দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। বেড়েছে লেনদেন পরিমাণ। কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান প্রায় দেড়গুণ বেশি হয়। লেনদেন ও সূচক উত্থানের একই অবস্থা অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান প্রায় দ্বিগুণ বেশি হয়েছে। উভয় স্টকে ক্রেতার চাপ বেড়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৬৬৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবস বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৮২ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০ দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২০৬ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ২ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক ১ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২ হাজার ২০৯ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৩৪৯ দশমিক ৩২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩১৯টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ৭৯টি এবং কমেছে ৪৫টির। শেয়ার পরিবর্তন হয়নি ১৯৫টির। এদিন ডিএসইতে জেমিনি সি এর শেয়ার কেনাবেচায় কদর সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে লেনদেন শীর্ষে কোম্পানিটির শেয়ার স্থান পায়। এদিন জেমিনি সি ৪৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিক হোটেল ৪১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, ইস্টার্ন হাউজিং ৩৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা, জেনেক্স ইনফোসিস ৩৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ১৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, সি পার্ল বিচ ১৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, আমরা নেটওয়ার্ক ১৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা, এডিএন টেলিকম ১৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ১৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা এবং অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ১১ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
অন্যদিকে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছে ৯৬ কোটি ১১ লাখ টাকা শেয়ার। আগের কার্যদিবস বুধবার ৫ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১২৭টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৪৪টি, কমেছে ২৩টি এবং পরিবর্তন হয়নি ৬০টির।
এদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮৮ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক দশমিক ২৬ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ১২ দশমিক ৪২ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স ৬ দশমিক ২৩ পয়েন্ট এবং সিএসআই ১ দশমিক ১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩১৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৪১ দশমিক ৮১ পয়েন্টে, ১০ হাজার ৯৬২ দশমিক ৬০ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ১৪৮ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে।
এদিন সিএসইতে স্কয়ার ফার্মার শেয়ার কেনাবেচায় কদর সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে লেনদেন শীর্ষে কোম্পানিটির শেয়ার স্থান পায়। এদিন স্কয়ার ফার্মা ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এনভয় টেক্সটাইল ২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা, মুন্নু ফেব্রিক্স ১১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, বেক্সিমকো ৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা, জিপিএইচ ইস্পাত ৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, ফারইস্ট লাইফ ৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, প্রগতি লাইফ ১ কোটি ৯ লাখ টাকা, বসুন্ধরা পেপার ১ কোটি ৭ লাখ টাকা, আরডি ফুড ৬৭ লাখ টাকা এবং আমান কর্টন ৬১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৭৯টির বা ২৪.৭৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেমিনি সি ফুডের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। জানা গেছে, আগের কার্যদিবসে জেমিনি সি ফুডের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৮৫.৭০ টাকা। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ৫২৮.২০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪৫.৫০ টাকা বা ৮.৭৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে জেমিনি সি ফুড ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের ৭.২৫ শতাংশ, মনোস্পুল পেপারের ৬.৫৯ শতাংশ, নাভানা সিএনজির ৫.৬৮ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ৪.৯৭ শতাংশ, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের ৪.৬২ শতাংশ, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ৪.১০ শতাংশ, ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্সের ৪.০৪ শতাংশ, সোনালী আঁশের ৩.৯৩ শতাংশ এবং মুন্নু অ্যাগ্রো অ্যান্ড জেনারেলের ৩.৮৫ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৪৫টির বা ১৪.১১ শতাংশের শেয়ার ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইম ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। জানা গেছে, আগের কার্যদিবসে প্রাইম ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫৯.৮০ টাকা। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৫৭.১০ টাকায়।
অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.৭০ টাকা বা ৪.৫২ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে প্রাইম ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্স টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- হাক্কানী পাল্বের ৪.৪৪ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ৪.১৩ শতাংশ, ইমাম বাটনের ৩.৭৭ শতাংশ, বাংলাদেশ ওয়েল্ডিং ইলেকট্রোডসের ৩.৩৮ শতাংশ, বঙ্গজ লি.ডের ৩.১৯ শতাংশ, শ্যামপুর সুগারের ৩.০১ শতাংশ, সমতা লেদারের ২.৭৪ শতাংশ, সোনালী পেপারের ২.৬৮ শতাংশ এবং ন্যাশনাল ফিডের ২.৫৫ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। বেড়েছে লেনদেন পরিমাণ। কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান প্রায় দেড়গুণ বেশি হয়। লেনদেন ও সূচক উত্থানের একই অবস্থা অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান প্রায় দ্বিগুণ বেশি হয়েছে। উভয় স্টকে ক্রেতার চাপ বেড়েছে। স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৬৬৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবস বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৮২ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০ দশমিক শূন্য ৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২০৬ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ২ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক ১ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২ হাজার ২০৯ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৩৪৯ দশমিক ৩২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩১৯টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ৭৯টি এবং কমেছে ৪৫টির। শেয়ার পরিবর্তন হয়নি ১৯৫টির। এদিন ডিএসইতে জেমিনি সি এর শেয়ার কেনাবেচায় কদর সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে লেনদেন শীর্ষে কোম্পানিটির শেয়ার স্থান পায়। এদিন জেমিনি সি ৪৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিক হোটেল ৪১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, ইস্টার্ন হাউজিং ৩৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা, জেনেক্স ইনফোসিস ৩৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ১৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, সি পার্ল বিচ ১৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, আমরা নেটওয়ার্ক ১৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা, এডিএন টেলিকম ১৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ১৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা এবং অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ১১ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
অন্যদিকে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছে ৯৬ কোটি ১১ লাখ টাকা শেয়ার। আগের কার্যদিবস বুধবার ৫ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১২৭টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৪৪টি, কমেছে ২৩টি এবং পরিবর্তন হয়নি ৬০টির।
এদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১০ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮৮ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক দশমিক ২৬ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ১২ দশমিক ৪২ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স ৬ দশমিক ২৩ পয়েন্ট এবং সিএসআই ১ দশমিক ১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩১৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩৪১ দশমিক ৮১ পয়েন্টে, ১০ হাজার ৯৬২ দশমিক ৬০ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ১৪৮ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে।
এদিন সিএসইতে স্কয়ার ফার্মার শেয়ার কেনাবেচায় কদর সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে লেনদেন শীর্ষে কোম্পানিটির শেয়ার স্থান পায়। এদিন স্কয়ার ফার্মা ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এনভয় টেক্সটাইল ২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা, মুন্নু ফেব্রিক্স ১১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, বেক্সিমকো ৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা, জিপিএইচ ইস্পাত ৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, ফারইস্ট লাইফ ৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, প্রগতি লাইফ ১ কোটি ৯ লাখ টাকা, বসুন্ধরা পেপার ১ কোটি ৭ লাখ টাকা, আরডি ফুড ৬৭ লাখ টাকা এবং আমান কর্টন ৬১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৭৯টির বা ২৪.৭৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেমিনি সি ফুডের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। জানা গেছে, আগের কার্যদিবসে জেমিনি সি ফুডের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৮৫.৭০ টাকা। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ৫২৮.২০ টাকায়। অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪৫.৫০ টাকা বা ৮.৭৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে জেমিনি সি ফুড ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। এদিন ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের ৭.২৫ শতাংশ, মনোস্পুল পেপারের ৬.৫৯ শতাংশ, নাভানা সিএনজির ৫.৬৮ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের ৪.৯৭ শতাংশ, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের ৪.৬২ শতাংশ, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ৪.১০ শতাংশ, ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্সের ৪.০৪ শতাংশ, সোনালী আঁশের ৩.৯৩ শতাংশ এবং মুন্নু অ্যাগ্রো অ্যান্ড জেনারেলের ৩.৮৫ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৪৫টির বা ১৪.১১ শতাংশের শেয়ার ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইম ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি। জানা গেছে, আগের কার্যদিবসে প্রাইম ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫৯.৮০ টাকা। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর দাঁড়িয়েছে ৫৭.১০ টাকায়।
অর্থাৎ কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.৭০ টাকা বা ৪.৫২ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে প্রাইম ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্স টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে। এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- হাক্কানী পাল্বের ৪.৪৪ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ৪.১৩ শতাংশ, ইমাম বাটনের ৩.৭৭ শতাংশ, বাংলাদেশ ওয়েল্ডিং ইলেকট্রোডসের ৩.৩৮ শতাংশ, বঙ্গজ লি.ডের ৩.১৯ শতাংশ, শ্যামপুর সুগারের ৩.০১ শতাংশ, সমতা লেদারের ২.৭৪ শতাংশ, সোনালী পেপারের ২.৬৮ শতাংশ এবং ন্যাশনাল ফিডের ২.৫৫ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।