বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘বেঁধে দেয়া পেঁয়াজ, আলু, ডিমসহ তিনটি কৃষি পণ্যের দাম শক্তভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে। ভোক্তা অধিকারের যথেষ্ট পরিমাণ লোকের অভাব রয়েছে। এরপরেও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা শক্ত অবস্থানে রয়েছি। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেয়া দাম ঠিক করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।’ শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকা থেকে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডের বাসভবনে এসে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। আমাদের বিশাল বাজার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গোলের কিছুটা ঘাটতি থাকতে পারে। সেটি কাভার করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সুবিধা নিচ্ছেন। মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে সবসময় ব্যবসায়ীদের যে চাপে রাখা যায়, তা কিন্তু নয়। আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণে এক কোটি পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার দিচ্ছি।’
দেশে উৎপাদিত ডিম ও আলুর দাম নির্ধারণ নিয়ে তিনি বলেন, ‘যখন যে পণ্যের মজুদ কমে যায় তখন সেই পণ্যের দাম নির্ধারণ করে সরকার। সেটা দেশি বা বিদেশি পণ্য হতে পারে। তিন পণ্যের বেঁধে দেয়া দাম কার্যকর হবে। এখন থেকে খুচরাপর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম হবে সর্বোচ্চ ১২ টাকা, প্রতি কেজি আলু ৩৬ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজ ৬৫ টাকা। কোন কারণ ছাড়াই বাজারে অনেক পণ্যের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের মতো গুরুত্বপূর্ণ পণ্যও রয়েছে। এখন ন্যায্য দাম কার্যকর হবে।’
ইলিশ মাছ রপ্তানি নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সারাবছর ইলিশ মাছ রপ্তানি করি না। দূর্গাপূজা পশ্চিমবঙ্গের বাঙালির বড় উৎসব। আমরা শুভেচ্ছাস্বরূপ উৎপাদিত ইলিশের মাত্র ২ ভাগ রপ্তানি করি।’
শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘বেঁধে দেয়া পেঁয়াজ, আলু, ডিমসহ তিনটি কৃষি পণ্যের দাম শক্তভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে। ভোক্তা অধিকারের যথেষ্ট পরিমাণ লোকের অভাব রয়েছে। এরপরেও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা শক্ত অবস্থানে রয়েছি। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেয়া দাম ঠিক করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।’ শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকা থেকে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডের বাসভবনে এসে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। আমাদের বিশাল বাজার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গোলের কিছুটা ঘাটতি থাকতে পারে। সেটি কাভার করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সুবিধা নিচ্ছেন। মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে সবসময় ব্যবসায়ীদের যে চাপে রাখা যায়, তা কিন্তু নয়। আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণে এক কোটি পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার দিচ্ছি।’
দেশে উৎপাদিত ডিম ও আলুর দাম নির্ধারণ নিয়ে তিনি বলেন, ‘যখন যে পণ্যের মজুদ কমে যায় তখন সেই পণ্যের দাম নির্ধারণ করে সরকার। সেটা দেশি বা বিদেশি পণ্য হতে পারে। তিন পণ্যের বেঁধে দেয়া দাম কার্যকর হবে। এখন থেকে খুচরাপর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম হবে সর্বোচ্চ ১২ টাকা, প্রতি কেজি আলু ৩৬ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজ ৬৫ টাকা। কোন কারণ ছাড়াই বাজারে অনেক পণ্যের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের মতো গুরুত্বপূর্ণ পণ্যও রয়েছে। এখন ন্যায্য দাম কার্যকর হবে।’
ইলিশ মাছ রপ্তানি নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সারাবছর ইলিশ মাছ রপ্তানি করি না। দূর্গাপূজা পশ্চিমবঙ্গের বাঙালির বড় উৎসব। আমরা শুভেচ্ছাস্বরূপ উৎপাদিত ইলিশের মাত্র ২ ভাগ রপ্তানি করি।’