alt

অর্থ-বাণিজ্য

ফুটপাতে বেচা-বিক্রি ‘নেই’, উদ্বেগে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা

রমজান আলী : বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট ২০২৪

কোটা আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে রাজধানীর ফুটপাতগুলোতে ক্রেতা নেই -সংবাদ

একে তো নেই বেচা-বিক্রি, তার ওপর আতঙ্কÑ কখন কী ঘটে? রাজধানীর ফুটপাতের ব্যবসায়ীদের অবস্থা এখন তাই।

কোটা সংস্কার আন্দোলন আর এরপর তাকে ঘিরে সংঘাত-সহিংসতায় কয়েকদিন ছিল না তাদের বেচা-বিক্রি, ফুতপাতে বসতেও পারেননি অনেকে। তারপর কারফিউতে তো প্রায় ঘরবন্দী।

পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হওয়ার পর ফুটপাতে বসছেন পসরা সাজিয়ে, কিন্তু খুব একটা দেখা পাচ্ছেন না ক্রেতার। আর সারাক্ষণ খেয়াল রাখতে হয় আবার কিছু ঘটলো কিনা! কিন্তু পসরা নিয়ে তো বস্তেই হবে, কারণ পেটের দায়।

মতিঝিলের ফুপাতে কাপড়ের ব্যবসা করেন আনাস নামে এক ব্যক্তি। তিনি গতকাল সংবাদকে বলেন, ‘দোকান ও শ্রমিদের খরচ ৩ হাজার টাকার উপরে। এখন বিকেল ৪টা। অথচ কোনো বিক্রি নাই। এই অবস্থা গত কয়েকদিনের। এইভাবে চলতে থাকলে পরিবার নিয়া না খায়া মরমু।’

কেন বিক্রি হচ্ছে না এই প্রশ্নের তার উত্তর, ‘মানুষ আতঙ্কের মধ্যে। দোকানে কখন কাপড় কিনতে আসবো?’

সেখানে প্রায় শ’খানেক দোকানের দিকে আঙুল তুলে আনাস বলেন, ‘দেখেন কোনো দোকানেই কাস্টমার নাই। এইভাবে দেশ চইলতে পারে না। অবস্থা খুবই খারাপ। কিছু মানুষের হাতে টাকা আছে। সাধারণ মানুষের কাছে টাকা নাই। আমরা খুবই কষ্টের মধ্যে আছি। আমাদের কষ্ট কেউ দেখে না।’

মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশনের পাশেই বসেন সিদ্দিক নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘খারাপের শেষ শব্দ জানি না, কিভাবে কমু কতোটা খারাপ অবস্থায় আছি। পরিবার নিয়া খুবই কষ্ট। গত কয়েকদিন কোন বেচাকিনা নেই। প্রতিদিন দেড় হাজার টাকার উপরে খরচ। তার ওপর এই চান্দা, সেই চান্দা। ব্যবসা হউক আর না হউক, চান্দা দিতেই হইবো।’

মতিঝিল বক চক্কর ফুটপাতে অনেকগুলো জুতার দোকান রয়েছে। নামপ্রকাশ না করার শর্তে একজনে বিক্রেতা বলেন, ‘বিক্রি অর্ধেকে নামছে। মানুষ খালি কাজের জন্য এখন বাইর হয়।’

মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকের পেছনে অনেকগুলো চায়ের দোকান। নামপ্রকাশ না শর্তে একজন চা বিক্রেতা বলেন, ‘আন্দোলনের আগে যে পরিমাণ চা বিক্রি করতাম এখন তার অর্ধেকও পারি না। খরচ কিন্তু কমে নাই। দোকান খুললেই খরচ। মানুষ এখন আগের মতো রাস্তায় চলাফেরা করে না। তাই বেচা-কিনা আগের মতো না।’

পল্টন মোড়েও অনেকগুলো চায়ের দোকান। সেখানেও একই চিত্র। আগের মতো জমজমাট না। সাধারণত সেখানে অনেক লোককে দাঁড়িয়ে চা খেতে দেখা যেতো। আর গতকাল দেখা গেল অনেক ফাঁকা।

সেখানেই নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন বললেন, ‘এইখানে ব্যবসা করন মানে মরণ হাতে নিয়া ব্যবসা করা। কারণ এখানেই যেকোনো আন্দোলনে ঝামেলা হয়। আতঙ্কে থাকতে হয় আমাগো। ক্ষতি সবসময় আমাগোই। কোনো গ্যাঞ্জাম লাগলেই দোকানপাট ভাইঙ্গা ফেলায়। যে কোনো আন্দোলনে কোনো না কোনো ক্ষতি আমাগোরই হইবো।’

গুলিস্থানে গিয়েও দেখা গেছে, আগের মতো মানুষের আনাগোনা নেই। ফুটপাতের দোকানে তেমন কোন বেচা-বিক্রিও নেই। সেখানেও যারা ফুতপাতে পসরা সাজিয়ে বসেছেন তাদেরও একই কথা বেচা-বিক্রি নাই বা খুবই সামান্য।

রাজধানীর পুরান ঢাকা বংশালে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলছেন, ব্যবসা-বিক্রি ‘অর্ধেকে’ নেমে গেছে।

মালিবাগে ফুটপাতে শসা কেটে বিক্রি করেন রফিক নামে একজন । তিনি বলেন, ‘গরমে মানুষ শসা খাইতে পছন্দ করে। ফুটপাতে আগের মতো লোক না থাকায় বিক্রি অর্ধেকে নামছে।‘ তিনি বলেন আগে দেড়-দুই হাজার টাকার মতো কাটা শসা বিক্রি করতেন। এখন তা ১ হাজার টাকার নিচে নেমেছে। তিনি বলেন, ‘এই পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হইবো আল্লাহই জানে। এইবভাবে চলতে থাকলে পথে বসতে বেশি সময় লাগবো না। ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করে তাদের খরচ আছে। প্রতি মাসে বাড়িতে ১০ হাজার টাকা পাঠাইতে হয়। কিন্তু বেচাকিনা এখন অনেক কম। এতো টাকা কিভাবে পাঠাবো চিন্তায় আছি।’

কোটা সংস্কারের আন্দোলনকে ঘিরে গত ১৭ জুলাই থেকে ২০ পর্যন্ত ভয়াবহ সহিংসতায় রূপ নিয়েছিল। সহিংসতায় অনেকের প্রাণ গেছে। কয়েক হাজার লোক আহত হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারির বিভিন্ন স্থাপনা আগুন, যানবাহনে ভাঙচুর, অগ্নিসন্ত্রাস হয়েছে। নিয়ন্ত্রণ আনতে কারফিউ জারি করা হয়েছিল, যা এখনো চলামন।

ছবি

বাংলাদেশে লিথিয়াম ব্যাটারি উৎপাদনে হুয়াওয়ে ও ওয়ালটনের চুক্তি

ছবি

বিদেশি বিনিয়োগে ভরসা কম, রাজস্ব আদায়ে জোর দেওয়ার আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

ছবি

আশুলিয়ায় শ্রমিক অসন্তোষ কমছে, উৎপাদন ফিরছে কারখানায়

ছবি

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতি গ্রেপ্তার

ছবি

বাজার মূলধন বাড়লেও কমেছে সূচক-লেনদেন

আমদানির পরও বেড়েছে ডিমের দাম, বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে অন্যান্য পণ্য

ছবি

নগদের ফরেনসিক নিরীক্ষা হবে

ছবি

চার বেসিস সদস্য কোম্পানি পেল এশিয়া স্মার্ট অ্যাপ অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪

ছবি

বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা

ছবি

ডিমের দাম আরও বেড়েছে, আগের মতোই মাছ-মাংস-সবজি

পোশাক শিল্পে অস্থিরতা চলছেই, গাজীপুর ও আশুলিয়ায় ২২৭ কারখানা বন্ধ

ছবি

সেরা বার্ষিক প্রতিবেদনের জন্য আইসিএবি গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেল রবি

ছবি

রিজার্ভ ২০ বিলিয়নের নিচে: আকু বিল পরিশোধের পর নতুন নিম্নমুখী স্তর

ছবি

নগর পরিবহনে শৃঙ্খলা ভঙ্গের চেষ্টা হলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিএসসিসি প্রশাসক

ছবি

পাথরঘাটায় সিন্ডিকেট করে বরফ বিক্রি, জিম্মি জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ী ৫০ হাজার পরিবার

ছবি

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের কাজে যোগ দেওয়ার আহ্বান বিজিএমইএ সভাপতির

ছবি

ঢাকায় সমাবেশ করবে বিএনপি

ছবি

এফবিসিসিআই সভাপতির পদত্যাগ

ছবি

সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানীর স্বক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের

ছবি

এশিয়ান টেকনোলজি অ্যাওয়ার্ড পেলো গ্রামীণফোন

ছবি

বন্যার্তদের পাশে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড

ছবি

১ মিলিয়ন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাকে ডিজিটালাইজ করবে প্রিয়শপ

ছবি

টেলিটকের সেবার মান উন্নত করার নির্দেশ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের

ছবি

নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৪ বাংলাদেশ পর্বের টাইটেল স্পন্সর এআইইউবি

ছবি

বিকাশের ‘পে-লেটার’ সেবা ব্যবহার করে গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য স্মার্টফোন ক্রয়ের সুযোগ

ছবি

বিদ্যুতের বকেয়া পরিশোধের জন্য ইউনূসকে আদানির চিঠি: ভারতীয় গণমাধ্যম

ছবি

ব্যক্তিগত হিসাব অবরুদ্ধ হলেও কোম্পানির লেনদেন চালু রয়েছে: বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি

আয়কর কর্মকর্তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে এনবিআরের কঠোর নির্দেশনা

ছবি

আশুলিয়ায় পোশাক শ্রমিকদের জন্য অতিরিক্ত হাজিরা বোনাস ঘোষণা

ছবি

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র সম্পূর্ণ বন্ধ, উৎপাদনে ফেরার সম্ভাবনা অনিশ্চিত

ছবি

আগের সরকার ৬০ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা

৬ ব্যাংকে এস আলম পরিবারের জমা ২৬ হাজার কোটি টাকা

ছবি

ডিএসইর পুনর্গঠিত পর্ষদের পরিচালক পদ থেকে সরে গেলেন মাজেদুর রহমান

ছবি

দেশের ১০টি ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার ঝুঁকিতে, সরকার চেষ্টা করছে বাঁচাতে: গভর্নর

ছবি

শেয়ারবাজারে দরপতন চলছেই

ছবি

বাংলাদেশে ওয়ানপ্লাস-এর প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন

tab

অর্থ-বাণিজ্য

ফুটপাতে বেচা-বিক্রি ‘নেই’, উদ্বেগে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা

রমজান আলী

কোটা আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে রাজধানীর ফুটপাতগুলোতে ক্রেতা নেই -সংবাদ

বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট ২০২৪

একে তো নেই বেচা-বিক্রি, তার ওপর আতঙ্কÑ কখন কী ঘটে? রাজধানীর ফুটপাতের ব্যবসায়ীদের অবস্থা এখন তাই।

কোটা সংস্কার আন্দোলন আর এরপর তাকে ঘিরে সংঘাত-সহিংসতায় কয়েকদিন ছিল না তাদের বেচা-বিক্রি, ফুতপাতে বসতেও পারেননি অনেকে। তারপর কারফিউতে তো প্রায় ঘরবন্দী।

পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হওয়ার পর ফুটপাতে বসছেন পসরা সাজিয়ে, কিন্তু খুব একটা দেখা পাচ্ছেন না ক্রেতার। আর সারাক্ষণ খেয়াল রাখতে হয় আবার কিছু ঘটলো কিনা! কিন্তু পসরা নিয়ে তো বস্তেই হবে, কারণ পেটের দায়।

মতিঝিলের ফুপাতে কাপড়ের ব্যবসা করেন আনাস নামে এক ব্যক্তি। তিনি গতকাল সংবাদকে বলেন, ‘দোকান ও শ্রমিদের খরচ ৩ হাজার টাকার উপরে। এখন বিকেল ৪টা। অথচ কোনো বিক্রি নাই। এই অবস্থা গত কয়েকদিনের। এইভাবে চলতে থাকলে পরিবার নিয়া না খায়া মরমু।’

কেন বিক্রি হচ্ছে না এই প্রশ্নের তার উত্তর, ‘মানুষ আতঙ্কের মধ্যে। দোকানে কখন কাপড় কিনতে আসবো?’

সেখানে প্রায় শ’খানেক দোকানের দিকে আঙুল তুলে আনাস বলেন, ‘দেখেন কোনো দোকানেই কাস্টমার নাই। এইভাবে দেশ চইলতে পারে না। অবস্থা খুবই খারাপ। কিছু মানুষের হাতে টাকা আছে। সাধারণ মানুষের কাছে টাকা নাই। আমরা খুবই কষ্টের মধ্যে আছি। আমাদের কষ্ট কেউ দেখে না।’

মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশনের পাশেই বসেন সিদ্দিক নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘খারাপের শেষ শব্দ জানি না, কিভাবে কমু কতোটা খারাপ অবস্থায় আছি। পরিবার নিয়া খুবই কষ্ট। গত কয়েকদিন কোন বেচাকিনা নেই। প্রতিদিন দেড় হাজার টাকার উপরে খরচ। তার ওপর এই চান্দা, সেই চান্দা। ব্যবসা হউক আর না হউক, চান্দা দিতেই হইবো।’

মতিঝিল বক চক্কর ফুটপাতে অনেকগুলো জুতার দোকান রয়েছে। নামপ্রকাশ না করার শর্তে একজনে বিক্রেতা বলেন, ‘বিক্রি অর্ধেকে নামছে। মানুষ খালি কাজের জন্য এখন বাইর হয়।’

মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকের পেছনে অনেকগুলো চায়ের দোকান। নামপ্রকাশ না শর্তে একজন চা বিক্রেতা বলেন, ‘আন্দোলনের আগে যে পরিমাণ চা বিক্রি করতাম এখন তার অর্ধেকও পারি না। খরচ কিন্তু কমে নাই। দোকান খুললেই খরচ। মানুষ এখন আগের মতো রাস্তায় চলাফেরা করে না। তাই বেচা-কিনা আগের মতো না।’

পল্টন মোড়েও অনেকগুলো চায়ের দোকান। সেখানেও একই চিত্র। আগের মতো জমজমাট না। সাধারণত সেখানে অনেক লোককে দাঁড়িয়ে চা খেতে দেখা যেতো। আর গতকাল দেখা গেল অনেক ফাঁকা।

সেখানেই নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন বললেন, ‘এইখানে ব্যবসা করন মানে মরণ হাতে নিয়া ব্যবসা করা। কারণ এখানেই যেকোনো আন্দোলনে ঝামেলা হয়। আতঙ্কে থাকতে হয় আমাগো। ক্ষতি সবসময় আমাগোই। কোনো গ্যাঞ্জাম লাগলেই দোকানপাট ভাইঙ্গা ফেলায়। যে কোনো আন্দোলনে কোনো না কোনো ক্ষতি আমাগোরই হইবো।’

গুলিস্থানে গিয়েও দেখা গেছে, আগের মতো মানুষের আনাগোনা নেই। ফুটপাতের দোকানে তেমন কোন বেচা-বিক্রিও নেই। সেখানেও যারা ফুতপাতে পসরা সাজিয়ে বসেছেন তাদেরও একই কথা বেচা-বিক্রি নাই বা খুবই সামান্য।

রাজধানীর পুরান ঢাকা বংশালে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলছেন, ব্যবসা-বিক্রি ‘অর্ধেকে’ নেমে গেছে।

মালিবাগে ফুটপাতে শসা কেটে বিক্রি করেন রফিক নামে একজন । তিনি বলেন, ‘গরমে মানুষ শসা খাইতে পছন্দ করে। ফুটপাতে আগের মতো লোক না থাকায় বিক্রি অর্ধেকে নামছে।‘ তিনি বলেন আগে দেড়-দুই হাজার টাকার মতো কাটা শসা বিক্রি করতেন। এখন তা ১ হাজার টাকার নিচে নেমেছে। তিনি বলেন, ‘এই পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হইবো আল্লাহই জানে। এইবভাবে চলতে থাকলে পথে বসতে বেশি সময় লাগবো না। ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করে তাদের খরচ আছে। প্রতি মাসে বাড়িতে ১০ হাজার টাকা পাঠাইতে হয়। কিন্তু বেচাকিনা এখন অনেক কম। এতো টাকা কিভাবে পাঠাবো চিন্তায় আছি।’

কোটা সংস্কারের আন্দোলনকে ঘিরে গত ১৭ জুলাই থেকে ২০ পর্যন্ত ভয়াবহ সহিংসতায় রূপ নিয়েছিল। সহিংসতায় অনেকের প্রাণ গেছে। কয়েক হাজার লোক আহত হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারির বিভিন্ন স্থাপনা আগুন, যানবাহনে ভাঙচুর, অগ্নিসন্ত্রাস হয়েছে। নিয়ন্ত্রণ আনতে কারফিউ জারি করা হয়েছিল, যা এখনো চলামন।

back to top