ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেনের হস্তক্ষেপে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেল সাব্বির হোসেন (১৩) নামে এক মাদকাসক্ত কিশোর। গত বৃহস্পতিবার সকালে ভালুকা মডেল থানার পক্ষ থেকে ওই কিশোর ও তার মা-বাবাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জনানো হয়। সাব্বিরের পিতা বরকত আলী ও মা শাহানাজ আক্তার জানান, তাদের ছেলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার সময় বখাটে ছেলেদের সাথে মেলামেশা করে অল্প বয়সেই মাদক সেবনে আসক্ত হয়ে যায়। অনেক বুঝিয়ে ও মারপিট করেও ছেলেকে মাদক থেকে ফেরাতে পারেননি তারা। এক পর্যায়ে সে মাদকসেবী হতে তার সহযোগীদের সাথে মাদক বিক্রেতা হয়ে উঠেন। তাকে নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় ছিলেন তারা। ২০২২ সালের ডিসেম্ভর মাসে সাব্বির মাদকসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। পরে তারা থানায় এসে ছেলেকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য ওসির নিকট অনুনয় বিনুনয় করেন। তাদের আকুতি ও সাব্বিরের অল্প বয়সের কথা বিবেচনা করে ওসি তাদের ছেলেকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে দেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু সেই সক্ষমতা তাদের ছিলো না। বরকত আলী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন ‘ওসি স্যার দয়া বসত হয়ে টাকা খরচ করে আমার ছেলেকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তির ব্যবস্থা করে দেন, আমরা ওসি স্যারের প্রতি চির কৃতজ্ঞ’। তিন মাস মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে থাকার পর এখন তাদের ছেলে সম্পূর্ণ সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে বলে তারা জানায়।
বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেনের হস্তক্ষেপে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেল সাব্বির হোসেন (১৩) নামে এক মাদকাসক্ত কিশোর। গত বৃহস্পতিবার সকালে ভালুকা মডেল থানার পক্ষ থেকে ওই কিশোর ও তার মা-বাবাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জনানো হয়। সাব্বিরের পিতা বরকত আলী ও মা শাহানাজ আক্তার জানান, তাদের ছেলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার সময় বখাটে ছেলেদের সাথে মেলামেশা করে অল্প বয়সেই মাদক সেবনে আসক্ত হয়ে যায়। অনেক বুঝিয়ে ও মারপিট করেও ছেলেকে মাদক থেকে ফেরাতে পারেননি তারা। এক পর্যায়ে সে মাদকসেবী হতে তার সহযোগীদের সাথে মাদক বিক্রেতা হয়ে উঠেন। তাকে নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় ছিলেন তারা। ২০২২ সালের ডিসেম্ভর মাসে সাব্বির মাদকসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়। পরে তারা থানায় এসে ছেলেকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য ওসির নিকট অনুনয় বিনুনয় করেন। তাদের আকুতি ও সাব্বিরের অল্প বয়সের কথা বিবেচনা করে ওসি তাদের ছেলেকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে দেওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু সেই সক্ষমতা তাদের ছিলো না। বরকত আলী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন ‘ওসি স্যার দয়া বসত হয়ে টাকা খরচ করে আমার ছেলেকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তির ব্যবস্থা করে দেন, আমরা ওসি স্যারের প্রতি চির কৃতজ্ঞ’। তিন মাস মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে থাকার পর এখন তাদের ছেলে সম্পূর্ণ সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে বলে তারা জানায়।