জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। জাটকা নিধন বন্ধ হলে দেশের মানুষ সুস্বাদু বড় ইলিশ খাওয়ার সুযোগ পাবে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। শনিবার সকালে পিরোজপুরের হুলারহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ সব কথা বলেছেন।
মন্ত্রী বলেন,একটা মা ইলিশ প্রায় ছয় লাখ ডিম পাড়ে। কিছু দূর্বৃত্ত বালু উত্তোলন করতে গিয়ে ইলিশের প্রজনন স্থলের পরিবেশ নষ্ট করে। নদী দূষণ করে। ইলিশের ডিম ও পোনা নষ্ট হয়। ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ সময়ে যত্রতত্র মাছ আহরণ করে মা ইলিশ ও জাটকা নিধন করে।
একটা মা ইলিশ ধরা মানে ছয় লাখ ডিম নষ্ট করা। আর জাটকা ধরা মানে ছোট ইলিশ বড় হওয়ার পদ রুদ্ধ করে দেয়া। যারা জাটকা ধরছে। এই মাছ বড় হলে তারাই ধরবে। বড় মাছ বিক্রি করে তারাই লাভবান হবে। দেশের মানুষ সুস্বাদু বড় ইলিশ খেতে পারবে।
একটা সময় দেশে মাছের আকাল ছিল। এখন মাছের উৎপাদন বেড়েছে। ইলিশের উৎপাদতনে বিশ্বে মোট ইলিশের শতকরা ৮০ ভাগ শুধু বাংলাদেশে উৎপাদন হয়।
জাটকা নিধন বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। যারা জাটকা নিধনের অবৈধ কাজে জড়িত থাকবে। তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। তাদের মামলা ও জরিমানার মুখো মুখী হতে হবে।
মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাহিদ রশীদের সভাপতিত্বে গতকালকের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল কাইয়ুম,মৎস্য গবেষা ইনইিটউটের মহাপরিচালক ইয়াহিয়া মাহমুদ, নৌ পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমান,নৌবাহিনীর ক্যাপ্টেন এসএম এনামুল হাসান, পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান ও পুলিশ সুপার সাঈদুর রহমান।
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩
জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। জাটকা নিধন বন্ধ হলে দেশের মানুষ সুস্বাদু বড় ইলিশ খাওয়ার সুযোগ পাবে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। শনিবার সকালে পিরোজপুরের হুলারহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ সব কথা বলেছেন।
মন্ত্রী বলেন,একটা মা ইলিশ প্রায় ছয় লাখ ডিম পাড়ে। কিছু দূর্বৃত্ত বালু উত্তোলন করতে গিয়ে ইলিশের প্রজনন স্থলের পরিবেশ নষ্ট করে। নদী দূষণ করে। ইলিশের ডিম ও পোনা নষ্ট হয়। ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ সময়ে যত্রতত্র মাছ আহরণ করে মা ইলিশ ও জাটকা নিধন করে।
একটা মা ইলিশ ধরা মানে ছয় লাখ ডিম নষ্ট করা। আর জাটকা ধরা মানে ছোট ইলিশ বড় হওয়ার পদ রুদ্ধ করে দেয়া। যারা জাটকা ধরছে। এই মাছ বড় হলে তারাই ধরবে। বড় মাছ বিক্রি করে তারাই লাভবান হবে। দেশের মানুষ সুস্বাদু বড় ইলিশ খেতে পারবে।
একটা সময় দেশে মাছের আকাল ছিল। এখন মাছের উৎপাদন বেড়েছে। ইলিশের উৎপাদতনে বিশ্বে মোট ইলিশের শতকরা ৮০ ভাগ শুধু বাংলাদেশে উৎপাদন হয়।
জাটকা নিধন বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। যারা জাটকা নিধনের অবৈধ কাজে জড়িত থাকবে। তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। তাদের মামলা ও জরিমানার মুখো মুখী হতে হবে।
মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাহিদ রশীদের সভাপতিত্বে গতকালকের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল কাইয়ুম,মৎস্য গবেষা ইনইিটউটের মহাপরিচালক ইয়াহিয়া মাহমুদ, নৌ পুলিশের ডিআইজি মিজানুর রহমান,নৌবাহিনীর ক্যাপ্টেন এসএম এনামুল হাসান, পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান ও পুলিশ সুপার সাঈদুর রহমান।