নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত মো. শাহ পরান (১০) উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে এবং স্থানীয় বেগমগঞ্জ সেতু ভাঙ্গা এলাকার আশরাফুল উলুম দারুল মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণীর নুরানী বিভাগের ছাত্র।
গত সোমবার দুপুরে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এর আগে একই দিন মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বেমগগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রোববার বেলা ১১টার দিকে ভিকটিম শাহ পরানকে দুই দিনের ছুটি শেষে বাড়ি থেকে তার মা মাদ্রাসায় নিয়ে আসে। এরপর মাদ্রাসায় সে অসুস্থ হয়ে পড়লে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তার মাকে খবর দেয়। ভিকটিমের মা না আসায় তার অবস্থার অবনতি হলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে তাকে বেগমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। প্রাথমিকভাবে জানা যায়, ভিকটিমের মা তাকে মাদ্রাসায় দিয়ে গেলে গত রোববার রাতে কয়েকবার শাহ পরান বমি করে।
মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত মো. শাহ পরান (১০) উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে এবং স্থানীয় বেগমগঞ্জ সেতু ভাঙ্গা এলাকার আশরাফুল উলুম দারুল মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণীর নুরানী বিভাগের ছাত্র।
গত সোমবার দুপুরে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এর আগে একই দিন মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বেমগগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রোববার বেলা ১১টার দিকে ভিকটিম শাহ পরানকে দুই দিনের ছুটি শেষে বাড়ি থেকে তার মা মাদ্রাসায় নিয়ে আসে। এরপর মাদ্রাসায় সে অসুস্থ হয়ে পড়লে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তার মাকে খবর দেয়। ভিকটিমের মা না আসায় তার অবস্থার অবনতি হলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে তাকে বেগমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। প্রাথমিকভাবে জানা যায়, ভিকটিমের মা তাকে মাদ্রাসায় দিয়ে গেলে গত রোববার রাতে কয়েকবার শাহ পরান বমি করে।