বাংলাদেশে শিল্প খাতে সুইজারল্যান্ডের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেটো রেংলি। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) শিল্প মন্ত্রণালয়ে শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত এ আগ্রহের কথা জানান।
এ সময় সুইজারল্যান্ডের উদ্যোক্তাদের আগ্রহকে সাধুবাদ জানান শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানিয়ে শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘শিল্প খাতে তাদের যেকোন ধরনের সহযোগিতা নেয়া হবে।’
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সাল থেকে সুইজারল্যান্ডের সঙ্গে সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানবিক উন্নয়ন খাতে সুইজারল্যান্ড অব্যাহতভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। এছাড়া রসায়ন, ওষুধ, অবকাঠামো, কারিগরি সেবা এবং ভোগ্যপণ্য খাতে সুইস বিনিয়োগ উল্লেখ করার মতো।
সাক্ষাৎকালে উভয়ে মেধাসম্পদ সুরক্ষায় নতুন নতুন উদ্ভাবনের পেটেন্ট, ডিজাইন, পণ্য ও সেবার ট্রেডমার্কস এবং ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) ইত্যাদি ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে সম্মত হন। শিল্পমন্ত্রী বাংলাদেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে আমদানি বাড়াতে সুইস রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহ্বান জানান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশে শিল্প খাতে সুইজারল্যান্ডের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেটো রেংলি। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) শিল্প মন্ত্রণালয়ে শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত এ আগ্রহের কথা জানান।
এ সময় সুইজারল্যান্ডের উদ্যোক্তাদের আগ্রহকে সাধুবাদ জানান শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানিয়ে শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘শিল্প খাতে তাদের যেকোন ধরনের সহযোগিতা নেয়া হবে।’
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সাল থেকে সুইজারল্যান্ডের সঙ্গে সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানবিক উন্নয়ন খাতে সুইজারল্যান্ড অব্যাহতভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছে। এছাড়া রসায়ন, ওষুধ, অবকাঠামো, কারিগরি সেবা এবং ভোগ্যপণ্য খাতে সুইস বিনিয়োগ উল্লেখ করার মতো।
সাক্ষাৎকালে উভয়ে মেধাসম্পদ সুরক্ষায় নতুন নতুন উদ্ভাবনের পেটেন্ট, ডিজাইন, পণ্য ও সেবার ট্রেডমার্কস এবং ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) ইত্যাদি ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে সম্মত হন। শিল্পমন্ত্রী বাংলাদেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে আমদানি বাড়াতে সুইস রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহ্বান জানান।