এসএমই ফাউন্ডেশন এবং জাতিসংঘের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সম্পর্কিত অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসকাপ) উদ্যোগে নারী-উদ্যোক্তাদের সহায়তায় ওয়ানস্টপ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম (উই-হেল্প) উদ্বোধন করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁও পর্যটন ভবনে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এবং সম্মানিত অতিথি ছিলেন ইউএনএস কাপের সামাজিক উন্নয়ন বিভাগের লিঙ্গ সমতা ও সামাজিক অন্তর্ভুক্তি শাখার প্রধান গং. ঈধর ঈধর, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী Ms. Gwyn Lewis, বাংলাদেশে কানাডিয় হাইকমিশনের সিনিয়র উন্নয়ন কর্মকর্তা রিতা হুকায়েম এবং সার্ক বিজনেস কাউন্সিল, বাংলাদেশের সভাপতি মানতাশা আহমেদ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৩ অনুযায়ী দেশের ৭৮ লাখের বেশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কুটির, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের (সিএমএসএমই) সংখ্যা শতকরা ৯৯.৯৩%, অর্থনীতিতে এসব প্রতিষ্ঠানের অবদান শতকরা ২৫ ভাগের বেশি, শিল্পের কর্মসংস্থানে অবদান শতকরা ৮৫ ভাগ। আর এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নারী উদ্যোক্তা মাত্র ৭.২% আর দেশের মোট এসএমই ঋণের শতকরা মাত্র ৮ ভাগ পান নারী-উদ্যোক্তারা। তবে এসএমই ফাউন্ডেশনের বিতরণকৃত ঋণের শতকরা ২৫-৩০ ভাগ আর সব ধরনের সেবা শতকরা ৭০% পান নারী-উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান-বিআইডিএসের হিসাবে, দেশে নারী-উদ্যোক্তা পরিচালিত প্রতিষ্ঠানে ৮৪ লাখ মানুষ কাজ করেন, যা দেশের মোট কর্মক্ষম মানুষের শতকরা ১০ ভাগ। আর শ্রমে নারীর অংশগ্রহণ শতকরা ৩৬ ভাগের বেশি। এই হার ৪৫ ভাগের উন্নীত করা গেলে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি শতকরা ২ ভাগ বেশি হতো।
বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
এসএমই ফাউন্ডেশন এবং জাতিসংঘের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সম্পর্কিত অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসকাপ) উদ্যোগে নারী-উদ্যোক্তাদের সহায়তায় ওয়ানস্টপ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম (উই-হেল্প) উদ্বোধন করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁও পর্যটন ভবনে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এবং সম্মানিত অতিথি ছিলেন ইউএনএস কাপের সামাজিক উন্নয়ন বিভাগের লিঙ্গ সমতা ও সামাজিক অন্তর্ভুক্তি শাখার প্রধান গং. ঈধর ঈধর, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী Ms. Gwyn Lewis, বাংলাদেশে কানাডিয় হাইকমিশনের সিনিয়র উন্নয়ন কর্মকর্তা রিতা হুকায়েম এবং সার্ক বিজনেস কাউন্সিল, বাংলাদেশের সভাপতি মানতাশা আহমেদ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৩ অনুযায়ী দেশের ৭৮ লাখের বেশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কুটির, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের (সিএমএসএমই) সংখ্যা শতকরা ৯৯.৯৩%, অর্থনীতিতে এসব প্রতিষ্ঠানের অবদান শতকরা ২৫ ভাগের বেশি, শিল্পের কর্মসংস্থানে অবদান শতকরা ৮৫ ভাগ। আর এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নারী উদ্যোক্তা মাত্র ৭.২% আর দেশের মোট এসএমই ঋণের শতকরা মাত্র ৮ ভাগ পান নারী-উদ্যোক্তারা। তবে এসএমই ফাউন্ডেশনের বিতরণকৃত ঋণের শতকরা ২৫-৩০ ভাগ আর সব ধরনের সেবা শতকরা ৭০% পান নারী-উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান-বিআইডিএসের হিসাবে, দেশে নারী-উদ্যোক্তা পরিচালিত প্রতিষ্ঠানে ৮৪ লাখ মানুষ কাজ করেন, যা দেশের মোট কর্মক্ষম মানুষের শতকরা ১০ ভাগ। আর শ্রমে নারীর অংশগ্রহণ শতকরা ৩৬ ভাগের বেশি। এই হার ৪৫ ভাগের উন্নীত করা গেলে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি শতকরা ২ ভাগ বেশি হতো।