীতে নৌপুলিশ কাজ করছেন।
সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের পাপমোচন পুণ্যস্নান তীর্থভূমি লাঙ্গলবন্দে মহাতীর্থ অষ্টমী স্নানোৎসবে সব রকম আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসন।
পুরান মতে, হিন্দু দেবতা পরশুরাম হিমালয়ের মানস সরোবরে গোসল করে পাপমুক্ত হন। লাঙ্গল দিয়ে চষে হিমালয় থেকে এ পানিকে বহ্মপুত্র নদরূপে নামিয়ে আনেন সমভূমিতে।
পৌরাণিক এ কাহিনীকে স্মরণ করে প্রতিবছর চৈত্র মাসে নির্ধারিত দিনে লাখ লাখ তীর্থযাত্রী পূণ্য লাভের আশায় জড়ো হন নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দের ব্রহ্মপুত্র নদে।