‘টিকেট যার ভ্রমণ তার’ নীতি বাস্তবায়নে টিকেট ক্রয়ের ক্ষেত্রে সহযাত্রীর নাম বাধ্যতামূলক করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এখন থেকে যার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সহযাত্রীদের টিকেট কেনা হবে, সেখানে অবশ্যই তাদের (সহযাত্রীদের) নাম উল্লেখ করতে হবে।
শনিবার (১ এপ্রিল) সকাল পৌনে নয়টার দিকে রেলওয়ের টিকেট বিক্রির সহযোগী প্রতিষ্ঠান সহজ ভিনসেন জেভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দ্বীপ দেবনাথ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, রেলওয়ের চাহিদা অনুযায়ী টিকেটে সহযাত্রীর নাম এখন থেকে উল্লেখ থাকবে। এনআইডি ও ছবি যুক্ত হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে সন্দ্বীপ জানান, এখনও রেলওয়ে এমন নির্দেশনা দেয়নি। বলা হলে যুক্ত করা হবে।
বিষয়টি নিয়ে সহজ বিনসেন জেভির ফেইসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, আগামী ৭ এপ্রিলের পর থেকে টিকেট কেনার প্রক্রিয়াটি শেষ করতে সহযাত্রীদের নাম (তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র/ ফটো আইডিতে দেয়া) বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ভ্রমণের সময় সব যাত্রীদের অবশ্যই তাদের এনআইডি/ফটো আইডি সঙ্গে রাখতে হবে।
পরে বিষয়টি নিশ্চিত হতে ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়, ২, ৩, ৪টি টিকেট ক্রয়ের ক্ষেত্রে সিট সিলেক্ট করার পরের স্টেজে গিয়ে প্যাসেঞ্জার ১-এর ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্ট দিয়ে সিলেক্ট করা হয়েছে, তার নাম বসানো আছে। প্যাসেঞ্জার ২, ৩, ৪-এর জায়গায় স্টার মার্ক করা একটি করে নামের জায়গা খালি রাখা হয়েছে। সেখানে নাম না লেখা পর্যন্ত ‘প্রসিড’ অপশনটি আসবে না। অর্থাৎ আপনি আপনার টিকেটগুলো কেনার কাজটি সম্পন্ন করতে পারবেন না।
ওই ফেইসবুক পেজে ৯টা ১৩ মিনিটে দেয়া আরেক পোস্টে বলা হয়েছে, অনলাইন রিফান্ড শুধুমাত্র ই-টিকেট ওয়েবসাইট এবং রেল সেবা অ্যাপ থেকে কেনা টিকেটের জন্য প্রযোজ্য। আপনার ক্রয়ের হিস্ট্রিতে থাকা পছন্দমতো টিকেটের জন্য রিফান্ড বোতামে ক্লিক করলে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। সেই ওটিপি সাবমিট করা হলে টিকেট ফেরত প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং টাকা কিছু দিনের মধ্যে ফেরত দেয়া হবে।
আরও বলা হয়, মনে রাখবেন একবার ওটিপি নিশ্চিতকরণ পাঠানো হলে নির্বাচিত পিএনআর-এর জন্য বুক করা আসনগুলো ছেড়ে দেয়া হবে। যাত্রা তারিখের আগে কাউন্টার থেকে আপনার অনলাইন টিকেট প্রিন্ট করা হলে তা অনলাইন রিফান্ড সিস্টেম থেকে ফেরত পাওয়ার যোগ্য হবে না। এটি শুধুমাত্র স্টেশন কাউন্টার থেকে ফেরতের জন্য যোগ্য হবে বলে এতে উল্লেখ করা হয়।
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩
‘টিকেট যার ভ্রমণ তার’ নীতি বাস্তবায়নে টিকেট ক্রয়ের ক্ষেত্রে সহযাত্রীর নাম বাধ্যতামূলক করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এখন থেকে যার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সহযাত্রীদের টিকেট কেনা হবে, সেখানে অবশ্যই তাদের (সহযাত্রীদের) নাম উল্লেখ করতে হবে।
শনিবার (১ এপ্রিল) সকাল পৌনে নয়টার দিকে রেলওয়ের টিকেট বিক্রির সহযোগী প্রতিষ্ঠান সহজ ভিনসেন জেভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দ্বীপ দেবনাথ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, রেলওয়ের চাহিদা অনুযায়ী টিকেটে সহযাত্রীর নাম এখন থেকে উল্লেখ থাকবে। এনআইডি ও ছবি যুক্ত হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে সন্দ্বীপ জানান, এখনও রেলওয়ে এমন নির্দেশনা দেয়নি। বলা হলে যুক্ত করা হবে।
বিষয়টি নিয়ে সহজ বিনসেন জেভির ফেইসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, আগামী ৭ এপ্রিলের পর থেকে টিকেট কেনার প্রক্রিয়াটি শেষ করতে সহযাত্রীদের নাম (তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র/ ফটো আইডিতে দেয়া) বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ভ্রমণের সময় সব যাত্রীদের অবশ্যই তাদের এনআইডি/ফটো আইডি সঙ্গে রাখতে হবে।
পরে বিষয়টি নিশ্চিত হতে ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়, ২, ৩, ৪টি টিকেট ক্রয়ের ক্ষেত্রে সিট সিলেক্ট করার পরের স্টেজে গিয়ে প্যাসেঞ্জার ১-এর ক্ষেত্রে যে অ্যাকাউন্ট দিয়ে সিলেক্ট করা হয়েছে, তার নাম বসানো আছে। প্যাসেঞ্জার ২, ৩, ৪-এর জায়গায় স্টার মার্ক করা একটি করে নামের জায়গা খালি রাখা হয়েছে। সেখানে নাম না লেখা পর্যন্ত ‘প্রসিড’ অপশনটি আসবে না। অর্থাৎ আপনি আপনার টিকেটগুলো কেনার কাজটি সম্পন্ন করতে পারবেন না।
ওই ফেইসবুক পেজে ৯টা ১৩ মিনিটে দেয়া আরেক পোস্টে বলা হয়েছে, অনলাইন রিফান্ড শুধুমাত্র ই-টিকেট ওয়েবসাইট এবং রেল সেবা অ্যাপ থেকে কেনা টিকেটের জন্য প্রযোজ্য। আপনার ক্রয়ের হিস্ট্রিতে থাকা পছন্দমতো টিকেটের জন্য রিফান্ড বোতামে ক্লিক করলে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। সেই ওটিপি সাবমিট করা হলে টিকেট ফেরত প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং টাকা কিছু দিনের মধ্যে ফেরত দেয়া হবে।
আরও বলা হয়, মনে রাখবেন একবার ওটিপি নিশ্চিতকরণ পাঠানো হলে নির্বাচিত পিএনআর-এর জন্য বুক করা আসনগুলো ছেড়ে দেয়া হবে। যাত্রা তারিখের আগে কাউন্টার থেকে আপনার অনলাইন টিকেট প্রিন্ট করা হলে তা অনলাইন রিফান্ড সিস্টেম থেকে ফেরত পাওয়ার যোগ্য হবে না। এটি শুধুমাত্র স্টেশন কাউন্টার থেকে ফেরতের জন্য যোগ্য হবে বলে এতে উল্লেখ করা হয়।