গার্মেন্ট শ্রমিকদের বেতন ন্যূনতম ২৩ হাজার টাকা করা এবং প্রতিটি কারখানায় রেশনিং ব্যবস্থা চালু করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র। শুক্রবার (২৬ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশ ও লাল পতাকা মিছিল থেকে এ দাবি জানানো হয়।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, বর্তমান ঊর্ধ্বগতির বাজারে স্বল্প বেতনে গার্মেন্ট শ্রমিকরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের এই দুঃখ দেখার যেন কেউ নেই। মালিকপক্ষ কখনোই শ্রমিকদের দুঃখ কষ্ট দেখে না, এই লাগামহীন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে শ্রমিকরা যে কীভাবে তাদের সংসার পরিচালনা করছে তা অন্য কেউই উপলব্ধি করতে পারছে না। তাই গার্মেন্ট শ্রমিকদের বেতন ন্যূনতম ২৩ হাজার টাকা করার দাবি নিয়ে আমরা রাজপথে এসেছি। সেই সঙ্গে প্রতিটি কারখানায় রেশনিং ব্যবস্থা চালু করারও দাবি জানান তারা।
তারা বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে গার্মেন্ট কর্মীদের বেতন না বাড়লে তারা কীভাবে টিকে থাকবে। তাই সরকার ও গার্মেন্ট মালিকদের প্রতি আমাদের আবেদন, বেতন ন্যূনতম ২৩ হাজার টাকা করে দিন। যেন আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে ভালো মতো জীবনযাপন করতে পারি।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি ইদ্রিস আলী, ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক ওয়াজেদুল ইসলাম খান, আয়োজক সংগঠনের সহ-সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন প্রমুখ।
শুক্রবার, ২৬ মে ২০২৩
গার্মেন্ট শ্রমিকদের বেতন ন্যূনতম ২৩ হাজার টাকা করা এবং প্রতিটি কারখানায় রেশনিং ব্যবস্থা চালু করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র। শুক্রবার (২৬ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশ ও লাল পতাকা মিছিল থেকে এ দাবি জানানো হয়।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, বর্তমান ঊর্ধ্বগতির বাজারে স্বল্প বেতনে গার্মেন্ট শ্রমিকরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাদের এই দুঃখ দেখার যেন কেউ নেই। মালিকপক্ষ কখনোই শ্রমিকদের দুঃখ কষ্ট দেখে না, এই লাগামহীন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে শ্রমিকরা যে কীভাবে তাদের সংসার পরিচালনা করছে তা অন্য কেউই উপলব্ধি করতে পারছে না। তাই গার্মেন্ট শ্রমিকদের বেতন ন্যূনতম ২৩ হাজার টাকা করার দাবি নিয়ে আমরা রাজপথে এসেছি। সেই সঙ্গে প্রতিটি কারখানায় রেশনিং ব্যবস্থা চালু করারও দাবি জানান তারা।
তারা বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে গার্মেন্ট কর্মীদের বেতন না বাড়লে তারা কীভাবে টিকে থাকবে। তাই সরকার ও গার্মেন্ট মালিকদের প্রতি আমাদের আবেদন, বেতন ন্যূনতম ২৩ হাজার টাকা করে দিন। যেন আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে ভালো মতো জীবনযাপন করতে পারি।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি ইদ্রিস আলী, ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক ওয়াজেদুল ইসলাম খান, আয়োজক সংগঠনের সহ-সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন প্রমুখ।