শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন দাপট দেখালেও বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ধসে পড়েছে বীমা খাত। শুরুতে তেজী ভাব দেখালেও শেষ পর্যন্ত দাঁড়াতে পারেনি বীমা খাতের কোম্পানিগুলো। বীমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের কারণে শেয়ারবাজারও মাথা তুলতে পারেনি।
বুধবার বীমা খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৫৩টির বা ৯৩ শতাংশের শেয়ার দর কমেছে। তবে খাদ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, বিবিধ এবং পেপার খাতের কোম্পানিগুলোর কারণে বড় পতন থেকে রক্ষা পেয়েছে শেয়ারবাজার। এদিন খাদ্য খাতের ৬২ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ৭৩ শতাংশ, বিবিধ খাতের ৫৭ শতাংশ এবং পেপার খাতের ৮৩ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।
বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ০.৪৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৩১০.৬২ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.৮৮ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬১.৬৩ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১৪০.৮৯ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ৩২২টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৮টির বা ২৪.২২ শতাংশের দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ৭৭টির বা ২৩.৯১ শতাংশের এবং ১৬৭টির বা ৫১.৮৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে বুধবার ৮৫৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবস থেকে ৪৩ কোটি ১১ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৮১১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।
এদিন শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৮.৭২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৭২.১১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৪.৭১ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ১১.৭৩ পয়েন্ট, সিএসই-৫০ সূচক ১.৪৪ পয়েন্ট এবং সিএসআই ১.১১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ১৬৩.৭২ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৯৩.৮৬ পয়েন্টে, এক হাজার ৩০৮.১১ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৬৯.৫১ পয়েন্টে।
বুধবার সিএসইতে ১৬০টি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির, কমেছে ৪৫টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টি প্রতিষ্ঠানের। এদিন সিএসইতে ২৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
বুধবার ডিএসইর ব্লক মার্কেটে ৬৭টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১৪৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২ কোটি ৮৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭৬৮টি শেয়ার ২১৫ বার হাত বদলের মাধ্যমে ১৪৫ কোটি ৭১ লাখ ৭৩ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪২ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে সি পার্লের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ কোটি ৮৫ লাখ ২১ হাজার টাকার ইসলামী ব্যাংকের, তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩ কোটি ০৩ লাখ ০৩ হাজার টাকার ব্র্যাক ব্যাংকের, চতুর্থ সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৮ লাখ ৯১ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে এমারেল্ড অয়েলের।
এছাড়া ৪ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার বিএসআরএম লিমিটেডের, ৩ কোটি ৫১ লাখ ৪৮ হাজার টাকার ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের এবং রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৩০ লাখ ৩৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
বুধবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৭৮টির বা ২৪.২২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে অ্যারামিট সিমেন্টের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবসে অ্যারামিট সিমেন্টের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৩.১০ টাকা। বুধবার লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২৫.৪০ টাকা। অর্থাৎ বুধবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.৩০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে অ্যারামিট সিমেন্টের ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যেÑ এ ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯২ শতাংশ, খান ব্রাদার্সের ৯.৮৫ শতাংশ, দেশ জেনারের ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮৪ শতাংশ, লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ৯.৩৭ শতাংশ, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৮.৭৫ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ৭.৮৫ শতাংশ, মুন্নু অ্যাগ্রোর ৭.৪৮ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ৫.৫৭ শতাংশ এবং জেমিনি সি ফুডের শেয়ার দর ৫.০৯ শতাংশ বেড়েছে।
বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন দাপট দেখালেও বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ধসে পড়েছে বীমা খাত। শুরুতে তেজী ভাব দেখালেও শেষ পর্যন্ত দাঁড়াতে পারেনি বীমা খাতের কোম্পানিগুলো। বীমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের কারণে শেয়ারবাজারও মাথা তুলতে পারেনি।
বুধবার বীমা খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৫৩টির বা ৯৩ শতাংশের শেয়ার দর কমেছে। তবে খাদ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, বিবিধ এবং পেপার খাতের কোম্পানিগুলোর কারণে বড় পতন থেকে রক্ষা পেয়েছে শেয়ারবাজার। এদিন খাদ্য খাতের ৬২ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ৭৩ শতাংশ, বিবিধ খাতের ৫৭ শতাংশ এবং পেপার খাতের ৮৩ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।
বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ০.৪৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৩১০.৬২ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.৮৮ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬১.৬৩ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১৪০.৮৯ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ৩২২টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭৮টির বা ২৪.২২ শতাংশের দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ৭৭টির বা ২৩.৯১ শতাংশের এবং ১৬৭টির বা ৫১.৮৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে বুধবার ৮৫৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবস থেকে ৪৩ কোটি ১১ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৮১১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।
এদিন শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৮.৭২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৭২.১১ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৪.৭১ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ১১.৭৩ পয়েন্ট, সিএসই-৫০ সূচক ১.৪৪ পয়েন্ট এবং সিএসআই ১.১১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ১৬৩.৭২ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৯৩.৮৬ পয়েন্টে, এক হাজার ৩০৮.১১ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৬৯.৫১ পয়েন্টে।
বুধবার সিএসইতে ১৬০টি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির, কমেছে ৪৫টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টি প্রতিষ্ঠানের। এদিন সিএসইতে ২৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
বুধবার ডিএসইর ব্লক মার্কেটে ৬৭টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১৪৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২ কোটি ৮৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭৬৮টি শেয়ার ২১৫ বার হাত বদলের মাধ্যমে ১৪৫ কোটি ৭১ লাখ ৭৩ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪২ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে সি পার্লের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ কোটি ৮৫ লাখ ২১ হাজার টাকার ইসলামী ব্যাংকের, তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩ কোটি ০৩ লাখ ০৩ হাজার টাকার ব্র্যাক ব্যাংকের, চতুর্থ সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৮ লাখ ৯১ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে এমারেল্ড অয়েলের।
এছাড়া ৪ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার বিএসআরএম লিমিটেডের, ৩ কোটি ৫১ লাখ ৪৮ হাজার টাকার ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের এবং রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৩ কোটি ৩০ লাখ ৩৬ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
বুধবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৭৮টির বা ২৪.২২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে অ্যারামিট সিমেন্টের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবসে অ্যারামিট সিমেন্টের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৩.১০ টাকা। বুধবার লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২৫.৪০ টাকা। অর্থাৎ বুধবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.৩০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে অ্যারামিট সিমেন্টের ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যেÑ এ ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯২ শতাংশ, খান ব্রাদার্সের ৯.৮৫ শতাংশ, দেশ জেনারের ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮৪ শতাংশ, লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ৯.৩৭ শতাংশ, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৮.৭৫ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ৭.৮৫ শতাংশ, মুন্নু অ্যাগ্রোর ৭.৪৮ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ৫.৫৭ শতাংশ এবং জেমিনি সি ফুডের শেয়ার দর ৫.০৯ শতাংশ বেড়েছে।