বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করেছে। গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত বিএসইসির সভায় ডিএসইর পর্ষদে সাতজন নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত স্বতন্ত্র পরিচালকরা হলেন ডিএসইর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এ এম মাজেদুর রহমান, আর্মি ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাহিদ হোসেন, সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মফিজুল ইসলাম রাশেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির বিভাগের অধ্যাপক মো. হেলালউদ্দিন, মেটলাইফ বাংলাদেশের সাবেক মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ হাম্মাদুল করীম, এবং বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার ও ডিজাস্টার রিকভারি সাইটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইসহাক মিয়া।
দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বিএসইসি নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে সাবেক ব্যাংকার খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে দায়িত্ব দেয়। এরপরই দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সব স্বতন্ত্র পরিচালকদের পদত্যাগের নির্দেশনা দেওয়া হয়, যার ফলে ডিএসইর পর্ষদ কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়ে। নতুন নিয়োগের মাধ্যমে ডিএসইর পর্ষদ পুনর্গঠন করা হলো।
ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী, ডিএসইর ১৩ সদস্যের পর্ষদে সাতজন স্বতন্ত্র পরিচালক, চারজন শেয়ারধারী পরিচালক, একজন কৌশলগত বিনিয়োগকারীর পক্ষ থেকে নিযুক্ত পরিচালক এবং পদাধিকার বলে সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অন্তর্ভুক্ত থাকেন।
রোববার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করেছে। গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত বিএসইসির সভায় ডিএসইর পর্ষদে সাতজন নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত স্বতন্ত্র পরিচালকরা হলেন ডিএসইর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এ এম মাজেদুর রহমান, আর্মি ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাহিদ হোসেন, সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মফিজুল ইসলাম রাশেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির বিভাগের অধ্যাপক মো. হেলালউদ্দিন, মেটলাইফ বাংলাদেশের সাবেক মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ হাম্মাদুল করীম, এবং বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার ও ডিজাস্টার রিকভারি সাইটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইসহাক মিয়া।
দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বিএসইসি নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে সাবেক ব্যাংকার খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে দায়িত্ব দেয়। এরপরই দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সব স্বতন্ত্র পরিচালকদের পদত্যাগের নির্দেশনা দেওয়া হয়, যার ফলে ডিএসইর পর্ষদ কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়ে। নতুন নিয়োগের মাধ্যমে ডিএসইর পর্ষদ পুনর্গঠন করা হলো।
ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন অনুযায়ী, ডিএসইর ১৩ সদস্যের পর্ষদে সাতজন স্বতন্ত্র পরিচালক, চারজন শেয়ারধারী পরিচালক, একজন কৌশলগত বিনিয়োগকারীর পক্ষ থেকে নিযুক্ত পরিচালক এবং পদাধিকার বলে সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক অন্তর্ভুক্ত থাকেন।