অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর তাদেরকে দুদক কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে। এরমধ্যে ড. ইউনূসকে ৫ অক্টোবর দুপুর সাড়ে ১২টায় উপস্থিত হয়ে তদন্তকাজে সহযোগিতা করতে বলা হয়।
দুদকের উপপরিচালক মো. গুলশান আনোয়ার প্রধান স্বাক্ষরিত চিঠিতে ড. ইউনূসকে তলব করা হয়েছে। চিঠিটি দেওয়া হয় গত ২৭ সেপ্টেম্বর।
ড. ইউনূস গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান। গত ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকম থেকে শ্রমিক-কর্মচারীদের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলাটি করেন দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার।
পরে সংবাদ সম্মেলনে দুদকের মহাপরিচালক (প্রশাসন) রেজওয়ানুর রহমান বলেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপমহাপরিদর্শক গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগসংবলিত একটি প্রতিবেদন দুদকে পাঠান। এর সূত্র ধরেই গত বছরের ২৮ জুলাই দুদক অভিযোগটি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়ে তিন সদস্যের কমিটি করে। অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে গত বছরের আগস্টের কয়েক দফায় গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পাঁচ পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম।
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩
অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর তাদেরকে দুদক কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে। এরমধ্যে ড. ইউনূসকে ৫ অক্টোবর দুপুর সাড়ে ১২টায় উপস্থিত হয়ে তদন্তকাজে সহযোগিতা করতে বলা হয়।
দুদকের উপপরিচালক মো. গুলশান আনোয়ার প্রধান স্বাক্ষরিত চিঠিতে ড. ইউনূসকে তলব করা হয়েছে। চিঠিটি দেওয়া হয় গত ২৭ সেপ্টেম্বর।
ড. ইউনূস গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান। গত ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকম থেকে শ্রমিক-কর্মচারীদের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলাটি করেন দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার।
পরে সংবাদ সম্মেলনে দুদকের মহাপরিচালক (প্রশাসন) রেজওয়ানুর রহমান বলেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপমহাপরিদর্শক গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগসংবলিত একটি প্রতিবেদন দুদকে পাঠান। এর সূত্র ধরেই গত বছরের ২৮ জুলাই দুদক অভিযোগটি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়ে তিন সদস্যের কমিটি করে। অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে গত বছরের আগস্টের কয়েক দফায় গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পাঁচ পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম।