ঈশ্বরদী ইপিজেডে জাপানি মালিকানাধীন নাকানো ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তার অনিয়ম, দুর্নীতি, শ্রমিকদের চাকরিচ্যুত করে অর্থের বিনিময়ে নতুন শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন শ্রমিকরা। গত সোমবার সকালে ঈশ্বরদী ইপিজেডের প্রধান ফটকের সামনে কম্পানিটির চাকরিচ্যুত শ্রমিকরা এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
মানববন্ধনে চাকরিচ্যুত সুইং অপারেটর সোহানা ইয়াসমিন, শাপলা খাতুন, রানী, মহির উদ্দিন, রমজান আলী, ফিরোজ আহমেদ বলেন, কম্পানির অ্যাডমিন ম্যানেজার মেহেদী হাসান, পিএম আব্দুল মতিন ও এপিএম ফরহাদ বাবু নিজেরা দুর্নীতি করে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। আমরা জাপানি ভাষা না জানায় ৩ কর্মকর্তা তাদের স্বার্থে আমাদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে আন্দোলন করিয়েছেন। আমরা পরবর্তীতে বিষয়টি বুঝতে পেরে কম্পানি থেকে গঠন করা তদন্ত কমিটি ও বেপজা কর্তৃপক্ষকের কাছে সত্য প্রকাশ করায় আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। মানববন্দনে চাকরিচ্যুত শ্রমিকেরা তিন কর্মকর্তার ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাদের চাকরিচ্যুত করার অভিযোগ এনে তাদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানান। তারা জানান, তিন কর্মকর্তা জাপানি ভাষা জানেন। তারা জাপানি মালিকদের ভুল তথ্য দিয়ে শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন চালান। শ্রমিকদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। ইচ্ছামাফিক চাকরিচ্যুত করেন।
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩
ঈশ্বরদী ইপিজেডে জাপানি মালিকানাধীন নাকানো ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তার অনিয়ম, দুর্নীতি, শ্রমিকদের চাকরিচ্যুত করে অর্থের বিনিময়ে নতুন শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন শ্রমিকরা। গত সোমবার সকালে ঈশ্বরদী ইপিজেডের প্রধান ফটকের সামনে কম্পানিটির চাকরিচ্যুত শ্রমিকরা এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
মানববন্ধনে চাকরিচ্যুত সুইং অপারেটর সোহানা ইয়াসমিন, শাপলা খাতুন, রানী, মহির উদ্দিন, রমজান আলী, ফিরোজ আহমেদ বলেন, কম্পানির অ্যাডমিন ম্যানেজার মেহেদী হাসান, পিএম আব্দুল মতিন ও এপিএম ফরহাদ বাবু নিজেরা দুর্নীতি করে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। আমরা জাপানি ভাষা না জানায় ৩ কর্মকর্তা তাদের স্বার্থে আমাদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে আন্দোলন করিয়েছেন। আমরা পরবর্তীতে বিষয়টি বুঝতে পেরে কম্পানি থেকে গঠন করা তদন্ত কমিটি ও বেপজা কর্তৃপক্ষকের কাছে সত্য প্রকাশ করায় আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। মানববন্দনে চাকরিচ্যুত শ্রমিকেরা তিন কর্মকর্তার ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাদের চাকরিচ্যুত করার অভিযোগ এনে তাদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানান। তারা জানান, তিন কর্মকর্তা জাপানি ভাষা জানেন। তারা জাপানি মালিকদের ভুল তথ্য দিয়ে শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন চালান। শ্রমিকদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। ইচ্ছামাফিক চাকরিচ্যুত করেন।