যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের শেষ সচল ইউনিটটিও বন্ধ হয়ে গেছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী আবু বক্কর সিদ্দিক জানিয়েছেন, এই বিদ্যুৎকেন্দ্র অচিরেই পুনরায় উৎপাদনে ফিরতে পারবে না।
তিনি জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটের জন্য দুটি ইলেকট্রো হাইড্রলিক ওয়েল পাম্পের প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি পাম্প ২০২২ সালে নষ্ট হয়ে যায়। চুক্তিবদ্ধ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এখনও যন্ত্রাংশ সরবরাহ করেনি, ফলে একটি পাম্প দিয়েই ইউনিটটি চালু ছিল। সোমবার সেই একমাত্র সচল পাম্পও বিকল হয়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎকেন্দ্র পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
কেন্দ্রটির দুটি ইউনিটের প্রতিটির উৎপাদন ক্ষমতা ১২৫ মেগাওয়াট, তবে বর্তমানে ২ নম্বর ইউনিটটি ২০২০ সালের শেষ থেকে বন্ধ রয়েছে এবং ১ নম্বর ইউনিটে সংস্কার কাজ চলছে। তৃতীয় ইউনিটটি সর্বশেষ ১৯০ থেকে ২১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছিল।
আবু বক্কর সিদ্দিক আরও জানান, চীনা প্রতিষ্ঠান হারবিন ইলেক্ট্রিক ইন্টরন্যাশনালের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে, যারা জানিয়েছে যন্ত্রাংশ সরবরাহ করতে কমপক্ষে দুই সপ্তাহ সময় লাগবে। তবে তারা ২০২০ সালের পর থেকে কোনো যন্ত্রাংশ সরবরাহ করেনি। ফলে চুক্তি থাকা সত্ত্বেও স্থানীয়ভাবে এই যন্ত্রাংশ কেনা সম্ভব হচ্ছে না, যা বিদ্যুৎকেন্দ্রের পুনরায় উৎপাদন শুরুর সময়সীমা আরও অনিশ্চিত করে তুলেছে।
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের শেষ সচল ইউনিটটিও বন্ধ হয়ে গেছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী আবু বক্কর সিদ্দিক জানিয়েছেন, এই বিদ্যুৎকেন্দ্র অচিরেই পুনরায় উৎপাদনে ফিরতে পারবে না।
তিনি জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটের জন্য দুটি ইলেকট্রো হাইড্রলিক ওয়েল পাম্পের প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি পাম্প ২০২২ সালে নষ্ট হয়ে যায়। চুক্তিবদ্ধ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এখনও যন্ত্রাংশ সরবরাহ করেনি, ফলে একটি পাম্প দিয়েই ইউনিটটি চালু ছিল। সোমবার সেই একমাত্র সচল পাম্পও বিকল হয়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎকেন্দ্র পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
কেন্দ্রটির দুটি ইউনিটের প্রতিটির উৎপাদন ক্ষমতা ১২৫ মেগাওয়াট, তবে বর্তমানে ২ নম্বর ইউনিটটি ২০২০ সালের শেষ থেকে বন্ধ রয়েছে এবং ১ নম্বর ইউনিটে সংস্কার কাজ চলছে। তৃতীয় ইউনিটটি সর্বশেষ ১৯০ থেকে ২১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছিল।
আবু বক্কর সিদ্দিক আরও জানান, চীনা প্রতিষ্ঠান হারবিন ইলেক্ট্রিক ইন্টরন্যাশনালের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে, যারা জানিয়েছে যন্ত্রাংশ সরবরাহ করতে কমপক্ষে দুই সপ্তাহ সময় লাগবে। তবে তারা ২০২০ সালের পর থেকে কোনো যন্ত্রাংশ সরবরাহ করেনি। ফলে চুক্তি থাকা সত্ত্বেও স্থানীয়ভাবে এই যন্ত্রাংশ কেনা সম্ভব হচ্ছে না, যা বিদ্যুৎকেন্দ্রের পুনরায় উৎপাদন শুরুর সময়সীমা আরও অনিশ্চিত করে তুলেছে।