আগের কার্যদিবসের মতো সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবারও (২১ নভেম্বর) পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন উভয় শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। আর মঙ্গলবার যে পরিমাণ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে তার চেয়ে বেশিসংখ্যক কোম্পানির দর কমেছে।
মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪.৮২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২২১.৭৩ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১.০২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৪০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে একহাজার ৩৫০.০১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১০৪.৪১ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ৩০৭টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৮টির বা ১২.৩৮ শতাংশের দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ৯৭টির বা ৩১.৬০ শতাংশের এবং ১৭২টির বা ৫৬.০২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৪৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবস থেকে ৯৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৪৪২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।
এদিন অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৭.৮৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪৭১.৪২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৪.৮৭ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৭.৪৬ পয়েন্ট, সিএসই-৫০ সূচক ০.৮৭ পয়েন্ট এবং সিএসআই ০.০৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ৪৭.৬৯ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ২৭৮.৪০ পয়েন্টে, এক হাজার ৩০২.১৫ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৬৭.২৫ পয়েন্টে।
মঙ্গলবার সিএসইতে ১৩১টি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩০টির, কমেছে ৪২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৯টি প্রতিষ্ঠানের। মঙ্গলবার সিএসইতে ৫ কোটি ৫১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৮টির বা ১২.৩৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২০.১০ টাকা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২২.১০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.০০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে খুলনা প্রিন্টিং ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সেন্ট্রাল ফার্মার ৯.৮১ শতাংশ, বিডি থাইয়ের ৮.৭৪ শতাংশ, সোনালি আঁশের ৭.৪৯ শতাংশ, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৭.৪৪ শতাংশ, ঢাকা ডাইংয়ের ৭.৩৩ শতাংশ, আজিজ পাইপসের ৬.৩২ শতাংশ, ইভিন্স টেক্সটাইলের ৪.৫৮ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ৩.৫২ শতাংশ এবং বিচ হ্যাচারির শেয়ার দর ২.১৫ শতাংশ বেড়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৯৭টির বা ৩১.৬০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে শমরিতা হসপিটালের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস শমরিতা হসপিটালের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৯০.৩০ টাকা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৮৪.৪০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫.৯০ টাকা বা ৬.৫৩ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে শমরিতা হসপিটাল ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- এপেক্স ফুডসের ৫.৩৬ শতাংশ, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৫.৩৪ শতাংশ, নাভানা সিএনজির ৫.২৮ শতাংশ, নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৫.২২ শতাংশ, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৪.৮২ শতাংশ, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ৪.৪৩ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৩.৮৬ শতাংশ এবং জেনেক্সের শেয়ার দর ৩.৮২ শতাংশ কমেছে।
মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩
আগের কার্যদিবসের মতো সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবারও (২১ নভেম্বর) পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন উভয় শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। আর মঙ্গলবার যে পরিমাণ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে তার চেয়ে বেশিসংখ্যক কোম্পানির দর কমেছে।
মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪.৮২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২২১.৭৩ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১.০২ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১.৪০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে একহাজার ৩৫০.০১ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১০৪.৪১ পয়েন্টে।
ডিএসইতে ৩০৭টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৮টির বা ১২.৩৮ শতাংশের দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ৯৭টির বা ৩১.৬০ শতাংশের এবং ১৭২টির বা ৫৬.০২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৪৫ কোটি ৪১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবস থেকে ৯৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৪৪২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।
এদিন অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৭.৮৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪৭১.৪২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৪.৮৭ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৭.৪৬ পয়েন্ট, সিএসই-৫০ সূচক ০.৮৭ পয়েন্ট এবং সিএসআই ০.০৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ৪৭.৬৯ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ২৭৮.৪০ পয়েন্টে, এক হাজার ৩০২.১৫ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৬৭.২৫ পয়েন্টে।
মঙ্গলবার সিএসইতে ১৩১টি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩০টির, কমেছে ৪২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৯টি প্রতিষ্ঠানের। মঙ্গলবার সিএসইতে ৫ কোটি ৫১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৮টির বা ১২.৩৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২০.১০ টাকা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ২২.১০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.০০ টাকা বা ৯.৯৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে খুলনা প্রিন্টিং ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সেন্ট্রাল ফার্মার ৯.৮১ শতাংশ, বিডি থাইয়ের ৮.৭৪ শতাংশ, সোনালি আঁশের ৭.৪৯ শতাংশ, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৭.৪৪ শতাংশ, ঢাকা ডাইংয়ের ৭.৩৩ শতাংশ, আজিজ পাইপসের ৬.৩২ শতাংশ, ইভিন্স টেক্সটাইলের ৪.৫৮ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের ৩.৫২ শতাংশ এবং বিচ হ্যাচারির শেয়ার দর ২.১৫ শতাংশ বেড়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৯৭টির বা ৩১.৬০ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে শমরিতা হসপিটালের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস শমরিতা হসপিটালের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৯০.৩০ টাকা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৮৪.৪০ টাকায়। অর্থাৎ মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫.৯০ টাকা বা ৬.৫৩ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে শমরিতা হসপিটাল ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- এপেক্স ফুডসের ৫.৩৬ শতাংশ, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৫.৩৪ শতাংশ, নাভানা সিএনজির ৫.২৮ শতাংশ, নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৫.২২ শতাংশ, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৪.৮২ শতাংশ, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ৪.৪৩ শতাংশ, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৩.৮৬ শতাংশ এবং জেনেক্সের শেয়ার দর ৩.৮২ শতাংশ কমেছে।