ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে সোনারামপুর ইউনিয়নের ফরাজিয়াকান্দি গ্রামে এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করেছে একদল বখাটে। ধর্ষণের সময় ধর্ষকরা ভিডিও অনলাইনে ছেড়ে দেয়ার ভয় দেখানোর অভিযোগে তিনজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। এই ঘটনায় পুলিশ দুলারামপুর গ্রামের পরিশ মিয়ার ছেলে মনু মিয়া, হবি মিয়ার ছেলে আলমগীর ও দুলাল মিয়া ছেলে আরিফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধর্ষিতার নানি রাশিদা বেগম বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার রাতে তিনজনকে আসামি করে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানায় মামলা করেছেন। ধর্ষণের শিকার নারীকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার সোনারামপুর এলাকায় নানার বাড়িতেই থাকতেন এই নারী। ঘটনার দিন গত শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হলে পূর্ব থেকে ওঁত পেতে থাকা এলাকার বখাটে মনু মিয়া, আলমগীর, আরিফ তাকে জোর করে মুখ চেপে ধরে পাশের জমিতে নিয়ে যায়। এ সময় তিনজন পালাক্রমে ধর্ষণ করে এবং ভিডিও করে রাখে। ঘটনার পর নারী বিষয়টি চেপে গেলেও আসামিরা বিভিন্ন নাম্বার থেকে ধারণ করা ভিডিও দেখিয়ে ওই নারীকে তাদের সঙ্গে পুনরায় দেখা করতে বলে। দেখা না করলে এই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখায়।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নুরে আলম জানান, অভিযোগ পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে রাতে অভিযুক্ত তিনজনকে আটক করি এবং আদালতে প্রেরণ করেছি। তাদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তারা ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।
বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে সোনারামপুর ইউনিয়নের ফরাজিয়াকান্দি গ্রামে এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করেছে একদল বখাটে। ধর্ষণের সময় ধর্ষকরা ভিডিও অনলাইনে ছেড়ে দেয়ার ভয় দেখানোর অভিযোগে তিনজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। এই ঘটনায় পুলিশ দুলারামপুর গ্রামের পরিশ মিয়ার ছেলে মনু মিয়া, হবি মিয়ার ছেলে আলমগীর ও দুলাল মিয়া ছেলে আরিফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধর্ষিতার নানি রাশিদা বেগম বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার রাতে তিনজনকে আসামি করে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানায় মামলা করেছেন। ধর্ষণের শিকার নারীকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার সোনারামপুর এলাকায় নানার বাড়িতেই থাকতেন এই নারী। ঘটনার দিন গত শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হলে পূর্ব থেকে ওঁত পেতে থাকা এলাকার বখাটে মনু মিয়া, আলমগীর, আরিফ তাকে জোর করে মুখ চেপে ধরে পাশের জমিতে নিয়ে যায়। এ সময় তিনজন পালাক্রমে ধর্ষণ করে এবং ভিডিও করে রাখে। ঘটনার পর নারী বিষয়টি চেপে গেলেও আসামিরা বিভিন্ন নাম্বার থেকে ধারণ করা ভিডিও দেখিয়ে ওই নারীকে তাদের সঙ্গে পুনরায় দেখা করতে বলে। দেখা না করলে এই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখায়।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নুরে আলম জানান, অভিযোগ পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে রাতে অভিযুক্ত তিনজনকে আটক করি এবং আদালতে প্রেরণ করেছি। তাদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তারা ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।