নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের বেগমগঞ্জে এক ব্যবসায়ীকে জবাই করে হত্যা করে লাশ চেয়ারে বসিয়ে রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম দুলাল চন্দ্র দাস (৫০)। তিনি উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের ৫নম্বর ওয়ার্ডের টঙ্গীরপাড় এলাকার দাস বাড়ির হরলাল চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি স্থানীয় ছয়ানী বাজারে ভাইয়ের সাথে ক্রোকারিজ ব্যবসা করতেন এবং টঙ্গীর পাড় কালী মন্দীর সংলগ্ন চিত্ত বাবুর দীঘি লিজ নিয়ে মাছ চাষ করতেন।
শনিবার সকাল ৯ টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। এর আগে, শুক্রবার রাত ২-৩ টার মধ্যে উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের টঙ্গীর পাড় এলাকার চিত্ত বাবুর দীঘি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা বাঁশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,দুলাল ভাইয়ের সাথে ব্যবসা করতেন। পাশাপাশি টঙ্গীর পাড় এলাকার কালী মন্দির সংলগ্ন চিত্ত বাবুর (দীঘি) পুকুর দুই বছর আগে লিজ নিয়ে মাছ চাষ শুরু করেন। লিজ নেওয়া দীঘি তার বাড়ি সংলগ্ন হওয়ায় দুলাল প্রত্যেক দিন রাতে দীঘির পাড়ে বসে মাছ পাহারা দিত। প্রতিদিনের ন্যায় দুলাল শুক্রবার রাতেও দীঘি মাছ পাহারা দিতে যায়। সেখানে দুর্বৃত্তরা মাথা থেকে মুখ ও গলায় ছুরিকাঘাত করে তাকে হত্যা করে। এরপর লাশ চেয়ারা বসিয়ে রেখে চলে যায়। রাত সোয়া ৩টার দিকে একই বাড়ির এক ব্যক্তি মাছ ধরার জন্য ব্যাস জাল নিতে দুলালের কাছে দীঘির পাড়ে যায়। তখন সে দুলালের নাম ধরে ডাকাডাকি করে কোন সাড়া পায়নি। একপর্যায়ে সে দেখতে পায় দুলালের রক্তাক্ত লাশ চেয়ারে পড়ে আছে।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মাথা থেকে মুখ পর্যন্ত ও গলায় কুপিয়ে জখম করে হত্যা করা হয় দুলালকে। ধারণা করা হচ্ছে, শুক্রবার দিবাগত রাত ২-৩ টার মধ্যে এ হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। হত্যার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।এলাকার একটি সূএ জানায়, রাজগন্জ পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী দারোগা বেলাল কিছু দিন থেকে স্হানীয় একটি সন্ত্রাসী বাহিনীর পক্ষ নিয়ে ঐ বাহিনীকে কিছু টাকা দিতে চাপ দেয়।এবং টাকা না দিলে সন্ত্রাসীরা কিছু করলে পুলিশ কিছু করতে পারবেনা বলে জানায়।এ ব্যাপারে এএসআই বেলা লকে ফোন করে ও পাওয়া য়ায়নি।
শনিবার, ১০ জুন ২০২৩
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের বেগমগঞ্জে এক ব্যবসায়ীকে জবাই করে হত্যা করে লাশ চেয়ারে বসিয়ে রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম দুলাল চন্দ্র দাস (৫০)। তিনি উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের ৫নম্বর ওয়ার্ডের টঙ্গীরপাড় এলাকার দাস বাড়ির হরলাল চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি স্থানীয় ছয়ানী বাজারে ভাইয়ের সাথে ক্রোকারিজ ব্যবসা করতেন এবং টঙ্গীর পাড় কালী মন্দীর সংলগ্ন চিত্ত বাবুর দীঘি লিজ নিয়ে মাছ চাষ করতেন।
শনিবার সকাল ৯ টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। এর আগে, শুক্রবার রাত ২-৩ টার মধ্যে উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের টঙ্গীর পাড় এলাকার চিত্ত বাবুর দীঘি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা বাঁশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,দুলাল ভাইয়ের সাথে ব্যবসা করতেন। পাশাপাশি টঙ্গীর পাড় এলাকার কালী মন্দির সংলগ্ন চিত্ত বাবুর (দীঘি) পুকুর দুই বছর আগে লিজ নিয়ে মাছ চাষ শুরু করেন। লিজ নেওয়া দীঘি তার বাড়ি সংলগ্ন হওয়ায় দুলাল প্রত্যেক দিন রাতে দীঘির পাড়ে বসে মাছ পাহারা দিত। প্রতিদিনের ন্যায় দুলাল শুক্রবার রাতেও দীঘি মাছ পাহারা দিতে যায়। সেখানে দুর্বৃত্তরা মাথা থেকে মুখ ও গলায় ছুরিকাঘাত করে তাকে হত্যা করে। এরপর লাশ চেয়ারা বসিয়ে রেখে চলে যায়। রাত সোয়া ৩টার দিকে একই বাড়ির এক ব্যক্তি মাছ ধরার জন্য ব্যাস জাল নিতে দুলালের কাছে দীঘির পাড়ে যায়। তখন সে দুলালের নাম ধরে ডাকাডাকি করে কোন সাড়া পায়নি। একপর্যায়ে সে দেখতে পায় দুলালের রক্তাক্ত লাশ চেয়ারে পড়ে আছে।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মাথা থেকে মুখ পর্যন্ত ও গলায় কুপিয়ে জখম করে হত্যা করা হয় দুলালকে। ধারণা করা হচ্ছে, শুক্রবার দিবাগত রাত ২-৩ টার মধ্যে এ হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। হত্যার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।এলাকার একটি সূএ জানায়, রাজগন্জ পুলিশ ক্যাম্পের সহকারী দারোগা বেলাল কিছু দিন থেকে স্হানীয় একটি সন্ত্রাসী বাহিনীর পক্ষ নিয়ে ঐ বাহিনীকে কিছু টাকা দিতে চাপ দেয়।এবং টাকা না দিলে সন্ত্রাসীরা কিছু করলে পুলিশ কিছু করতে পারবেনা বলে জানায়।এ ব্যাপারে এএসআই বেলা লকে ফোন করে ও পাওয়া য়ায়নি।