ডোমার (নীলফামারী) : আধুনিক যন্ত্রপাতি রাইস ট্রান্সপ্লান্টার দিয়ে চলছে ধানের চারা রোপণ -সংবাদ
গতবছরের তুলনায় এবার চলতি মৌসুমে নীলফামারর ডোমার ভিত্তি বীজ আলু উৎপাদন খামারে বেড়েছে আউশ ধানের চাষাবাদ। এবার ২৫৫ একর জমিতে আউশ ধান রোপনের কাজ চলছে। ধানের চারা রোপনে ব্যবহার করা হচ্ছে আধুনিক যন্ত্রপাতি রাইস ট্রান্সপ্লান্টার মেশিন। গত বছরের তুলনায় এবার ১৫ একর বেশী জমিতে আউশ ধানের চাষ করা হয়েছে। উৎপাদিত সকল আউশ ধান বীজ হিসেবে সংরক্ষণ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডোমার বিএডিসি খামারের উপ পরিচালক আবু তালেব মিঞা। ডোমার বিএডিসি খামার অফিস সুত্রে জানা যায়, গত বছর ২৪০ একর জমিতে আউশ ও ৩৮ একর জমিতে আমন ধান চাষাবাদ করা হয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় এবার ২৫৫ একর জমিতে আউশ ও ৮০ একর জমিতে আমন ধান লাগানো হবে। এ থেকে উৎপাদিত সকল ধান বীজ হিসেবে সংগ্রহ করা হবে। মূলত খামারটিতে ভিত্তি বীজ আলু চাষাবাদ করা হয়। এর পাশাপাশি এখন ধান বীজের জন্য বোর, আমন ও আউশ চাষ করা হচ্ছে। গত কয়েকবছর আগে খামারটির কিছু জমিতে একটি ফসল উঠানোর পর পরে থাকতো। এখন সেই জমিতে দুই থেকে তিনটি ফসল চাষাবাদ করা হচ্ছে। সহকারী পরিচালক সুব্রত মজুমদার বলেন, আলু উত্তোলণের পর জমিগুলোতে সবুজ সার হিসেবে ধঞ্চা চাষ করা হচ্ছে। গাছগুলো তিন থেকে চার ফিট লম্বা হলে জমিতে চাষ করে দেওয়া হয়। এতে করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি হয়। ডোমার ভিত্তি বীজআলু উৎপাদন খামারের উপ-পরিচালক আবু তালেব মিঞা জানান, এবার চলতি মৌসুমে ২৫৫ একর জমিতে আউশ ধান লাগানোর কাজ চলছে। ফলন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪শ টন। যা সবগুলো বীজ হিসেবে সংগ্রহ করা হবে। এই বীজ দিয়ে পরবর্তিতে ৪০ হাজার একর জমিতে আউশ চাষাবাদ করা যাবে। খামারটিতে উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবার ১৮ একর জমি বর্ধিত করা হয়েছে।
ডোমার (নীলফামারী) : আধুনিক যন্ত্রপাতি রাইস ট্রান্সপ্লান্টার দিয়ে চলছে ধানের চারা রোপণ -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩
গতবছরের তুলনায় এবার চলতি মৌসুমে নীলফামারর ডোমার ভিত্তি বীজ আলু উৎপাদন খামারে বেড়েছে আউশ ধানের চাষাবাদ। এবার ২৫৫ একর জমিতে আউশ ধান রোপনের কাজ চলছে। ধানের চারা রোপনে ব্যবহার করা হচ্ছে আধুনিক যন্ত্রপাতি রাইস ট্রান্সপ্লান্টার মেশিন। গত বছরের তুলনায় এবার ১৫ একর বেশী জমিতে আউশ ধানের চাষ করা হয়েছে। উৎপাদিত সকল আউশ ধান বীজ হিসেবে সংরক্ষণ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডোমার বিএডিসি খামারের উপ পরিচালক আবু তালেব মিঞা। ডোমার বিএডিসি খামার অফিস সুত্রে জানা যায়, গত বছর ২৪০ একর জমিতে আউশ ও ৩৮ একর জমিতে আমন ধান চাষাবাদ করা হয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় এবার ২৫৫ একর জমিতে আউশ ও ৮০ একর জমিতে আমন ধান লাগানো হবে। এ থেকে উৎপাদিত সকল ধান বীজ হিসেবে সংগ্রহ করা হবে। মূলত খামারটিতে ভিত্তি বীজ আলু চাষাবাদ করা হয়। এর পাশাপাশি এখন ধান বীজের জন্য বোর, আমন ও আউশ চাষ করা হচ্ছে। গত কয়েকবছর আগে খামারটির কিছু জমিতে একটি ফসল উঠানোর পর পরে থাকতো। এখন সেই জমিতে দুই থেকে তিনটি ফসল চাষাবাদ করা হচ্ছে। সহকারী পরিচালক সুব্রত মজুমদার বলেন, আলু উত্তোলণের পর জমিগুলোতে সবুজ সার হিসেবে ধঞ্চা চাষ করা হচ্ছে। গাছগুলো তিন থেকে চার ফিট লম্বা হলে জমিতে চাষ করে দেওয়া হয়। এতে করে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি হয়। ডোমার ভিত্তি বীজআলু উৎপাদন খামারের উপ-পরিচালক আবু তালেব মিঞা জানান, এবার চলতি মৌসুমে ২৫৫ একর জমিতে আউশ ধান লাগানোর কাজ চলছে। ফলন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪শ টন। যা সবগুলো বীজ হিসেবে সংগ্রহ করা হবে। এই বীজ দিয়ে পরবর্তিতে ৪০ হাজার একর জমিতে আউশ চাষাবাদ করা যাবে। খামারটিতে উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবার ১৮ একর জমি বর্ধিত করা হয়েছে।