ঢাকায় বিশ্ব ব্যাংকের এমডি
বাংলাদেশে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি। এ কারণে স্বল্প আয়ের মানুষের জীবন হয়ে গেছে কঠিন। এ পরিস্থিতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমানোর পথ খোঁজার তাগিদ দিয়েছেন ঢাকায় সফররত বিশ্ব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অপারেশন) আনা বেয়ার্দ।
দেশে মূল্যস্ফীতি এক বছর ধরেই ১০ শতাংশের কাছাকাছি। চলতি অর্থবছরে সরকারের লক্ষ্য তা ৬ এ সীমিত রাখা। তবে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, এটি রাতারাতি কমানো সম্ভব নয়।
আজ রোববার সকালে শেরেবাংলা নগরের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও বিশ্ব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বৈঠকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংস্কার ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতা বাড়ানোর পরামর্শও উঠে এসেছে। মূল্যস্ফীতি কমানোর লড়াইয়ে বিশ্ব ব্যাংক সহযোগিতা করবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে আনা বেয়ার্দ বলেন, বৈঠকে আমরা বাংলাদেশে চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনার ওপর সবচেয়ে বেশি জোর দিয়েছি। চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের কিছু সংস্কার দরকার বলে আমরা মনে করছি। বিশেষ করে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতই বাংলাদেশকে অবশ্যই মূল্যস্ফীতি মোকাবিলায় মনোযোগী হতে হবে এবং মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমানো যায় সেই পথ তৈরি করতে হবে।
বেয়ার্দ বলেন, মূল্যস্ফীতি কমাতে বিশ্ব ব্যাংকও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে। কোন কোন বিষয়ে সহযোগিতা দরকার হবে, তা আমাদের দুই পক্ষের মূল্যায়নেই নির্ধারণ করতে হবে।
তিনি বলেন, যেসব মানুষ মূল্যস্ফীতিতে বেশি আক্রান্ত, তাদের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনার পরামর্শ দিয়েছি আমরা।
পরে অর্থমন্ত্রী বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপ মোকাবেলার সকল ধরনের চেষ্টা করে যাচ্ছে। তার সুফলও পাওয়া যাবে। রাতারাতি কিছু করা সম্ভব নয়, আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, মূল্যস্ফীতি রাতারাতি কমবে না। রমজানের পর থেকে বিশেষ করে মে জুন মাসের দিকে কমে আসবে বলে আমরা আশা করছি।
ঢাকায় বিশ্ব ব্যাংকের এমডি
রোববার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
বাংলাদেশে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি। এ কারণে স্বল্প আয়ের মানুষের জীবন হয়ে গেছে কঠিন। এ পরিস্থিতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমানোর পথ খোঁজার তাগিদ দিয়েছেন ঢাকায় সফররত বিশ্ব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অপারেশন) আনা বেয়ার্দ।
দেশে মূল্যস্ফীতি এক বছর ধরেই ১০ শতাংশের কাছাকাছি। চলতি অর্থবছরে সরকারের লক্ষ্য তা ৬ এ সীমিত রাখা। তবে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, এটি রাতারাতি কমানো সম্ভব নয়।
আজ রোববার সকালে শেরেবাংলা নগরের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও বিশ্ব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বৈঠকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংস্কার ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতা বাড়ানোর পরামর্শও উঠে এসেছে। মূল্যস্ফীতি কমানোর লড়াইয়ে বিশ্ব ব্যাংক সহযোগিতা করবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে আনা বেয়ার্দ বলেন, বৈঠকে আমরা বাংলাদেশে চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনার ওপর সবচেয়ে বেশি জোর দিয়েছি। চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের কিছু সংস্কার দরকার বলে আমরা মনে করছি। বিশেষ করে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতই বাংলাদেশকে অবশ্যই মূল্যস্ফীতি মোকাবিলায় মনোযোগী হতে হবে এবং মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমানো যায় সেই পথ তৈরি করতে হবে।
বেয়ার্দ বলেন, মূল্যস্ফীতি কমাতে বিশ্ব ব্যাংকও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে। কোন কোন বিষয়ে সহযোগিতা দরকার হবে, তা আমাদের দুই পক্ষের মূল্যায়নেই নির্ধারণ করতে হবে।
তিনি বলেন, যেসব মানুষ মূল্যস্ফীতিতে বেশি আক্রান্ত, তাদের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনার পরামর্শ দিয়েছি আমরা।
পরে অর্থমন্ত্রী বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপ মোকাবেলার সকল ধরনের চেষ্টা করে যাচ্ছে। তার সুফলও পাওয়া যাবে। রাতারাতি কিছু করা সম্ভব নয়, আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, মূল্যস্ফীতি রাতারাতি কমবে না। রমজানের পর থেকে বিশেষ করে মে জুন মাসের দিকে কমে আসবে বলে আমরা আশা করছি।