বঙ্গোপসাগরের সৃষ্টি ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী দুবলা শুটকি পল্লীর শুটকিতে পচন ধরেছে। ৩০ থেকে ৩৫ কুইন্টাল মাছের নষ্ট হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছেে। এতে প্রায় ২০/২৫ কোটি টাকা ক্ষতি গতে পারে। সরকার রাজস্ব হারাতে পারে প্রায় ৭৫ লাখ টাকা।
দুবলা টহল ফাঁড়ির ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, এ বছর ধুবলা জেলে পল্লীতে ১৬ জন বহদ্দার, ৬৪ টি ডিপো, ৯৬ টি দোকান, ১ হাজার ৩৫টি জেলেদের থাকার ঘর সহ ১০ থেকে ১১ হাজার জেলে শুটকী মৌসুমে দুবলা সহ বিভিন্ন চরে অবস্থান করে। তিনি আরও জানান, গত ১৫ এবং ১৬ নভেম্বর লঘুচাপ ও পরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী দুবলা জেলে পল্লীর প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ কুইন্টাল বিভন্ন প্রজাতির মাছ নষ্ট হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা। আর এতে সরকার রাজস্ব হারাবে ৫০ থেকে ৭৫ লাখ টাকা। প্রতিবছর নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলার রেঞ্জের দুবলা সহ কয়েকটি চর এলাকায় কয়ক হাজার জেলের সমাগম ঘটে। সেখান থেকে তারা কোটি কোটি টাকা শুটকি তৈরি করে দেশের বৃহত্তম বাজার চট্টগ্রাম সহ বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছে দেয়া হয়। আর এর থেকে সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব পেয়ে থাকে। কিন্তু বছরের শুরুতেই লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রুপান্তরিত হওয়ায় বৃষ্টিসহ বাতাসের পরিমান বেড়ে যাওয়ায় জেলেদের মাছে পচন ধরেছে। এমনকি ২০ থেকে ২৫ কুইন্টাল মাছ পচেঁ যাওয়ায় তা সাগরে ফেলে দেয়া হয়েছে। তাছাড়া দুবলা জেলে পল্লী এলাকায় মোজাফ্ফার বহদ্দারের দুইটি ট্রলার পানিতে ঢুবে গেছে। তবে জেলেরা কিনারে উঠতে সক্ষম হয়েছে।
এ বিষয় দুবলা টহলফারির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, বছরের শুরুতে শত শত জেলের প্রচুর মাছ পাওয়ায় এ বছর রাজস্ব বৃদ্ধির সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় মিধিলার কারনে ৫০ থেকে ৭৫ লাখ টাকার রাজস্ব হারাতে পারে সরকার।
শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৩
বঙ্গোপসাগরের সৃষ্টি ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী দুবলা শুটকি পল্লীর শুটকিতে পচন ধরেছে। ৩০ থেকে ৩৫ কুইন্টাল মাছের নষ্ট হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছেে। এতে প্রায় ২০/২৫ কোটি টাকা ক্ষতি গতে পারে। সরকার রাজস্ব হারাতে পারে প্রায় ৭৫ লাখ টাকা।
দুবলা টহল ফাঁড়ির ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, এ বছর ধুবলা জেলে পল্লীতে ১৬ জন বহদ্দার, ৬৪ টি ডিপো, ৯৬ টি দোকান, ১ হাজার ৩৫টি জেলেদের থাকার ঘর সহ ১০ থেকে ১১ হাজার জেলে শুটকী মৌসুমে দুবলা সহ বিভিন্ন চরে অবস্থান করে। তিনি আরও জানান, গত ১৫ এবং ১৬ নভেম্বর লঘুচাপ ও পরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী দুবলা জেলে পল্লীর প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ কুইন্টাল বিভন্ন প্রজাতির মাছ নষ্ট হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা। আর এতে সরকার রাজস্ব হারাবে ৫০ থেকে ৭৫ লাখ টাকা। প্রতিবছর নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলার রেঞ্জের দুবলা সহ কয়েকটি চর এলাকায় কয়ক হাজার জেলের সমাগম ঘটে। সেখান থেকে তারা কোটি কোটি টাকা শুটকি তৈরি করে দেশের বৃহত্তম বাজার চট্টগ্রাম সহ বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছে দেয়া হয়। আর এর থেকে সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব পেয়ে থাকে। কিন্তু বছরের শুরুতেই লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রুপান্তরিত হওয়ায় বৃষ্টিসহ বাতাসের পরিমান বেড়ে যাওয়ায় জেলেদের মাছে পচন ধরেছে। এমনকি ২০ থেকে ২৫ কুইন্টাল মাছ পচেঁ যাওয়ায় তা সাগরে ফেলে দেয়া হয়েছে। তাছাড়া দুবলা জেলে পল্লী এলাকায় মোজাফ্ফার বহদ্দারের দুইটি ট্রলার পানিতে ঢুবে গেছে। তবে জেলেরা কিনারে উঠতে সক্ষম হয়েছে।
এ বিষয় দুবলা টহলফারির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, বছরের শুরুতে শত শত জেলের প্রচুর মাছ পাওয়ায় এ বছর রাজস্ব বৃদ্ধির সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় মিধিলার কারনে ৫০ থেকে ৭৫ লাখ টাকার রাজস্ব হারাতে পারে সরকার।