ঋণপত্র বা এলসিতে উল্লেখিত শর্তের কারণে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে পারে বলে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এ ধরনের দাবির কোনো ভিত্তি নেই বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। সংগঠনটির সদস্য, সহকর্মী ও রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের শুভাকাক্সক্ষীর কাছে সম্প্রতি পাঠানো এক বার্তায় তিনি এ কথা বলেন।
বিজিএমইএর সভাপতি বলেন, ‘এলসিতে যা বলা হয়ে থাকে, তা বাণিজ্যিক শর্ত। কোনো (সরকারি কর্তৃপক্ষের) আদেশ বা বিজ্ঞপ্তি নয়। বাণিজ্যবিষয়ক (নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে) কোনো অনুমোদন আছে-এমন কোনো তথ্য বিজিএমইএ বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন কিংবা কোনো দাপ্তরিক উৎস থেকে পায়নি। সুতরাং একটি প্রতিষ্ঠানের এলসি-সম্পর্কিত কোনো তথ্য বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার পরিমাপক হিসেবে ভুল ব্যাখ্যা করা উচিত নয়।’
ফারুক হাসান সব ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা ও তাদের প্রতিনিধিদের বাইরের বিষয় নিয়ে বাণিজ্যকে জটিল না করা এবং বাণিজ্যের কাগজপত্রে বিভ্রান্তি তৈরি হয় এমন অপ্রয়োজনীয় কোনো ধারা যুক্ত না করার আহ্বান জানান।
বাণিজ্যের এলসিতে অপ্রয়োজনীয় ও বাইরের কোনো বিষয় যুক্ত করা হলে তা গ্রহণ না করার জন্য তিনি বিজিএমইএ সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান। যদি কোনো ক্রেতা এমন কোনো বিষয় যুক্ত করেন, তাহলে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে এলসি সংশোধনের অনুরোধ করার জন্য পোশাক রপ্তানিকারকদের প্রতি অনুরোধ জানান বিজিএমইএ সভাপতি।
ফারুক হাসান বলেন, ‘বিজিএমইএর এক সদস্যের অনুকূলে যে ক্রেতা (জেডএক্সওয়াই ইন্টারন্যাশনাল) “বিভ্রান্তিকর” এলসিটি খুলেছিলেন, আর যিনি মূল ক্রেতা (কারিবান), উভয়ের কাছ থেকে বিজিএমইএ ব্যাখ্যা চেয়েছিল। ব্যাখ্যায় তারা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের দুবাই কার্যালয় এলসিটিতে একটি বক্তব্য যুক্ত করেছে। ওই ব্যাংক ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে খোলা সব এলসিতে ওই বক্তব্য যুক্ত করেছে। কিন্তু তাতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা উল্লেখ নেই।’
বিজিএমইএর সভাপতি আরও বলেন, ‘জেডএক্সওয়াই ইন্টারন্যাশনাল নিশ্চিত করেছে, তারা এলসিটি অপসারণ করবে। যদি প্রয়োজন হয়, তারা সেই ধারা ছাড়াই একটি নতুন এলসি ইস্যু করবে।’
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
ঋণপত্র বা এলসিতে উল্লেখিত শর্তের কারণে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে পারে বলে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এ ধরনের দাবির কোনো ভিত্তি নেই বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। সংগঠনটির সদস্য, সহকর্মী ও রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের শুভাকাক্সক্ষীর কাছে সম্প্রতি পাঠানো এক বার্তায় তিনি এ কথা বলেন।
বিজিএমইএর সভাপতি বলেন, ‘এলসিতে যা বলা হয়ে থাকে, তা বাণিজ্যিক শর্ত। কোনো (সরকারি কর্তৃপক্ষের) আদেশ বা বিজ্ঞপ্তি নয়। বাণিজ্যবিষয়ক (নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে) কোনো অনুমোদন আছে-এমন কোনো তথ্য বিজিএমইএ বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন কিংবা কোনো দাপ্তরিক উৎস থেকে পায়নি। সুতরাং একটি প্রতিষ্ঠানের এলসি-সম্পর্কিত কোনো তথ্য বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার পরিমাপক হিসেবে ভুল ব্যাখ্যা করা উচিত নয়।’
ফারুক হাসান সব ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা ও তাদের প্রতিনিধিদের বাইরের বিষয় নিয়ে বাণিজ্যকে জটিল না করা এবং বাণিজ্যের কাগজপত্রে বিভ্রান্তি তৈরি হয় এমন অপ্রয়োজনীয় কোনো ধারা যুক্ত না করার আহ্বান জানান।
বাণিজ্যের এলসিতে অপ্রয়োজনীয় ও বাইরের কোনো বিষয় যুক্ত করা হলে তা গ্রহণ না করার জন্য তিনি বিজিএমইএ সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান। যদি কোনো ক্রেতা এমন কোনো বিষয় যুক্ত করেন, তাহলে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে এলসি সংশোধনের অনুরোধ করার জন্য পোশাক রপ্তানিকারকদের প্রতি অনুরোধ জানান বিজিএমইএ সভাপতি।
ফারুক হাসান বলেন, ‘বিজিএমইএর এক সদস্যের অনুকূলে যে ক্রেতা (জেডএক্সওয়াই ইন্টারন্যাশনাল) “বিভ্রান্তিকর” এলসিটি খুলেছিলেন, আর যিনি মূল ক্রেতা (কারিবান), উভয়ের কাছ থেকে বিজিএমইএ ব্যাখ্যা চেয়েছিল। ব্যাখ্যায় তারা বলেছেন, সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের দুবাই কার্যালয় এলসিটিতে একটি বক্তব্য যুক্ত করেছে। ওই ব্যাংক ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে খোলা সব এলসিতে ওই বক্তব্য যুক্ত করেছে। কিন্তু তাতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা উল্লেখ নেই।’
বিজিএমইএর সভাপতি আরও বলেন, ‘জেডএক্সওয়াই ইন্টারন্যাশনাল নিশ্চিত করেছে, তারা এলসিটি অপসারণ করবে। যদি প্রয়োজন হয়, তারা সেই ধারা ছাড়াই একটি নতুন এলসি ইস্যু করবে।’