আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলসহ সব গার্মেন্টস কারখানায় শ্রমিকদের শান্তিপূর্ণভাবে কাজে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। বুধবার বিকালে আশুলিয়ার নরসিংহপুর বটতলা এলাকায় শ্রমিক ও জনতার সমাবেশে এ আহ্বান জানান তিনি।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, “কিছু উসকানিদাতা শ্রমিকদের উসকে দিয়ে কারখানাগুলোতে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করছে, যার ফলে মালিকদের বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। বৃহস্পতিবার থেকে সবাই শান্তিপূর্ণভাবে কাজে যোগ দিন।”
সমাবেশে সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির সহপরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ডা. দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন বাবু বলেন, “গার্মেন্টস শিল্প ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে। পলাতক একটি চক্র এই শিল্পটিকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।”
তিনি স্থানীয় বাড়ির মালিকদের অনুরোধ করেন, তারা যেন শ্রমিকদের বোঝান যে, এখন আন্দোলনের সময় নয়, বরং আন্দোলনের মাধ্যমে কারখানাগুলোর ক্ষতি হবে। শিল্পকে রক্ষা করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, আল মুসলিম গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহসহ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলসহ সব গার্মেন্টস কারখানায় শ্রমিকদের শান্তিপূর্ণভাবে কাজে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। বুধবার বিকালে আশুলিয়ার নরসিংহপুর বটতলা এলাকায় শ্রমিক ও জনতার সমাবেশে এ আহ্বান জানান তিনি।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, “কিছু উসকানিদাতা শ্রমিকদের উসকে দিয়ে কারখানাগুলোতে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করছে, যার ফলে মালিকদের বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। বৃহস্পতিবার থেকে সবাই শান্তিপূর্ণভাবে কাজে যোগ দিন।”
সমাবেশে সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির সহপরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ডা. দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন বাবু বলেন, “গার্মেন্টস শিল্প ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে। পলাতক একটি চক্র এই শিল্পটিকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।”
তিনি স্থানীয় বাড়ির মালিকদের অনুরোধ করেন, তারা যেন শ্রমিকদের বোঝান যে, এখন আন্দোলনের সময় নয়, বরং আন্দোলনের মাধ্যমে কারখানাগুলোর ক্ষতি হবে। শিল্পকে রক্ষা করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, আল মুসলিম গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহসহ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।