শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে বিজিএমইএর অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন পোশাক কারখানার ৯১ জন শ্রমিকের মৃত্যুজনিত সহায়তা হিসেবে ১ কোটি ৮২ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে। ২৫ অক্টোবর রোববার সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের সভাপতিত্বে পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের সহায়তার লক্ষ্যে গঠিত কেন্দ্রীয় তহবিলের ১৩তম বোর্ড সভায় বিজিএমইএ প্রতিনিধির হাতে এ সহায়তার চেক তুলে দেয়া হয়। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বোর্ড সভায় কেন্দ্রীয় তহবিলের আপদকালীন হিসাব থেকে বিজিএমইএর অন্তর্ভুক্ত বন্ধ ঘোষিত একটি গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের জন্য ২৫ লাখ ৮৯ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা অনুমোদন দেয়া হয়। মন্ত্রণালয়ের সচিব কেএম আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় তহবিলের মহাপরিচালক মো. আমীর হোসেন, বিজিএমইএ সচিব মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক-কর্মচারী লীগের সভাপতি এবং বোর্ডের সদস্য সিরাজুল ইসলাম রনি, মহিলা শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা খাইরুন নাহার তামরিন সভায় অংশগ্রহণ করেন।
সোমবার, ২৬ অক্টোবর ২০২০
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে বিজিএমইএর অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন পোশাক কারখানার ৯১ জন শ্রমিকের মৃত্যুজনিত সহায়তা হিসেবে ১ কোটি ৮২ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে। ২৫ অক্টোবর রোববার সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের সভাপতিত্বে পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের সহায়তার লক্ষ্যে গঠিত কেন্দ্রীয় তহবিলের ১৩তম বোর্ড সভায় বিজিএমইএ প্রতিনিধির হাতে এ সহায়তার চেক তুলে দেয়া হয়। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বোর্ড সভায় কেন্দ্রীয় তহবিলের আপদকালীন হিসাব থেকে বিজিএমইএর অন্তর্ভুক্ত বন্ধ ঘোষিত একটি গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের জন্য ২৫ লাখ ৮৯ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা অনুমোদন দেয়া হয়। মন্ত্রণালয়ের সচিব কেএম আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় তহবিলের মহাপরিচালক মো. আমীর হোসেন, বিজিএমইএ সচিব মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক-কর্মচারী লীগের সভাপতি এবং বোর্ডের সদস্য সিরাজুল ইসলাম রনি, মহিলা শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা খাইরুন নাহার তামরিন সভায় অংশগ্রহণ করেন।