ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে আরও একটি আন্তঃনগর ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
নতুন এই ট্রেনের জন্য তিনটি নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হলো- পালংকি এক্সপ্রেস (কক্সবাজারের প্রাচীন নাম), তরঙ্গ এক্সপ্রেস ও প্রবাল এক্সপ্রেস।
বুধবার রেলভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘এই ট্রেনটি জানুয়ারি মাসের ১ তারিখে চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে। নামগুলোসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাবনা দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে ট্রেন চলাচল শুরু হবে।’
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন ট্রেনটি কক্সবাজার থেকে ছাড়বে রাত ৮টায়। চট্টগ্রাম পৌঁছবে ১০টা ৫০ মিনিটে। সেখানে ১৫ মিনিট বিরতি দিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেবে ১১টা ১৫ মিনিটে আর ঢাকায় পৌঁছাবে সকাল ৬টা ৪৩ মিনিটে।
এর আগে বিমানবন্দর স্টেশনে বিরতি দেবে। আর ঢাকা থেকে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছবে ১১টা ২০ মিনিটে। সেখানে ২০ মিনিট বিরতি দিয়ে ১১টা ৪০মিনিটে ছেড়ে কক্সবাজার পৌঁছবে বিকেল ৩টায়। এর মাঝে বিমানবন্দর স্টেশনে থামবে।
নতুন ট্রেনে ১৬টি বগি থাকবে। এরমধ্যে খাবার বগি দুইটি, এসি চেয়ার ছয়টি, পাওয়ার কার একটি, শোভন চেয়ার ৭টি। মোট আসন থাকবে ৭৮০টি। এরমধ্যে এসি চেয়ার ৩৩০টি ও শোভন চেয়ার ৪৫০টি।
নতুন ট্রেনে শোভন চেয়ারের ভাড়া ৬৯৫ টাকা, স্নিগ্ধা এক হাজার ৩২৫ টাকা, এসি সিট এক হাজার ৫৯০ টাকা, এসি বার্থ দুই হাজার ৩৮০ টাকা।
এছাড়া খুলনা-যশোর-মংলা রুটের ট্রেনের বিষয়েও জানানো হয় মতবিনিময় সভায়। এ রুটের ট্রেনটি খুলনা ছাড়বে ভোর ৬টায়, মোংলা পৌঁছাবে সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে৷ ফিরতি পথে মোংলা থেকে ট্রেনটি ছাড়বে সকাল পৌনে ১১টায়।
কক্সবাজার ও রাজধানী ঢাকার মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হয় গত ১ ডিসেম্বর। বর্তমানে একটি ট্রেন এই রুটে চলাচল করছে।
গত ১১ নভেম্বর কক্সবাজারে নবনির্মিত আইকনিক স্টেশনে এই রেলপথ প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পর ট্রেনের সময়সূচি নির্ধারণসহ প্রয়োজনীয় সব কাজ শেষ করে রেল বিভাগ।
বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে আরও একটি আন্তঃনগর ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
নতুন এই ট্রেনের জন্য তিনটি নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হলো- পালংকি এক্সপ্রেস (কক্সবাজারের প্রাচীন নাম), তরঙ্গ এক্সপ্রেস ও প্রবাল এক্সপ্রেস।
বুধবার রেলভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘এই ট্রেনটি জানুয়ারি মাসের ১ তারিখে চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে। নামগুলোসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাবনা দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে ট্রেন চলাচল শুরু হবে।’
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন ট্রেনটি কক্সবাজার থেকে ছাড়বে রাত ৮টায়। চট্টগ্রাম পৌঁছবে ১০টা ৫০ মিনিটে। সেখানে ১৫ মিনিট বিরতি দিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেবে ১১টা ১৫ মিনিটে আর ঢাকায় পৌঁছাবে সকাল ৬টা ৪৩ মিনিটে।
এর আগে বিমানবন্দর স্টেশনে বিরতি দেবে। আর ঢাকা থেকে সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছবে ১১টা ২০ মিনিটে। সেখানে ২০ মিনিট বিরতি দিয়ে ১১টা ৪০মিনিটে ছেড়ে কক্সবাজার পৌঁছবে বিকেল ৩টায়। এর মাঝে বিমানবন্দর স্টেশনে থামবে।
নতুন ট্রেনে ১৬টি বগি থাকবে। এরমধ্যে খাবার বগি দুইটি, এসি চেয়ার ছয়টি, পাওয়ার কার একটি, শোভন চেয়ার ৭টি। মোট আসন থাকবে ৭৮০টি। এরমধ্যে এসি চেয়ার ৩৩০টি ও শোভন চেয়ার ৪৫০টি।
নতুন ট্রেনে শোভন চেয়ারের ভাড়া ৬৯৫ টাকা, স্নিগ্ধা এক হাজার ৩২৫ টাকা, এসি সিট এক হাজার ৫৯০ টাকা, এসি বার্থ দুই হাজার ৩৮০ টাকা।
এছাড়া খুলনা-যশোর-মংলা রুটের ট্রেনের বিষয়েও জানানো হয় মতবিনিময় সভায়। এ রুটের ট্রেনটি খুলনা ছাড়বে ভোর ৬টায়, মোংলা পৌঁছাবে সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে৷ ফিরতি পথে মোংলা থেকে ট্রেনটি ছাড়বে সকাল পৌনে ১১টায়।
কক্সবাজার ও রাজধানী ঢাকার মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হয় গত ১ ডিসেম্বর। বর্তমানে একটি ট্রেন এই রুটে চলাচল করছে।
গত ১১ নভেম্বর কক্সবাজারে নবনির্মিত আইকনিক স্টেশনে এই রেলপথ প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পর ট্রেনের সময়সূচি নির্ধারণসহ প্রয়োজনীয় সব কাজ শেষ করে রেল বিভাগ।