বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর গ্রাহকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে বলেছেন, "একসঙ্গে ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে গেলে সবাই টাকা পাবেন না। তাই যেটুকু প্রয়োজন, শুধু সেটুকুই তুলুন।” বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
গভর্নর আরও বলেন, "দুর্বল ও শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকগুলো থেকে টাকা তুলতে গিয়ে গ্রাহকরা নানা ধরনের সমস্যায় পড়ছেন। কিছু ব্যাংক চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে পারছে না, এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত ৪ লাখ টাকার উত্তোলন সীমাও তারা পূরণ করতে পারছে না।"
তিনি উল্লেখ করেন, গ্রাহকদের এখন ধৈর্য ধরতে হবে এবং একসঙ্গে টাকা তুলতে গেলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। "সাময়িক সমস্যা থাকলেও ধৈর্য ধরলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে," বলেন তিনি।
গভর্নর আরও বলেন, "আমাদের কোনও রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক এজেন্ডা নেই। আমরা কোনও সিন্ডিকেটের সাথে আপোষ করব না। দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সবল করতে আমরা কাজ করছি। তবে, টাকা ছাপিয়ে ব্যাংকগুলোর সমস্যার সমাধান করা হবে না, কারণ এটি মূল্যস্ফীতির কারণ হতে পারে।"
তিনি জানান, দুর্বল ব্যাংকগুলোর বোর্ড পুনর্গঠিত হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরও কিছু ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করা হতে পারে। এই খাতকে পুনর্গঠনের জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হবে এবং দেশীয় বিশেষজ্ঞদের সাহায্যও নেওয়া হবে।
বুধবার, ২৮ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর গ্রাহকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়ে বলেছেন, "একসঙ্গে ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে গেলে সবাই টাকা পাবেন না। তাই যেটুকু প্রয়োজন, শুধু সেটুকুই তুলুন।” বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
গভর্নর আরও বলেন, "দুর্বল ও শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকগুলো থেকে টাকা তুলতে গিয়ে গ্রাহকরা নানা ধরনের সমস্যায় পড়ছেন। কিছু ব্যাংক চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে পারছে না, এমনকি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত ৪ লাখ টাকার উত্তোলন সীমাও তারা পূরণ করতে পারছে না।"
তিনি উল্লেখ করেন, গ্রাহকদের এখন ধৈর্য ধরতে হবে এবং একসঙ্গে টাকা তুলতে গেলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। "সাময়িক সমস্যা থাকলেও ধৈর্য ধরলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে," বলেন তিনি।
গভর্নর আরও বলেন, "আমাদের কোনও রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক এজেন্ডা নেই। আমরা কোনও সিন্ডিকেটের সাথে আপোষ করব না। দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সবল করতে আমরা কাজ করছি। তবে, টাকা ছাপিয়ে ব্যাংকগুলোর সমস্যার সমাধান করা হবে না, কারণ এটি মূল্যস্ফীতির কারণ হতে পারে।"
তিনি জানান, দুর্বল ব্যাংকগুলোর বোর্ড পুনর্গঠিত হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরও কিছু ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করা হতে পারে। এই খাতকে পুনর্গঠনের জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হবে এবং দেশীয় বিশেষজ্ঞদের সাহায্যও নেওয়া হবে।