কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘটিত নজিরবিহীন হত্যাকান্ড, সহিংসতা ও মানবাধিকার লংঘনের ঘটনায় বাংলাদেশের বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন ও জাতীয় পর্যায়ের ট্রেড ইউনিয়নসমুহের যৌথ প্ল্যাটফর্ম শ্রমিক নিরাপত্তা ফোরাম গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করছে। নিরাপত্তা ফোরাম লক্ষ্য করছে যে, হতাহতের মধ্যে অনেকেই শ্রমিক বা কিশোর শ্রমিক যারা পরিবারের মূল ও একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি।
গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি বলা হয়, ফোরাম অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে এও লক্ষ্য করছে যে, এ সকল শ্রমিকরা কর্মস্থলে আশা-যাওয়া বা কর্মরত অবস্থায় গুলিবিদ্ধ বা সহিংসতার শিকার হয়ে নিহত বা আহত হয়েছে। ফোরাম স্পষ্টতই মনে করে এরূপ ঘটনার জন্য সরকার তার দায় এড়াতে পারে না। চলমান পরিস্থিতিতে কোটি কোটি শ্রমিক ও তাদের পরিবার কর্মহীন হয়ে অনাহার বা অর্ধাহারে অত্যন্ত মানবেতর দিন কাটাচ্ছে।
ফোরাম অবিলম্বে পরিস্থিতি উন্নয়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে শ্রমিকদের কাজে ফিরে যাওয়া নিশ্চিত করাসহ নিম্নোক্ত দাবীসমূহ সুদৃঢ় ভাবে উত্থাপন করছে।
দাবিগুলো হলো, সকল হতাহতের ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত ও দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা ও যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত করা, আহত ও নিহতদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদানের করা, নিহত ও আহত শ্রমিক পরিবারসমূহকে স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে তাৎক্ষনিক আর্থিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে পরিবারের জীবিকা ও স্বাভাবিক জীবন-যাপন, সন্তানদের শিক্ষা-চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, আহত শ্রমিকদের উন্নত চিকিৎসা, পরিবারের সুরক্ষা, যথাযথ ক্ষতিপূরণ ও মান সম্মত পুনর্বাসন নিশ্চিত করা, কর্মস্থল বা কর্মস্থলে আশা-যাওয়ার পথে বিনা অপরাধে কিংবা শুধুমাত্র সন্দেহজনক ভাবে যেসব শ্রমিকদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের অবিলম্বে মুক্তি এবং তাদেরকে কোন মামলায় জড়িত না করা।
ফোরাম দৃঢ়তার সাথে মনে করে জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনা ও শ্রমিকদের স্বাভাবিক জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপরোক্ত দাবীসমূহ পূরণ ও উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে সরকার তড়িৎ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘটিত নজিরবিহীন হত্যাকান্ড, সহিংসতা ও মানবাধিকার লংঘনের ঘটনায় বাংলাদেশের বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন ও জাতীয় পর্যায়ের ট্রেড ইউনিয়নসমুহের যৌথ প্ল্যাটফর্ম শ্রমিক নিরাপত্তা ফোরাম গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করছে। নিরাপত্তা ফোরাম লক্ষ্য করছে যে, হতাহতের মধ্যে অনেকেই শ্রমিক বা কিশোর শ্রমিক যারা পরিবারের মূল ও একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি।
গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি বলা হয়, ফোরাম অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে এও লক্ষ্য করছে যে, এ সকল শ্রমিকরা কর্মস্থলে আশা-যাওয়া বা কর্মরত অবস্থায় গুলিবিদ্ধ বা সহিংসতার শিকার হয়ে নিহত বা আহত হয়েছে। ফোরাম স্পষ্টতই মনে করে এরূপ ঘটনার জন্য সরকার তার দায় এড়াতে পারে না। চলমান পরিস্থিতিতে কোটি কোটি শ্রমিক ও তাদের পরিবার কর্মহীন হয়ে অনাহার বা অর্ধাহারে অত্যন্ত মানবেতর দিন কাটাচ্ছে।
ফোরাম অবিলম্বে পরিস্থিতি উন্নয়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে শ্রমিকদের কাজে ফিরে যাওয়া নিশ্চিত করাসহ নিম্নোক্ত দাবীসমূহ সুদৃঢ় ভাবে উত্থাপন করছে।
দাবিগুলো হলো, সকল হতাহতের ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত ও দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা ও যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত করা, আহত ও নিহতদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদানের করা, নিহত ও আহত শ্রমিক পরিবারসমূহকে স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে তাৎক্ষনিক আর্থিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে পরিবারের জীবিকা ও স্বাভাবিক জীবন-যাপন, সন্তানদের শিক্ষা-চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, আহত শ্রমিকদের উন্নত চিকিৎসা, পরিবারের সুরক্ষা, যথাযথ ক্ষতিপূরণ ও মান সম্মত পুনর্বাসন নিশ্চিত করা, কর্মস্থল বা কর্মস্থলে আশা-যাওয়ার পথে বিনা অপরাধে কিংবা শুধুমাত্র সন্দেহজনক ভাবে যেসব শ্রমিকদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের অবিলম্বে মুক্তি এবং তাদেরকে কোন মামলায় জড়িত না করা।
ফোরাম দৃঢ়তার সাথে মনে করে জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনা ও শ্রমিকদের স্বাভাবিক জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপরোক্ত দাবীসমূহ পূরণ ও উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে সরকার তড়িৎ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।