কড়াকড়ি ও ডলার সংকটের কারণে বিভিন্ন পণ্যের আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলা কমছেই। চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে ভোগ্যপণ্যের এলসি খোলা কমেছে ৩৯ দশমিক ২৫ শতাংশ। একই সময়ে শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল, মধ্যবর্তী পণ্য এবং জ্বালানি তেল সবকিছুরই এলসি খোলা ও নিষ্পত্তি আগের চেয়ে কমছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্টে) বিভিন্ন পণ্যের এলসি খোলা হয়েছে ১ হাজার ৫২ কোটি ডলারের। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১৮ দশমিক ১৪ শতাংশ বা ১৭৩ কোটি ডলার কম। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বিভিন্ন পণ্যের এলসি খোলার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২২৫ কোটি ডলার।
বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
কড়াকড়ি ও ডলার সংকটের কারণে বিভিন্ন পণ্যের আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলা কমছেই। চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে ভোগ্যপণ্যের এলসি খোলা কমেছে ৩৯ দশমিক ২৫ শতাংশ। একই সময়ে শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল, মধ্যবর্তী পণ্য এবং জ্বালানি তেল সবকিছুরই এলসি খোলা ও নিষ্পত্তি আগের চেয়ে কমছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্টে) বিভিন্ন পণ্যের এলসি খোলা হয়েছে ১ হাজার ৫২ কোটি ডলারের। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১৮ দশমিক ১৪ শতাংশ বা ১৭৩ কোটি ডলার কম। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বিভিন্ন পণ্যের এলসি খোলার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২২৫ কোটি ডলার।