বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রথমবারের মতো তিনটি কৃষিপণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছে সরকার। সেগুলো হচ্ছে ডিম, আলু ও দেশি পেঁয়াজ। বেঁধে দেওয়া দাম অনুযায়ী, এখন থেকে প্রতিটি ফার্মের ডিম ১২ টাকা, আলু খুচরা পর্যায়ে ৩৫-৩৬ টাকা (হিমাগার পর্যায়ে ২৬-২৭) এবং দেশি পেঁয়াজের দাম হবে ৬৪-৬৫ টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ডিম, আলু ও দেশি পেঁয়াজের দাম বেঁধে দেন। এ সময় বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ, কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। গতকাল বুধবার কৃষিপণ্যের মূল্য পর্যালোচনা–সংক্রান্ত একটি সভা হয়। এরপর আজ এই সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, খুচরা পর্যায়ে প্রতিটি ডিম যদি ১২ টাকায় বিক্রির সিদ্ধান্ত যদি ব্যবসায়ীরা না মানেন, তাহলে পণ্যটি আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে ডিম আমদানির অনুমতি চেয়ে ব্যবসায়ীদের আবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা আছে। এ ছাড়া আলুর বিষয়ে তিনি বলেন, হিমাগার থেকে বেশি দামে আলু বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেলে নিলাম করে নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করে দেওয়া হবে।
টিপু মুনশি বলেন, ‘উৎপাদন খরচ হিসাব করে আমরা দেখেছি ডিম, আলু ও পেঁয়াজ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। সে জন্য আমরা কৃষি এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বসে এই দাম নির্ধারণ করেছি।’
গতকালের সভায় উপস্থাপন করা সরকারি হিসাবে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাজারে প্রতি হালি ফার্মের ডিম ৫০-৫৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে। অন্যদিকে দেশি পেঁয়াজের কেজি ৭০–৮০ টাকা।
এ ছাড়া বাণিজ্যমন্ত্রী সয়াবিন তেলের দাম কমানোর ঘোষণাও দেন। তিনি বলেন, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন দাম ৫ টাকা কমে এখন ১৬৯ টাকা হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানায়, দাম বেঁধে দেওয়া তিন কৃষিপণ্য কী দামে বিক্রি হচ্ছে, সেটি আগামীকাল শুক্রবার থেকে তদারকিতে নামবে জাতীয় ভোক্তা–অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রথমবারের মতো তিনটি কৃষিপণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছে সরকার। সেগুলো হচ্ছে ডিম, আলু ও দেশি পেঁয়াজ। বেঁধে দেওয়া দাম অনুযায়ী, এখন থেকে প্রতিটি ফার্মের ডিম ১২ টাকা, আলু খুচরা পর্যায়ে ৩৫-৩৬ টাকা (হিমাগার পর্যায়ে ২৬-২৭) এবং দেশি পেঁয়াজের দাম হবে ৬৪-৬৫ টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ডিম, আলু ও দেশি পেঁয়াজের দাম বেঁধে দেন। এ সময় বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ, কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। গতকাল বুধবার কৃষিপণ্যের মূল্য পর্যালোচনা–সংক্রান্ত একটি সভা হয়। এরপর আজ এই সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, খুচরা পর্যায়ে প্রতিটি ডিম যদি ১২ টাকায় বিক্রির সিদ্ধান্ত যদি ব্যবসায়ীরা না মানেন, তাহলে পণ্যটি আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে ডিম আমদানির অনুমতি চেয়ে ব্যবসায়ীদের আবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা আছে। এ ছাড়া আলুর বিষয়ে তিনি বলেন, হিমাগার থেকে বেশি দামে আলু বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেলে নিলাম করে নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করে দেওয়া হবে।
টিপু মুনশি বলেন, ‘উৎপাদন খরচ হিসাব করে আমরা দেখেছি ডিম, আলু ও পেঁয়াজ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। সে জন্য আমরা কৃষি এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বসে এই দাম নির্ধারণ করেছি।’
গতকালের সভায় উপস্থাপন করা সরকারি হিসাবে বলা হয়েছে, বর্তমানে বাজারে প্রতি হালি ফার্মের ডিম ৫০-৫৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে। অন্যদিকে দেশি পেঁয়াজের কেজি ৭০–৮০ টাকা।
এ ছাড়া বাণিজ্যমন্ত্রী সয়াবিন তেলের দাম কমানোর ঘোষণাও দেন। তিনি বলেন, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন দাম ৫ টাকা কমে এখন ১৬৯ টাকা হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানায়, দাম বেঁধে দেওয়া তিন কৃষিপণ্য কী দামে বিক্রি হচ্ছে, সেটি আগামীকাল শুক্রবার থেকে তদারকিতে নামবে জাতীয় ভোক্তা–অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।