বকেয়া আদায় করতে না পেরে দেশের ৩৪টির মধ্যে ২৫টি ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের ব্যান্ডউইডথ কমিয়ে দেওয়ার পর কোম্পানিগুলো টাকা পরিশোধ শুরু করেছে। টাকা জমা দেওয়া হয়েছে শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির মধ্যেও। এরপর শুক্রবার রাত থেকে ব্যান্ডউইথ স্বাভাবিক করার কাজ শুরু হয়, যা রবি ও সোমবারের মধ্যেই শেষ হবে, ফলে ইন্টারনেটের গতিও ফিরবে।
বকেয়া আদায়ে বৃহস্পতিবার রাতে ব্যান্ডউইথ কমিয়ে দিতে শুরু করে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)। এ কারণে গ্রাহকরা ইন্টারনেটের গতি নিয়ে সমস্যায় পড়ে বলে জানাচ্ছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডাররা (আইএসপি)।
কামাল আহম্মদ আজ শনিবার (২৫ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে বলেন, আইআইজিগুলো তাদের বকেয়া দিতে সম্মত হয়েছে। শুক্রবার রাত থেকেই তাদের ব্যান্ডইউডথ স্বাভাবিক করার কাজ চলছে। রবি-সোমবারের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।
এতদিন বকেয়া আদায় করতে কষ্ট হচ্ছিল জানিয়ে তিনি জানান, ব্যান্ডউইথ কমিয়ে দেওয়ার পর শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির মধ্যেও সাত কোটি টাকা পেয়েছেন। ব্যাংক খুললে বাকি টাকাও পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী তিনি।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির কাছ থেকে লাইসেন্সধারী ৩৪টি ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে বা আইআইজি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, তাদের কাছে (আইআইজি) দীর্ঘদিনের বকেয়া জমে আছে। অনেক দেনদরবারের পরও তারা টাকা দিচ্ছিল না। পরে সরকারের ওপর মহলের নির্দেশে আমরা এটা (ব্যান্ডউইথ কমিয়ে দেওয়া) করেছিলাম।
তিনি জানান, একেকজনের কাছে একেক রকম বকেয়া থাকায় সেই অনুযায়ী তাদের ব্যান্ডউইডথ কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে কারোরই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি।
শুক্রবার রাত থেকেই ২০ শতাংশের বেশি রিস্টোর হয়ে গেছে। বাকিটাও দুই-একদিনের মধ্যে রিস্টোর হয়ে যাবে বলে জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, ২৫টি আইআইজি’র কাছে ৩৮৪ কোটি টাকা পাওনা আছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি)। বকেয়া পরিশোধ না করায় বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) মধ্যরাতের পরে বিএসসিপিএলসি আইআইজিগুলোর গড়ে ২৫ শতাংশ ব্যান্ডউইথ তথা ৬২৫ জিবিপিএস ডাউন (সীমিত) করে দেওয়া হয়। এর প্রভাবে ধীর গতির ইন্টারনেট সেবা পাচ্ছেন অনেক ব্যবহারকারী।
শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩
বকেয়া আদায় করতে না পেরে দেশের ৩৪টির মধ্যে ২৫টি ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের ব্যান্ডউইডথ কমিয়ে দেওয়ার পর কোম্পানিগুলো টাকা পরিশোধ শুরু করেছে। টাকা জমা দেওয়া হয়েছে শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির মধ্যেও। এরপর শুক্রবার রাত থেকে ব্যান্ডউইথ স্বাভাবিক করার কাজ শুরু হয়, যা রবি ও সোমবারের মধ্যেই শেষ হবে, ফলে ইন্টারনেটের গতিও ফিরবে।
বকেয়া আদায়ে বৃহস্পতিবার রাতে ব্যান্ডউইথ কমিয়ে দিতে শুরু করে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)। এ কারণে গ্রাহকরা ইন্টারনেটের গতি নিয়ে সমস্যায় পড়ে বলে জানাচ্ছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডাররা (আইএসপি)।
কামাল আহম্মদ আজ শনিবার (২৫ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে বলেন, আইআইজিগুলো তাদের বকেয়া দিতে সম্মত হয়েছে। শুক্রবার রাত থেকেই তাদের ব্যান্ডইউডথ স্বাভাবিক করার কাজ চলছে। রবি-সোমবারের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।
এতদিন বকেয়া আদায় করতে কষ্ট হচ্ছিল জানিয়ে তিনি জানান, ব্যান্ডউইথ কমিয়ে দেওয়ার পর শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির মধ্যেও সাত কোটি টাকা পেয়েছেন। ব্যাংক খুললে বাকি টাকাও পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী তিনি।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির কাছ থেকে লাইসেন্সধারী ৩৪টি ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে বা আইআইজি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, তাদের কাছে (আইআইজি) দীর্ঘদিনের বকেয়া জমে আছে। অনেক দেনদরবারের পরও তারা টাকা দিচ্ছিল না। পরে সরকারের ওপর মহলের নির্দেশে আমরা এটা (ব্যান্ডউইথ কমিয়ে দেওয়া) করেছিলাম।
তিনি জানান, একেকজনের কাছে একেক রকম বকেয়া থাকায় সেই অনুযায়ী তাদের ব্যান্ডউইডথ কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে কারোরই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি।
শুক্রবার রাত থেকেই ২০ শতাংশের বেশি রিস্টোর হয়ে গেছে। বাকিটাও দুই-একদিনের মধ্যে রিস্টোর হয়ে যাবে বলে জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, ২৫টি আইআইজি’র কাছে ৩৮৪ কোটি টাকা পাওনা আছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি)। বকেয়া পরিশোধ না করায় বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) মধ্যরাতের পরে বিএসসিপিএলসি আইআইজিগুলোর গড়ে ২৫ শতাংশ ব্যান্ডউইথ তথা ৬২৫ জিবিপিএস ডাউন (সীমিত) করে দেওয়া হয়। এর প্রভাবে ধীর গতির ইন্টারনেট সেবা পাচ্ছেন অনেক ব্যবহারকারী।