alt

অর্থ-বাণিজ্য

বেক্সিমকোকে ঋণ দিয়ে ঝুঁকিতে নেই জনতা ব্যাংক : এমডি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বেক্সিমকোকে ঋণ দিয়ে ঝুঁকিতে নেই জনতা ব্যাংক বরং বেক্সিমকোর মতো গ্রুপের গ্রাহক হতে পেরেছি। এটাই জনতা ব্যাংকের বড় প্রাপ্তি। বেক্সিমকো দেশের শিল্প খাতের বিকাশে অসামান্য অবদান রেখে চলছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে ১ লাখ লোক কাজ করছে। দেশের রপ্তানি খাতে বড় ভূমিকা রয়েছে গ্রুপটির। তাই এই প্রতিষ্ঠানে ঋণ দিয়ে ব্যাংক কোন ঝুঁকিতে নেই। বেক্সিমকো ঋণের নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করছে। বেক্সিমকো গ্রুপের কোন খেলাপি নেই। সম্প্রতি এসব কথা বলেন জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আবদুল জব্বার।

তিনি আরো বলেন, ‘বেক্সিমকোসহ দেশের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো জনতা ব্যাংকের সঙ্গে ব্যবসা করছে। তারা সবাই ভালো গ্রাহক। আর জনতা ব্যাংক সব সময় ভালো গ্রাহকদের খুঁজেই ঋণ দিয়ে থাকে। এছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান দেশের জন্য কাজ করে তাদের পাশে আছে জনতা ব্যাংক।’

মো. আবদুল জব্বার বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে বেক্সিমকো দেশে ব্যবসা করছে। ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত একটি টাকাও সুদ মওকুফ নেয়নি। এছাড়া সুদের হার কমিয়ে ঋণ নেই। সুনামের সহিত প্রতিটি প্রতিষ্ঠা পরিচালনা করছে। বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান সংখ্যা অর্ধশতাধিক। এসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন প্রায় এক লাখ কর্মী। বিশ্বের ৫৫টিরও বেশি দেশে বেক্সিমকোর পণ্য রপ্তানি হয়। সেজন্য বেক্সিমকো আজ দেশের অন্যতম বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান। বেক্সিমকো গ্রুপ ব্যবসার কলেবর বাড়ানোর জন্য গত ৫১ বছরে নিয়ম মেনে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে। ব্যাংকের শর্ত মেনে সেই ঋণ শোধও করছে। বেক্সিমকোর বিরুদ্ধে বিশেষ বিবেচনায় জনতা ব্যাংক থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার যে সংবাদ প্রচার হচ্ছে সেই অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’

তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের সব রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংককে একটি নির্দেশনা দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির জন্য ঋণসীমা হিসেবে মোট মূলধনের পরিবর্তে পরিশোধিত মূলধনকে বিবেচনায় নিতে হবে। এই জন্য নির্দেশনার পর প্রতিষ্ঠানটির জনতা ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অব্যাহতির প্রয়োজন হয়। তাই বেক্সিমকো গ্রুপ জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে অব্যাহতির আবেদন করে। বাংলাদেশ ব্যাংক যথাযথ বিবেচনার পর বেক্সিমকোকে প্রয়োজনীয় অব্যাহতি দেয় এবং ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে মোট ঋণের স্থিতি নতুন নীতিমালায় নির্ধারিত সীমার মধ্যে আনার সময়সীমা বেঁধে দেয়। কিন্তু কিছু কিছু গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই অব্যাহতির বিষয়টিকে বিকৃত করে নতুনভাবে ২২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার ভিত্তিহীন ও মিথ্যা সংবাদ প্রচার চালানো হচ্ছে।’

ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আবদুল জব্বার বলেন, ‘২০২১ সালে বেক্সিমকো গ্রুপ জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ হাজার ৬১০ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করেছে। বেক্সিমকো গ্রুপের মাধ্যমে জনতা ব্যাংকের মুনাফা ছিল ৭০৭ কোটি টাকা। ২০২২ সালে জনতার ব্যাংকের মাধ্যমে বেক্সিমকোর আমদানি হয়েছে ৯ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা। রপ্তানি হয়েছে ১৩ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। জনতা ব্যাংকের মুনাফা হয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ কোটি।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি যোগদান করার পরে তিন মাসের একটি কর্মূসূচি নিয়েছিলাম। সেখানে বেশকিছু সূচকে উন্নতি হয়েছে। তিন মাসে আমানত সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্র নিয়েছিলাম ৫ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। বর্তমানে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি আমানত রয়েছে যা আগে ছিল ১ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া হিসাব খোলার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিলাম ১ লাখ। কিন্তু হয়েছে ২ লাখ ২১ হাজার। এছাড়া রেমিট্যান্স বাড়ছে। আরো বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। খেলাপি ঋণ আদায়ের পাশাপাশি নগদ আদায়ে জোর দেয়া হয়েছে। এছাড়া বড় ঋণের চেয়ে এসএমই ঋণে বেশি জোর দেয়া হচ্ছে।’

ছবি

জুলাই হতাহতদের সহায়তায় ২৫ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি

বাণিজ্য রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রকে অগ্রাধিকার দিয়ে পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ

ছবি

বিশ্ববাজারে পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ

ছবি

আকু দায় মিটিয়ে রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

ছবি

ডিএসইতে লেনদেন ৬০০ কোটি টাকা ছাড়ালো

৬ মাসের কম সময়ে আইপিও প্রক্রিয়া শেষ করা হবে: ডিএসই চেয়ারম্যান

আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রভিশন সংরক্ষণে নতুন নির্দেশনা

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ

ছবি

ফুডির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হলো স্কিটো

ছবি

বাজারে আসছে নতুন স্মার্টফোন ওয়ানপ্লাস নর্ড ৫ সিরিজ

ছবি

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে নতুন শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’ আলোচনার দরজা খোলা

ছবি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প

ছবি

বিদেশে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন সবচেয়ে বেশি যুক্তরাষ্ট্রে, ভারত ছয় নম্বরে

পাঁচ কার্যদিবসে বিদেশি ও প্রবাসী বিও হিসাব কমেছে প্রায় পাঁচশ’

সূচকের উত্থানে সপ্তাহ শুরু, লেনদেন ৫৭৩ কোটি

ছবি

ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন আদিল চৌধুরী

ছবি

খাদ্যপণ্যের দাম কমায় স্বস্তি, জুনে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ৮.৪৮%

২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে গড় ব্যয় ৩০ পয়সা

রিটার্ন জমায় যেসব খাতে মিলবে করছাড়

ছবি

সেলসফোর্স বাজারে আনল এজেন্টফোর্স ৩ এআই এজেন্ট পরিচালনায় সহজ সমাধান

ছবি

আড়াই মাস পর ডিএসইএক্স ছুঁই ছুঁই পাঁচ হাজারের কাছে

ছবি

চট্টগ্রাম বন্দর: বিদেশি অপারেটর আসার আগে এনসিটির ভার নিল ড্রাইডক

ছবি

স্থানীয় শিল্পে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার

ছবি

তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর প্রত্যাহার চান টেক্সটাইল মালিকরা

বাজার মূলধনে যোগ হলো সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা

বিকাশ, রকেট, নগদসহ এমএফএসের মাধ্যমে শুল্ক-কর জমা দেয়া যাবে

ছবি

ব্রাদার পার্টনার ডে ২০২৫ অনুষ্ঠিত

ছবি

বিকাশ-রকেট-নগদে কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ সুবিধা চালু, ঘরে বসেই পণ্য খালাসের পথ খুলল

ছবি

তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর প্রত্যাহার চান ব্যবসায়ীরা

ছবি

কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে মাশুল বাড়বে না

সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বছরের কর অব্যাহতি ও শুল্ক ছাড়ের সুপারিশ

ছবি

প্রথম প্রান্তিকে বিমাদাবি নিষ্পত্তিতে গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্সের ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’

৮৫ ব্রোকারেজ হাউসকে আগস্টের মধ্যে চালু করতে হবে ব্যাক অফিস সফটওয়্যার

ছবি

প্রসাধনী পণ্যে শুল্ক বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবি

ছবি

স্বর্ণের দাম আবার বাড়লো

ছবি

৮৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ১০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

tab

অর্থ-বাণিজ্য

বেক্সিমকোকে ঋণ দিয়ে ঝুঁকিতে নেই জনতা ব্যাংক : এমডি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বেক্সিমকোকে ঋণ দিয়ে ঝুঁকিতে নেই জনতা ব্যাংক বরং বেক্সিমকোর মতো গ্রুপের গ্রাহক হতে পেরেছি। এটাই জনতা ব্যাংকের বড় প্রাপ্তি। বেক্সিমকো দেশের শিল্প খাতের বিকাশে অসামান্য অবদান রেখে চলছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে ১ লাখ লোক কাজ করছে। দেশের রপ্তানি খাতে বড় ভূমিকা রয়েছে গ্রুপটির। তাই এই প্রতিষ্ঠানে ঋণ দিয়ে ব্যাংক কোন ঝুঁকিতে নেই। বেক্সিমকো ঋণের নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করছে। বেক্সিমকো গ্রুপের কোন খেলাপি নেই। সম্প্রতি এসব কথা বলেন জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আবদুল জব্বার।

তিনি আরো বলেন, ‘বেক্সিমকোসহ দেশের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলো জনতা ব্যাংকের সঙ্গে ব্যবসা করছে। তারা সবাই ভালো গ্রাহক। আর জনতা ব্যাংক সব সময় ভালো গ্রাহকদের খুঁজেই ঋণ দিয়ে থাকে। এছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান দেশের জন্য কাজ করে তাদের পাশে আছে জনতা ব্যাংক।’

মো. আবদুল জব্বার বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে বেক্সিমকো দেশে ব্যবসা করছে। ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত একটি টাকাও সুদ মওকুফ নেয়নি। এছাড়া সুদের হার কমিয়ে ঋণ নেই। সুনামের সহিত প্রতিটি প্রতিষ্ঠা পরিচালনা করছে। বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান সংখ্যা অর্ধশতাধিক। এসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন প্রায় এক লাখ কর্মী। বিশ্বের ৫৫টিরও বেশি দেশে বেক্সিমকোর পণ্য রপ্তানি হয়। সেজন্য বেক্সিমকো আজ দেশের অন্যতম বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান। বেক্সিমকো গ্রুপ ব্যবসার কলেবর বাড়ানোর জন্য গত ৫১ বছরে নিয়ম মেনে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে। ব্যাংকের শর্ত মেনে সেই ঋণ শোধও করছে। বেক্সিমকোর বিরুদ্ধে বিশেষ বিবেচনায় জনতা ব্যাংক থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার যে সংবাদ প্রচার হচ্ছে সেই অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’

তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের সব রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংককে একটি নির্দেশনা দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির জন্য ঋণসীমা হিসেবে মোট মূলধনের পরিবর্তে পরিশোধিত মূলধনকে বিবেচনায় নিতে হবে। এই জন্য নির্দেশনার পর প্রতিষ্ঠানটির জনতা ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অব্যাহতির প্রয়োজন হয়। তাই বেক্সিমকো গ্রুপ জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে অব্যাহতির আবেদন করে। বাংলাদেশ ব্যাংক যথাযথ বিবেচনার পর বেক্সিমকোকে প্রয়োজনীয় অব্যাহতি দেয় এবং ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে মোট ঋণের স্থিতি নতুন নীতিমালায় নির্ধারিত সীমার মধ্যে আনার সময়সীমা বেঁধে দেয়। কিন্তু কিছু কিছু গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই অব্যাহতির বিষয়টিকে বিকৃত করে নতুনভাবে ২২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার ভিত্তিহীন ও মিথ্যা সংবাদ প্রচার চালানো হচ্ছে।’

ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আবদুল জব্বার বলেন, ‘২০২১ সালে বেক্সিমকো গ্রুপ জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ হাজার ৬১০ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করেছে। বেক্সিমকো গ্রুপের মাধ্যমে জনতা ব্যাংকের মুনাফা ছিল ৭০৭ কোটি টাকা। ২০২২ সালে জনতার ব্যাংকের মাধ্যমে বেক্সিমকোর আমদানি হয়েছে ৯ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা। রপ্তানি হয়েছে ১৩ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। জনতা ব্যাংকের মুনাফা হয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ কোটি।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি যোগদান করার পরে তিন মাসের একটি কর্মূসূচি নিয়েছিলাম। সেখানে বেশকিছু সূচকে উন্নতি হয়েছে। তিন মাসে আমানত সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্র নিয়েছিলাম ৫ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। বর্তমানে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি আমানত রয়েছে যা আগে ছিল ১ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া হিসাব খোলার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিলাম ১ লাখ। কিন্তু হয়েছে ২ লাখ ২১ হাজার। এছাড়া রেমিট্যান্স বাড়ছে। আরো বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। খেলাপি ঋণ আদায়ের পাশাপাশি নগদ আদায়ে জোর দেয়া হয়েছে। এছাড়া বড় ঋণের চেয়ে এসএমই ঋণে বেশি জোর দেয়া হচ্ছে।’

back to top