সিলেট গ্যাসক্ষেত্রে ১০ নম্বর কূপের প্রথম স্তরে ১৩৯৭-১৪৪৫ মিটার গভীরতায় তেল পাওয়ার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
রোববার (১০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি। এখান থেকে দৈনিক ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়া সম্ভব বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সবার জন্য এই বিজয়ের মাসে বিরাট সুখবর। সিলেটের গ্যাসক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপে ২ হাজার ৫৭৬ মিটার গভীরতায় খনন সম্পন্ন হয়েছে। এই কূপে চারটি স্তরে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। স্তরগুলো প্রায় সাড়ে তিন হাজার মিটারের ঊর্ধ্বে। প্রথম স্তরে আমরা তেলের সন্ধান পেয়েছি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সেখান থেকে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল তেলের প্রবাহ পাওয়া যাচ্ছে। পরীক্ষা শেষ হলে তেলের মজুদ জানা যাবে। এর জন্য আরও চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগবে। যদি ২০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে উৎপাদন করা হয় তাহলে ১৫ বছরের অধিক সাসটেইন করবে।
নসরুল হামিদ বলেন, দুই হাজার ৪০০ থেকে ৬০ এবং দুই হাজার ৪০০ থেকে ৭৫ মিটারের আরও একটি ভালো গ্যাসের স্তর পাওয়া যায়। এখানে টেস্ট করলে ২৫ থেকে ৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে।
তিনি আরও বলেন, দুই হাজার ২৯০ থেকে দুই হাজার ৩১০, এই স্তরেও গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়। পরবর্তীতের এক হাজার ৩৯৭ থেকে এক হাজার ৪৪৫ মিটার গভীরতায় আরও একটি জোন আবিষ্কৃত হয়। যেখানে গত ৮ ডিসেম্বর টেস্ট করে তেলের উপস্থিতি জানা যায়।
রোববার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩
সিলেট গ্যাসক্ষেত্রে ১০ নম্বর কূপের প্রথম স্তরে ১৩৯৭-১৪৪৫ মিটার গভীরতায় তেল পাওয়ার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
রোববার (১০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি। এখান থেকে দৈনিক ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়া সম্ভব বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সবার জন্য এই বিজয়ের মাসে বিরাট সুখবর। সিলেটের গ্যাসক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপে ২ হাজার ৫৭৬ মিটার গভীরতায় খনন সম্পন্ন হয়েছে। এই কূপে চারটি স্তরে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। স্তরগুলো প্রায় সাড়ে তিন হাজার মিটারের ঊর্ধ্বে। প্রথম স্তরে আমরা তেলের সন্ধান পেয়েছি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সেখান থেকে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল তেলের প্রবাহ পাওয়া যাচ্ছে। পরীক্ষা শেষ হলে তেলের মজুদ জানা যাবে। এর জন্য আরও চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগবে। যদি ২০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে উৎপাদন করা হয় তাহলে ১৫ বছরের অধিক সাসটেইন করবে।
নসরুল হামিদ বলেন, দুই হাজার ৪০০ থেকে ৬০ এবং দুই হাজার ৪০০ থেকে ৭৫ মিটারের আরও একটি ভালো গ্যাসের স্তর পাওয়া যায়। এখানে টেস্ট করলে ২৫ থেকে ৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে।
তিনি আরও বলেন, দুই হাজার ২৯০ থেকে দুই হাজার ৩১০, এই স্তরেও গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়। পরবর্তীতের এক হাজার ৩৯৭ থেকে এক হাজার ৪৪৫ মিটার গভীরতায় আরও একটি জোন আবিষ্কৃত হয়। যেখানে গত ৮ ডিসেম্বর টেস্ট করে তেলের উপস্থিতি জানা যায়।