দোলাচলের মধ্যেও শেয়ারবাজারে গত সপ্তাহে বাজার মূলধন তিন হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। আর টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে এগার শত কোটি টাকা। গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে পাঁচ কার্যদিবস লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দুই কার্যদিবস সূচক বাড়লেও তিন কার্যদিবস কমেছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, তিন কার্যদিবস সূচক কমলেও সপ্তাহ শেষে সূচক কিছুটা বেড়েছে।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৯৩৩ কোটি ২৯ লাখ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৭৯ হাজার ১০১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন তিন হাজার ১৬৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বেড়েছে।
সপ্তাহটিতে টাকার পরিমাণে লেনদেন এক হাজার ১৪০ কোটি ৪১ লাখ টাকা বেড়েছে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪ কোটি ৮১ লাখ টাকায়। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ৮৬৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা। সপ্তাহটিতে ডিএসইর প্রধান সূচক ৭.৭১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৩০৯.৭৫ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪.০৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১১.৫৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬৪.৬১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১৪৬.১০ পয়েন্টে।
সপ্তাহটিতে ডিএসইতে ৩৮১টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯২টির বা ২৪.১৪ শতাংশের, দর কমেছে ৭৩টির বা ১৯.১৬ শতাংশের এবং ২১৬টির বা ৫৬.৬৯ শতাংশের শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ০.২০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৬৪.১৯ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ০.১৯ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ০.১৩ পয়েন্ট, সিএসই-৫০ সূচক ০.২৭ পয়েন্ট এবং সিএসআই ০.১২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ১৫৮.৫৩ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৭৮.৫৭ পয়েন্টে, এক হাজার ৩০৮.২৪ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৭১.০৯ পয়েন্টে। সপ্তাহটিতে সিএসইতে ৭৮ কোটি ৬১ লাখ ২৩ হাজার ৪৭২ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের সপ্তাহ থেকে ১৮ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার ১৩৬ টাকা বেশি। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫৯ কোটি ৭৫ লাখ ০৩ হাজার ৩৩৬ টাকা। সপ্তাহটিতে সিএসইতে ২৬৭টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭১টির বা ২৬.৫৯ শতাংশের, দর কমেছে ৫৫টির বা ২০.৬০ শতাংশের এবং শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪১টির বা ৫২.৮১ শতাংশ কোম্পানির।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৯২টির বা ২৪.১৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৯৯.৩০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৩২.৫০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩৩.২০ টাকা বা ৩৩.৪৩ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠেছে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা কোম্পানিগুলোর মধ্যে- রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ২৯.৯৩ শতাংশ, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২২.৪১ শতাংশ, খান ব্রাদার্সের ১৬.৬৭ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১৬.৫২ শতাংশ, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ১৪.১৬ শতাংশ, সি পার্লের ১১.৮৯ শতাংশ, বিডিকমের ১১.২৪ শতাংশ, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের ৯.৬৯ শতাংশ এবং ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের শেয়ার দর ৮.৬২ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ৭৩টির বা ১৯.১৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। সপ্তাহটিতে মেট্রো স্পিনিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে মেট্রো স্পিনিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩৫.৪০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৭.২০ টাকায়।
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দোলাচলের মধ্যেও শেয়ারবাজারে গত সপ্তাহে বাজার মূলধন তিন হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। আর টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে এগার শত কোটি টাকা। গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে পাঁচ কার্যদিবস লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দুই কার্যদিবস সূচক বাড়লেও তিন কার্যদিবস কমেছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, তিন কার্যদিবস সূচক কমলেও সপ্তাহ শেষে সূচক কিছুটা বেড়েছে।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৯৩৩ কোটি ২৯ লাখ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৭৯ হাজার ১০১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন তিন হাজার ১৬৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা বেড়েছে।
সপ্তাহটিতে টাকার পরিমাণে লেনদেন এক হাজার ১৪০ কোটি ৪১ লাখ টাকা বেড়েছে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪ কোটি ৮১ লাখ টাকায়। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ৮৬৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা। সপ্তাহটিতে ডিএসইর প্রধান সূচক ৭.৭১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৩০৯.৭৫ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৪.০৩ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১১.৫৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬৪.৬১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১৪৬.১০ পয়েন্টে।
সপ্তাহটিতে ডিএসইতে ৩৮১টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯২টির বা ২৪.১৪ শতাংশের, দর কমেছে ৭৩টির বা ১৯.১৬ শতাংশের এবং ২১৬টির বা ৫৬.৬৯ শতাংশের শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ০.২০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৬৪.১৯ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ০.১৯ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ০.১৩ পয়েন্ট, সিএসই-৫০ সূচক ০.২৭ পয়েন্ট এবং সিএসআই ০.১২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ১৫৮.৫৩ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৭৮.৫৭ পয়েন্টে, এক হাজার ৩০৮.২৪ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৭১.০৯ পয়েন্টে। সপ্তাহটিতে সিএসইতে ৭৮ কোটি ৬১ লাখ ২৩ হাজার ৪৭২ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের সপ্তাহ থেকে ১৮ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার ১৩৬ টাকা বেশি। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫৯ কোটি ৭৫ লাখ ০৩ হাজার ৩৩৬ টাকা। সপ্তাহটিতে সিএসইতে ২৬৭টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭১টির বা ২৬.৫৯ শতাংশের, দর কমেছে ৫৫টির বা ২০.৬০ শতাংশের এবং শেয়ার দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪১টির বা ৫২.৮১ শতাংশ কোম্পানির।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৯২টির বা ২৪.১৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৯৯.৩০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ১৩২.৫০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩৩.২০ টাকা বা ৩৩.৪৩ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠেছে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা কোম্পানিগুলোর মধ্যে- রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ২৯.৯৩ শতাংশ, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২২.৪১ শতাংশ, খান ব্রাদার্সের ১৬.৬৭ শতাংশ, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১৬.৫২ শতাংশ, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ১৪.১৬ শতাংশ, সি পার্লের ১১.৮৯ শতাংশ, বিডিকমের ১১.২৪ শতাংশ, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের ৯.৬৯ শতাংশ এবং ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের শেয়ার দর ৮.৬২ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ৭৩টির বা ১৯.১৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। সপ্তাহটিতে মেট্রো স্পিনিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে মেট্রো স্পিনিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৩৫.৪০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৭.২০ টাকায়।