alt

অর্থ-বাণিজ্য

ড. ইউনূসের ‘জবরদখলে’র অভিযোগ নিয়ে যা বলল গ্রামীণ ব্যাংক

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

প্রাতিষ্ঠানিক আইন অনুযায়ী ড. ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংকসহ বাকি সাত প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান নন বলে জানিয়েছেন গ্রামীণ ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যান এ কে এম সাইফুল মজিদ।

তিনি বলেন, গ্রামীণ কল্যাণ, গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ ফান্ড, গ্রামীণ মৎস্য ফাউন্ডেশন, গ্রামীণ উদ্যোগ, গ্রামীণ সামগ্রী, গ্রামীণ শক্তি নামক প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভার অনুমোদনে ও গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় তৈরি হয়েছে। আইন অনুযায়ী এই সাতটি প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। অথচ যাদের হাতে এ আইন তৈরি হয়েছে, তারা এ আইনি প্রক্রিয়াকে জবরদখল বলে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে চাইছেন।

(১৭ ফেব্রুয়ারি) মিরপুরের গ্রামীণ ব্যাংক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এ কে এম সাইফুল মজিদ।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণ টেলিকমের অ্যাডভাইজার জি এম জুবায়ের, লিগ্যাল অ্যাডভাইজার মাসুদ আক্তার, গ্রামীণ টেলিকমের পরিচালক জাকারিয়া রহমান প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বর্তমানে ১ কোটি ৫ লাখ দরিদ্র ভূমিহীন ঋণ গ্রহীতা গ্রামীণ ব্যাংক তথা গ্রামীণ পরিবারের সদস্য। তাদের উন্নয়নই গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের মতো একটি প্রতিষ্ঠান নিয়ে যেকোনো ধরনের সমালোচনা দুঃখজনক। এর অবসানের লক্ষ্যে আমরা প্রথমবারের মতো একটি কম্প্রিহেনসিভ অডিট করেছি। অডিটের যে ফলাফল এসেছে, তাতে এটা পরিষ্কার– এই ১ কোটি ৫ লাখ সদস্যের অর্থ ও অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব।

‘গ্রামীণ কল্যাণ, গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ ফান্ড, গ্রামীণ মৎস্য ফাউন্ডেশন, গ্রামীণ উদ্যোগ, গ্রামীণ সামগ্রী, গ্রামীণ শক্তি নামক প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভার অনুমোদনে ও গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় তৈরি হয়েছে। গত ১২ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ প্রতিষ্ঠানগুলোতে ঋণ গ্রহীতা সদস্যদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেদিন গ্রামীণ ব্যাংকের ১৫৫তম বোর্ড সভায় আইন অনুযায়ী সাতটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, কিন্তু যাদের হাতে এ আইন তৈরি হয়েছে, তারা এ আইনি প্রক্রিয়াকে জবরদখল বলে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে চাইছেন। আমাদের লক্ষ্য ছিল, গ্রামীণ পরিবারের মধ্যে সৌহার্দ্য বজায় রেখে আন্তরিকভাবে বিষয়গুলো সমাধান করা। গ্রামীণের দরিদ্র সদস্যদের প্রাপ্য ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে আমরা আন্তরিক।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা শান্তিতে নোবেল পুরস্কারজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দাবি করেন, কোনো ধরনের এখতিয়ার বা সম্পর্ক না থাকলেও গ্রামীণ ব্যাংকের লোকজন গ্রামীণ টেলিকম ভবনে আটটি প্রতিষ্ঠানে তালা দিয়ে জবরদখল করছে।

তিনি বলেন, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের তার নিজস্ব সংঘবিধি আছে। আইনকানুন আছে। সেসব তো পালিয়ে যায়নি। আইন সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে যদি কারো কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে আইন-আদালত আছে। সেখানে পরিষ্কার হবে। কিন্তু জবরদখল কেন? এখানে যদি জালিয়াতির বিষয় থাকে তাহলে নিষ্পত্তির সুযোগ আছে আদালতে।

ড. ইউনূস বলেন, কেউ যদি আমার ঘরে তালা দিয়ে যায়, সেটা তো ঠিক নয়। আমাদের বিরুদ্ধে আদালতে অনেক মামলা হয়েছে। আরেকটা না হয় হতো, অসুবিধে কী? এগুলো নিয়েই আছি সব সময়।

আপনার আয়ের উৎস কী? কীভাবে এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলেছেন? এসব প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি ব্যবসার মাধ্যমে অর্জন করে করেছি। এটা গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় করিনি। একটা টাকাও গ্রামীণ ব্যাংকের নেই।

গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো টাকা এসব প্রতিষ্ঠানে নেই দাবি করে ড. ইউনূস বলেন, তাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ নেই, তাদের একটি টাকাও এখানে নেই। গ্রামীণ ব্যাংকের যেসব দাবি-দাওয়া সেগুলো এখানে নেই। আমাদের আইনবিধি পরিষ্কার। আইন মেনে বুঝে সবকিছু করা হয়েছে। এমন একটা জটিল পরিস্থিতিতে আমাদের কাজ করতে হয়, আইন ভঙ্গ করলে আমাদের বিপদের চাইতে মহাবিপদের মধ্যে পড়তে হয়। সেজন্য আমরা সবকিছু আইন মেনেই করেছি। এখন যদি তাদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য থেকে থাকে, সেটা তাদের ব্যাপার।

ছবি

স্থানীয় শিল্পে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার

ছবি

তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর প্রত্যাহার চান টেক্সটাইল মালিকরা

বাজার মূলধনে যোগ হলো সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা

বিকাশ, রকেট, নগদসহ এমএফএসের মাধ্যমে শুল্ক-কর জমা দেয়া যাবে

ছবি

ব্রাদার পার্টনার ডে ২০২৫ অনুষ্ঠিত

ছবি

বিকাশ-রকেট-নগদে কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ সুবিধা চালু, ঘরে বসেই পণ্য খালাসের পথ খুলল

ছবি

তুলা আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম কর প্রত্যাহার চান ব্যবসায়ীরা

ছবি

কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে মাশুল বাড়বে না

সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বছরের কর অব্যাহতি ও শুল্ক ছাড়ের সুপারিশ

ছবি

প্রথম প্রান্তিকে বিমাদাবি নিষ্পত্তিতে গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্সের ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি’

৮৫ ব্রোকারেজ হাউসকে আগস্টের মধ্যে চালু করতে হবে ব্যাক অফিস সফটওয়্যার

ছবি

প্রসাধনী পণ্যে শুল্ক বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবি

ছবি

স্বর্ণের দাম আবার বাড়লো

ছবি

৮৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ১০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

এফবিসিসিআই নির্বাচন: সময় বাড়লো ৪৫ দিন

ছবি

পাট খাতের উন্নয়নে ‘সাসটেইনেবল মার্কেট এক্সেস বুটক্যাম্প’ কর্মসূচি শুরু

এক বছরে ভারতে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন নেমেছে এক-তৃতীয়াংশে

৫ দিন বন্ধ থাকবে রূপালী ও এনসিসি ব্যাংকের সব কার্যক্রম

ছবি

ডলারের বিপরীতে টাকায় ঋণ নেয়ার সুযোগ

গত অর্থবছরে রফতানি আয় ৪৮ বিলিয়ন ডলার

নবম পে-কমিশন গঠনের কার্যক্রম শুরুর আশ্বাস অর্থ উপদেষ্টার

ছবি

ব্যাগেজ রুলসে মোবাইল ও স্বর্ণ আনায় বড় ছাড়

ছবি

এনবিআরের আন্দোলনে অংশ নেওয়া আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্তের কথা জানালো দুদক

ছবি

প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, রপ্তানিতে বড় প্রবৃদ্ধি

ছবি

দেশের ৩২ বীমা কোম্পানি উচ্চ ঝুঁকিতে: আইডিআরএ চেয়ারম্যান

ছবি

বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ ৭ শতাংশেরও কম

ছবি

ডিএসইর নতুন সিওও মোহাম্মদ আসাদুর রহমান

ছবি

অর্থবছরের প্রথম দিন ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজার

ছবি

ইলিশের দাম নির্ধারণ করে দেবে সরকার

ছবি

এনবিআরে আন্দোলন: এবার চার কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠালো সরকার

ছবি

৭৩ ধাপ এগিয়ে থাকা মায়ানমারকে হারিয়ে ইতিহাসের পথে বাংলাদেশের মেয়েরা

বিইআরসি ঘোষণা করল বেসরকারি এলপিজির নতুন দাম, ১২ কেজিতে ৩৯ টাকা কমতি

ছবি

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি পরিচালনায় বিদেশি কোম্পানি আসছে, অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্বে নৌবাহিনী

ছবি

নতুন নেতৃত্ব বাছাইয়ে এফবিসিসিআই নির্বাচন পিছিয়ে গেল

ছবি

রেকর্ড রেমিটেন্সে শেষ হলো অর্থবছর, প্রথমবারের মতো আয় ছাড়াল ৩০ বিলিয়ন ডলার

ছবি

‘শাটডাউন’ কর্মসূচিতে অংশ: চট্টগ্রাম কাস্টম কমিশনার বরখাস্ত

tab

অর্থ-বাণিজ্য

ড. ইউনূসের ‘জবরদখলে’র অভিযোগ নিয়ে যা বলল গ্রামীণ ব্যাংক

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

প্রাতিষ্ঠানিক আইন অনুযায়ী ড. ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংকসহ বাকি সাত প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান নন বলে জানিয়েছেন গ্রামীণ ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যান এ কে এম সাইফুল মজিদ।

তিনি বলেন, গ্রামীণ কল্যাণ, গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ ফান্ড, গ্রামীণ মৎস্য ফাউন্ডেশন, গ্রামীণ উদ্যোগ, গ্রামীণ সামগ্রী, গ্রামীণ শক্তি নামক প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভার অনুমোদনে ও গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় তৈরি হয়েছে। আইন অনুযায়ী এই সাতটি প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। অথচ যাদের হাতে এ আইন তৈরি হয়েছে, তারা এ আইনি প্রক্রিয়াকে জবরদখল বলে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে চাইছেন।

(১৭ ফেব্রুয়ারি) মিরপুরের গ্রামীণ ব্যাংক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন এ কে এম সাইফুল মজিদ।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণ টেলিকমের অ্যাডভাইজার জি এম জুবায়ের, লিগ্যাল অ্যাডভাইজার মাসুদ আক্তার, গ্রামীণ টেলিকমের পরিচালক জাকারিয়া রহমান প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বর্তমানে ১ কোটি ৫ লাখ দরিদ্র ভূমিহীন ঋণ গ্রহীতা গ্রামীণ ব্যাংক তথা গ্রামীণ পরিবারের সদস্য। তাদের উন্নয়নই গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য। কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের মতো একটি প্রতিষ্ঠান নিয়ে যেকোনো ধরনের সমালোচনা দুঃখজনক। এর অবসানের লক্ষ্যে আমরা প্রথমবারের মতো একটি কম্প্রিহেনসিভ অডিট করেছি। অডিটের যে ফলাফল এসেছে, তাতে এটা পরিষ্কার– এই ১ কোটি ৫ লাখ সদস্যের অর্থ ও অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব।

‘গ্রামীণ কল্যাণ, গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ ফান্ড, গ্রামীণ মৎস্য ফাউন্ডেশন, গ্রামীণ উদ্যোগ, গ্রামীণ সামগ্রী, গ্রামীণ শক্তি নামক প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সভার অনুমোদনে ও গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় তৈরি হয়েছে। গত ১২ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ প্রতিষ্ঠানগুলোতে ঋণ গ্রহীতা সদস্যদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেদিন গ্রামীণ ব্যাংকের ১৫৫তম বোর্ড সভায় আইন অনুযায়ী সাতটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, কিন্তু যাদের হাতে এ আইন তৈরি হয়েছে, তারা এ আইনি প্রক্রিয়াকে জবরদখল বলে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে চাইছেন। আমাদের লক্ষ্য ছিল, গ্রামীণ পরিবারের মধ্যে সৌহার্দ্য বজায় রেখে আন্তরিকভাবে বিষয়গুলো সমাধান করা। গ্রামীণের দরিদ্র সদস্যদের প্রাপ্য ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে আমরা আন্তরিক।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা শান্তিতে নোবেল পুরস্কারজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দাবি করেন, কোনো ধরনের এখতিয়ার বা সম্পর্ক না থাকলেও গ্রামীণ ব্যাংকের লোকজন গ্রামীণ টেলিকম ভবনে আটটি প্রতিষ্ঠানে তালা দিয়ে জবরদখল করছে।

তিনি বলেন, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের তার নিজস্ব সংঘবিধি আছে। আইনকানুন আছে। সেসব তো পালিয়ে যায়নি। আইন সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে যদি কারো কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে আইন-আদালত আছে। সেখানে পরিষ্কার হবে। কিন্তু জবরদখল কেন? এখানে যদি জালিয়াতির বিষয় থাকে তাহলে নিষ্পত্তির সুযোগ আছে আদালতে।

ড. ইউনূস বলেন, কেউ যদি আমার ঘরে তালা দিয়ে যায়, সেটা তো ঠিক নয়। আমাদের বিরুদ্ধে আদালতে অনেক মামলা হয়েছে। আরেকটা না হয় হতো, অসুবিধে কী? এগুলো নিয়েই আছি সব সময়।

আপনার আয়ের উৎস কী? কীভাবে এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলেছেন? এসব প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি ব্যবসার মাধ্যমে অর্জন করে করেছি। এটা গ্রামীণ ব্যাংকের টাকায় করিনি। একটা টাকাও গ্রামীণ ব্যাংকের নেই।

গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো টাকা এসব প্রতিষ্ঠানে নেই দাবি করে ড. ইউনূস বলেন, তাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ নেই, তাদের একটি টাকাও এখানে নেই। গ্রামীণ ব্যাংকের যেসব দাবি-দাওয়া সেগুলো এখানে নেই। আমাদের আইনবিধি পরিষ্কার। আইন মেনে বুঝে সবকিছু করা হয়েছে। এমন একটা জটিল পরিস্থিতিতে আমাদের কাজ করতে হয়, আইন ভঙ্গ করলে আমাদের বিপদের চাইতে মহাবিপদের মধ্যে পড়তে হয়। সেজন্য আমরা সবকিছু আইন মেনেই করেছি। এখন যদি তাদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য থেকে থাকে, সেটা তাদের ব্যাপার।

back to top